জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
অনেকেই বলেছেন যে জায়েজ নেই।
,
এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০২)
প্রশ্নে উল্লেখিত কাজ আমলে কাসীর হবেনা।
তাই নামাজ হয়ে যাবে।
আমলে কাসীর সংক্রান্ত জানুনঃ
,
তবে গেঞ্জি ঠিক করা কোনোভাবেই উচিত হয়নি।
এটি মাকরুহ।
,
আর ইমামের সামান্য পড়ে সেজদায় গিয়ে যেহেতু ইমামকে সেজদায় পেয়েছেন,তাই নামাজ হয়ে যাবে।
তবে ইমামের সাথে সাথেই সেজদায় যাওয়া সুন্নাত।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، وَمُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، - الْمَعْنَى - عَنْ وُهَيْبٍ، عَنْ مُصْعَبِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّمَا جُعِلَ الإِمَامُ لِيُؤْتَمَّ بِهِ فَإِذَا كَبَّرَ فَكَبِّرُوا وَلَا تُكَبِّرُوا حَتَّى يُكَبِّرَ وَإِذَا رَكَعَ فَارْكَعُوا وَلَا تَرْكَعُوا حَتَّى يَرْكَعَ وَإِذَا قَالَ سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ فَقُولُوا اللهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ " . قَالَ مُسْلِمٌ " وَلَكَ الْحَمْدُ " . " وَإِذَا سَجَدَ فَاسْجُدُوا وَلَا تَسْجُدُوا حَتَّى يَسْجُدَ
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ইমাম এজন্যই নিয়োগ করা হয়, যেন তার অনুসরণ করা হয়। কাজেই ইমাম তাকবীর বললে তখন তোমরাও তাকবীর বলবে। ইমাম তাকবীর না বলা পর্যন্ত তোমরা তাকবীর বলবে না। ইমাম রুকু' করলে তোমরাও রুকু' করবে। ইমাম রুকু' না করা পর্যন্ত তোমরা রুকু‘ করবে না। ইমাম ‘‘সামিআলাহু লিমান হামিদাহ্’’ বললে তোমরা বলবে, ‘‘আল্লাহুম্মা রব্বানা লাকাল হামদ’’। মুসলিমের বর্ণনায় রয়েছেঃ ‘‘ওয়া লাকাল হামদ’’। ইমাম সাজদাহ্ করলে তোমরাও সাজদাহ্ করবে। ইমাম সাজদাহ্ না করা পর্যন্ততোমরা সিজদাহ্ করবে না।
(আবু দাউদ ৬০৩.মুসনাদে আহমাদ ২/৩৪০)
,
(০৩)
পরিপূর্ণ পর্দার ব্যবস্থা থাকলে উভয়টিই জায়েজ আছে।
তবে কাপড়বিহীন না হওয়াটাই তাকওয়ার দাবী।
এক্ষেত্রে উলামায়ে কেরামগন উত্তম পদ্ধতি হিসেবে বলেছেন যে নাপাক কাপড় খুলে পবিত্র কোনো কাপড় (গামছা ইত্যাদি) পরিধান করে গোসল করবে।