বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
জাবির (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে যে,
عَنْ جَابِرٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَلاَ يَدْخُلِ الْحَمَّامَ بِغَيْرِ إِزَارٍ وَمَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَلاَ يُدْخِلْ حَلِيلَتَهُ الْحَمَّامَ وَمَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَلاَ يَجْلِسْ عَلَى مَائِدَةٍ يُدَارُ عَلَيْهَا بِالْخَمْرِ "
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা'আলা ও পরকালের প্রতি যে লোক ঈমান রাখে সে যেন ইযার (লুঙ্গি) পরিহিত অবস্থা ছাড়া গোসলখানায় প্রবেশ না করে। আল্লাহ তা'আলা এবং পরকালের প্রতি যে লোক ঈমান রাখে সে যেন তার স্ত্রীকে গোসলখানায় প্রবেশ না করায়। আল্লাহ তা’আলা ও পরকালের প্রতি যে লোক ঈমান রাখে সে যেন এমন দস্তরখানে (খাদ্যের মাজলিসে) না বসে যেখানে মদ পরিবেশন করা হয়।
এখানে পুরুষের জন্য লুঙ্গী ব্যতিত পাবলিক বাথরুমে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়েছে,সতরের হেফজতের জন্য।
এবং স্ত্রীকে গোসলখানায় প্রবেশ না করানোর অর্থ পাবলিক গোসল খানায় প্রবেশ না করানো।কেননা তাতে সতরে আওরাতের হেফাজত থাকবে না।
আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত।
عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَعلى آلِهِ وَصَحْبِهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «إِنَّهَا سَتُفْتَحُ لَكُمْ أَرْضُ الْعَجَمِ، وَسَتَجِدُونَ فِيهَا بُيُوتَاً يُقَالُ لَهَا الْحَمَّامَاتُ، فَلَا يَدْخُلَنَّهَا الرِّجَالُ إِلَّا بِالْأُزُرِ، وَامْنَعُوهَا النِّسَاءَ إِلَّا مَرِيضَةً أَوْ نُفَسَاءَ»
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ শীঘ্রই তোমাদের হাতে অনারবদের বহু অঞ্চল বিজিত হবে এবং সেখানে তোমরা এমন কতগুলো ঘর দেখবে যেগুলোকে গণ-গোসলখানা বলা হয়। লুঙ্গি-পায়জামা ছাড়া কোনো পুরুষ যেন তাতে প্রবেশ না করে এবং পীড়িতা ও নেফাসগ্রস্তা ছাড়া অন্য মহিলাদের তাতে প্রবেশ করতে তোমরা নিষেধ করো।(সুনানে আবি দাউদ-৪০১১)