বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
যার যত দিন হায়াত রয়েছে,সে ততদিনই বাচবে।বেশী বেশী খেলে হায়াত কমে যাবে, বিষয়টা সঠিক নয়। হ্যা, বেশী খাওয়া স্বাস্থ্যর জন্য ক্ষতিকর।
ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়ায় বর্ণিত রয়েছে,
وفي الفتاوى الهندية : الأكل على مراتب :
فرض : وهو ما يندفع به الهلاك ، فإن ترك الأكل والشرب حتى هلك فقد عصى .ومأجور عليه ، وهو ما زاد عليه ليتمكن من الصلاة قائما ، ويسهل عليه الصوم .ومباح ، وهو ما زاد على ذلك إلى الشبع لتزداد قوة البدن ولا أجر فيه ولا وزر ويحاسب عليه حسابا يسيرا إن كان من حل .وحرام ، وهو الأكل فوق الشبع إلا إذا قصد به التقوي على صوم الغد ، أو لئلا يستحي الضيف فلا بأس بأكله فوق الشبع .
যদি কোনো বিষয়ে মাতাপিতার কোনো ফায়দা না থাকলে,অন্যদিকে সন্তানের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকলে,তাহলে এমন বিষয়ে মাতাপিতার উক্ত বিধিনিষেধের উপর নফল/মুস্তাহাব-কে তারজিহ দেয়াই উত্তম হবে।সুতরাং পেঠভরে খাবার খাওয়ার মাতাপিতার আদেশকে না মেনে তখন মুস্তাহাব বিষয়ের উপর আমলই উত্তম হবে।হ্যা অবশ্যই মাতাপিতার সাথে উত্তম শব্দ ব্যবহার করতে হবে। তাদেরকে হেকমতের সাথে নরম ভাষায় মুস্তাহাবের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য বুঝাতে হবে।