ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
হযরত অায়েশা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن عائشة رضي الله عنها قالت : " كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يأمرني أن أسترقي من العين "
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে চোখলাগা হতে (মুক্ত হওয়ার জন্য) ঝাড়ফুঁক করার আদেশ করতেন।(সহীহ মুসলিম-২১৯৫)
عن ابن عباس رضي الله عنهما عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : " العين حق ولو كان شيء سابق القدر لسبقته العين ، وإذا استغسلتم فاغسلوا "
ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ভাগ্যকে কোন জিনিস অতিক্রম করতে সমর্থ হলে কু-দৃষ্টিই তা অতিক্রম করতে পারত। যদি এ প্রসঙ্গে কেউ তোমাদেরকে গোসল করাতে চায় তাহলে তোমরা তাতে সম্মত হও।(মুসলিম-২১৮৮)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
বদনজর সত্য।তবে তা অাল্লাহর হুকুমেই হয়ে থাকে।আল্লাহর হুকুম ব্যতিত বদনজর কখনো কারো ক্ষতি করতে পারবেনা।
যদি কেউ মনে করে যে, বদ নজর দ্বারা নিজ ইচ্ছায় কারো ক্ষতি করতে পারবে, এমন আকিদা বিশ্বাস কুফরি।এজন্য অবশ্যই তাকে তাওবাহ করতে হবে।
আর এমনটা আকিদা বিশ্বাস না হলে,তার ঈমানে কোনো সমস্যা হবে।তবে তা নিতান্তই মন্দ।
(২)
মাছের মলমূত্রর দরুণ একোরিয়ামের পানি নাপাক হবে না।