জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
তাদের আকীদা স্পষ্ট করলে ভালো হতো।
,
(০২)
রাসূল সাঃ হাজির নাজির,তিনি গায়েবের খবর জানতেন।এমন আকিদা শিরকী আকিদা তথা আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা।যা ঈমান নিয়ে নিবে।সুতরাং এমন আকিদার কারো পিছনে নামায বিশুদ্ধ হবে না।
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
قُلْ لَا يَعْلَمُ مَنْ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ الْغَيْبَ إِلَّا اللَّهُ وَمَا يَشْعُرُونَ أَيَّانَ يُبْعَثُونَ
অর্থ: (হে নবী) আপনি বলুন! আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া আসমান-যমীনে অন্য কেউ অদৃশ্যের জ্ঞান রাখেনা। এবং তারা জানে না কখন তারা উত্থিত হবে। (সূরা নামল, আয়াত-৬৫)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عن عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، قَالَتْ: «وَمَنْ حَدَّثَكَ أَنَّهُ يَعْلَمُ الغَيْبَ، فَقَدْ كَذَبَ، وَهُوَ يَقُولُ: لاَ يَعْلَمُ الغَيْبَ إِلَّا اللَّهُ»
অর্থ: হযরত আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, যে ব্যক্তি তোমাকে বলে নবীজি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) গায়েব জানেন, সে মিথ্যাবাদী। কারণ নবীজি (স.) নিজেই বলতেন, আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া অন্য কেউ গায়েব জানে না। (সহীহ বুখারী-৭৩৮০)
আরো জানুনঃ
(০৩)
যদি তারা আসলেই এসব শিরকি আকীদা পোষন করেন,তাহলে তাদেরকে দ্রুত মসজিদ থেকে বিতাড়িত করতে হবে।
বিশুদ্ধ আকীদা ওয়ালা ইমামকে নিয়োগ দিতে হবে।
সেই চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
সেক্ষেত্রে এর আগ পর্যন্ত বাড়িতে নয়,বরং আপনি পাশের অন্য মসজিদে নামাজ আদায় করবেন।