জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
ইমামের পিছনে কিরা'আত পড়া যাবেনা।
তবে কেহ কিরাআত পাঠ করলে তার নামাজ হয়ে যাবে,পুনরায় আদায় করতে হবেনা।
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার নামাজ আদায় হয়ে গিয়েছে,তাহা আবার আদায় করতে হবেনা।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
হযরত আবূ মূসা আশআরী রা. বলেছেন,
قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: إذا قرأ الإمام فأنصتوا، فإذا كان عند القعدة فليكن أوّل ذكر أحدكم التشهد. أخرجه مسلم (৪০৪) في باب التشهد في الصلاة، وأحمد في المسند ৪/৪১৫ (১৯৯৬১)، وأبو داود (৯৭৩) وابن ماجه (৮৪৭) واللفظ له. ؟
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,যখন ইমাম কুরআন পড়বে,তোমরা তখন চুপ করে থাকবে। আর বৈঠকের সময় তাশাহহুদ-ই প্রথম পড়তে হবে।
(মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৪০৪; আবূ দাউদ, হাদীস নং ৯৭৩; ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ৮৪৭; মুসনাদে আহমাদ, ৪খ, ৪১৫ পৃ, হাদীস নং ১৯৯৬১। ইমাম আহমদ, (দ্র. তামহীদ ১১/৩৪), ইমাম মুসলিম, ইবনুল মুনযির (দ্র. আল আওসাত, ৩/১০৫), ইমাম ইবনে জারীর তাবারী র. (দ্র. তাফসীরে তাবারী, ৯/১০৩) ও ইবনে হাযম জাহেরী (দ্র. আল মুহাল্লা, ২/২৭০) প্রমুখ এ হাদীসকে সহীহ বলেছেন।
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(বিঃদ্রঃ অন্যান্য কিছু মাযহাব ও কিছু ইসলামী স্কলারদের মতে ইমামের পিছনে কিরাআত পড়া আবশ্যকীয়, তাদের মতানুসারী গন সেই মত অনুযায়ী আমল করতে পারবেন।
,
(০২)
আল্লাহর দয়া তার ছিফাতের অন্তর্ভুক্ত।
আয়াত হাদীসে কিছু এমন কথা আছে,তবে তাহা আয়াতে মুতাশাবিহাতের অন্তর্ভুক্ত, এগুলোর বাহ্যিক অর্থ তোলা ঠিক নয়।
,
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০৩)
মুমিনের জন্য সময় অনেক দামী,প্রত্যেকটি মুহুর্ত অনেক মূল্যবান।
সময় আল্লাহর সৃষ্টি।