ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
নামায দ্বীনের খুটি। এ অর্থ সম্ভলিত যে সব হাদীস রয়েছে, তার কোনো কোনোটি দুর্বল।
(২)
রাসূলুল্লাহ সাঃ কে আল্লাহ তা'আলা ৪ টি বিশেষ দায়িত্ব দিয়ে প্রেরণ করেছেন।এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন,
هُوَ الَّذِي بَعَثَ فِي الْأُمِّيِّينَ رَسُولًا مِّنْهُمْ يَتْلُو عَلَيْهِمْ آيَاتِهِ وَيُزَكِّيهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالْحِكْمَةَ وَإِن كَانُوا مِن قَبْلُ لَفِي ضَلَالٍ مُّبِينٍ
তিনিই নিরক্ষরদের মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাদের কাছে পাঠ করেন তার আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করেন এবং শিক্ষা দেন কিতাব ও হিকমত। ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর পথভ্রষ্টতায় লিপ্ত।(সূরা-জুমুআহ-২)
রাসূলুল্লাহ সাঃ এর ৪ টি দায়িত্বের একটি দায়িত্ব হল,আত্মসুদ্ধি।এই আত্মসুদ্ধির অপর নাম তাসাউফ।তাসাউফ সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন-
https://www.ifatwa.info/1037
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
মনযোগ সহকারে নামায পড়ার জন্য আপনি বিজ্ঞ কোনো আলেমর সংস্পর্শে যান।উনার সাথে কয়েকদিন উঠাবসা করুন।
(৩)
সকল রকম সম্পর্ক পরিত্যাগ করুন।বিবাহবহির্ভূত কোনো প্রকার সম্পর্ক রাখা জায়েয হবে না।
(৪)
আল্লাহকে বলুন।অবশ্যই আল্লাহ সমাধান করবেন।
(৫)
নানা সুখেই আছেন।আপনার বোনের প্রতি উনার রুহ সন্তুষ্ট আছে। এখন আপনারা চাইলে উনাকে সওয়াব বখশিয়ে দিতে পারেন।নফল ইবাদত করে, ঐ ইবাদতের সওয়াব বখশিয়ে দিবেন।