ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আপনি যদি সাহেবে তারতীব হন,তথা সারা জীবনে এখন পর্যন্তও ছয় রা'কাতের বেশী নামায আপনার কাযা না হয়ে থাকে,তাহলে এমতাবস্থায় আপনার উপর ছুটে যাওয়া ওয়াক্তের নামায কা'যা করা ওয়াজিব ছিল।ছুটে যাওয়া নামাযকে আদায় না করার দরুণ আপনার বর্তমান নামায আদায়-ই হয় নাই। তবে যদি কারো ছয় ওয়াক্তের চেয়ে বেশী নামায কা'যা থাকে, তাহলে উনার উপর পূর্বের নামায প্রথমে পড়া ওয়াজিব নয়। তবে সময়-সুযোগ থাকলে অবশ্যই পড়ে নেয়া উত্তম হবে।
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ!
আপনি যদি সাহেবে তারতীব হন, তাহলে ফজরকে বাকী রেখে জোহরের নামায পড়া আপনার হয়নি।আপনার জোহরের নামায আদায়-ই হয়নি।আপনাকে আবার নতুন করে প্রথমে ফজরের নামায পড়তে হবে।তারপর আপনাকে জোহরের নামায পড়তে হবে।(শেষ)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
আপনি যে ওয়েবসাইটে লিখা দেখেছেন,সেখানে মূলত ঐ ব্যক্তির বিধান বর্ণনা করা হচ্ছে, যার অনেক নামায কাযা।
আপনার যদি সাবালক হওয়ার পর থেকে কোনো নামায কাযা না হয়ে থাকে,তাহলে ৬ওয়াক্ত পর্যন্ত আপনার নামায হবে না।হ্যা, ৬ ওয়াক্ত অতিবাহিত হওয়ার পর আপনার নামায হবে।কেননা তখন আপনার যিম্মায় ৬ ওয়াক্তের অধিক নামায কাযা রয়েছে,বিধায় আপনার নামায হবে।