ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
ইস্তেহাযা হলে প্রতি ওয়াক্তে সেনিটারি নেপকিন পাল্টাতে হবে। আমার ইস্তেহাযা রুগটা বেশি। প্রতি ওয়াক্তে পালটানো সম্ভব হলে, যখন সম্ভব হবে,তখনই নামায পড়তে হবে।না পাল্টিয়ে নামায পড়লে সেই নামায হবে না।এবং না পাল্টিয়ে যত নামায পড়া হবে, সবগুলো নামাযকে কাযা আদায় করতে হবে।
(২)
ইস্তেহাযার জন্য প্রতি ওয়াক্তে অজু করতে হবে।প্রতি ওয়াক্তের জন্য একটি অজুই যথেষ্ট।
এক অজু দিয়ে দু তিন ওয়াক্ত নামায পড়া যাবে না।হ্যা ওয়াক্তের ভিতর যত নামায সম্ভব পড়া যাবে।
(৩) স্বাভাবিক অবস্থায় যেভাবে কুরআন পড়া যাবে,ইস্তেহাযা অবস্থায়ও সেভাবে কুরআন পড়া যাবে।