জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
কুরবানী;
(০১)
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
لَنۡ یَّنَالَ اللّٰہَ لُحُوۡمُہَا وَ لَا دِمَآؤُہَا وَ لٰکِنۡ یَّنَالُہُ التَّقۡوٰی مِنۡکُمۡ ؕ کَذٰلِکَ سَخَّرَہَا لَکُمۡ لِتُکَبِّرُوا اللّٰہَ عَلٰی مَا ہَدٰىکُمۡ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُحۡسِنِیۡنَ ﴿۳۷﴾
আল্লাহর কাছে পৌছায় না সেগুলোর গোশত এবং রক্ত, বরং তার কাছে পৌছায় তোমাদের তাকওয়া। এভাবেই তিনি এদেরকে তোমাদের বশীভূত করে দিয়েছেন যাতে তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা কর এজন্য যে, তিনি তোমাদেরকে হেদায়াত করেছেন; কাজেই আপনি সুসংবাদ দিন সৎকর্মপরায়ণদেরকে।
(সুরা হজ্জ ৩৭)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
“হে আল্লাহ! তোমারই সম্পদ এবং তোমারই জন্য উপস্থিত”। [আবু দাউদঃ ২৭৯৫]
কুরবানীর পশুটি শুধু মাত্র আল্লাহর জন্য।
তাই এর চামড়া বিক্রয় করা যাবেনা।
হ্যাঁ কেহ যদি বিক্রয় করে,তাহলে সেটির মূল্য গরিব মিসকিনকে দান করে দিবে।
,
(০২)
তিন ভাগ করা মুস্তাহাব তরীকা।
এটি কোনো আবশ্যকীয় বিধান নয়।
,
কেউ যদি তিনভাগ না করে সম্পূর্ণটা নিজের কাছে রাখে তাহলে সে গুনাহগার হবেনা।
,
কেহ যদি নিজের বা নিজের পরিবারের জন্য কিছু না রেখে সম্পূর্ণটা দান করে দেয়,তাহলেও সে গোনাহগার হবেনা।
,
স্বামী-স্ত্রীর অধিকার:
(০১)
স্বামী স্ত্রীর হক সম্পর্কে বিস্তারিত জানুনঃ
(০২)
স্ত্রী,নাবালেগ ছেলে সন্তান,বিবাহের আগ পর্যন্ত কন্যা সন্তানের প্রয়োজনীয় অন্য বস্ত্র বাসস্থান এর ব্যবস্থা করতে হবে।
স্ত্রী,সন্তানদের অধিকার মিটিয়ে দেয়ার পর স্বামীর আয়কৃত অতিরিক্ত টাকার হকদার স্বামী ব্যতীত পরিবারের অন্য কেউ হতে পারবেনা।
হ্যাঁ পিতা মাতা গরিব হলে চলার সামর্থ না রাখলে তাদেরকেও নিজ প্রয়োজন অতিরিক্ত খরচ দিতে হবে।
(৩.৪)
তিনি বাধ্য নন।
স্ত্রী জানার বা বাধা দেওয়ার অধিকার রাখেনা।
,
(০৫)
হ্যাঁ আপনার জন্য ঐ সিস্টেম দিয়ে নজরদারি করা জায়েজ আছে।