জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
যথা সম্ভব না যাওয়ার চেষ্টা করবে,যদি বাধ্যতামূলক হওয়ার কারনে যেতেই হয়,তাহলে ইস্তেগফার পাঠ করতে হবে।
তওবা করতে হবে।
সব সময় ইস্তেগফার পাঠ করা জরুরী নয়,তবে কাজের শেষে তওবা করবে।
কাজের মুহুর্তে মনে মনে সে কাজের প্রতি ঘৃণা রাখবে।
,
(০২)
প্রশ্নে উল্লেখিত তথ্যটি ভিত্তিহীন।
হায়েজাহ মহিলা তার মাহরাম পুরুষদের লাশ স্পর্শ করতে পারবে।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَأَبُو كُرَيْبٍ قَالاَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ مِسْعَرٍ، عَنْ وَاصِلٍ، عَنْ أَبِي وَائِلٍ، عَنْ حُذَيْفَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لَقِيَهُ وَهُوَ جُنُبٌ فَحَادَ عَنْهُ فَاغْتَسَلَ ثُمَّ جَاءَ فَقَالَ كُنْتُ جُنُبًا . قَالَ " إِنَّ الْمُسْلِمَ لاَ يَنْجُسُ " .
আবূ বাকর ইবনু আবূ শায়বা ও আবূ কুরায়ব (রহঃ) ... হুযায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, একদা অপবিত্র থাকা অবস্থায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে তার সাক্ষাৎ হয়। ফলে তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে পাশ কেটে চলে গেলেন এবং গোসল করে পরে এলেন, এবং বললেন আমি জানবাত (গোসল ফরয হওয়ার কারণে নাপাক) অবস্থায় ছিলাম। রাসূলল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, মুসলিম তো নাপাক হয় না।
(সহীহ মুসলিম ৭১১)
,
(০৩)
হ্যাঁ, নিয়ত যেহেতু মনে মনে সংকল্প করারই নাম।
তাই মনে মনে নিয়তই যথেষ্ট, মুখে উচ্চারণ করতে হবেনা।
ইফতারীতে নিয়ত করতে হয়না।
খেলেই ইফতারী হয়ে যাবে (রোযা ভেঙ্গে যাবে)।