ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১) এটা আল্লাহর রাসূল সাঃ এর দুআ নয়, বরং এটা হযরত আলী ইবনে হুসাইন রাহ এর দুআ। অর্থ বিশুদ্ধ আছে, কেউ করতে চাইলে উক্ত দুআ করতে পারবে।
رواه ابن أبي الدنيا في " الفرج بعد الشدة " (ص 67) ، والضياء المقدسي في " المنتقى من مسموعاته بمرو" (ص 9) ، وابن عساكر في " تاريخ دمشق " (41/ 381) من طرق عَنْ طَاوُوسٍ ، قَالَ :
" إِنِّي لَفِي الْحِجْرِ ذَاتَ لَيْلَةٍ ، إِذْ دَخَلَ عَلِيُّ بْنُ الْحُسَيْنِ ، فَقُلْتُ: رَجُلٌ صَالِحٌ مِنْ أَهْلِ بَيْتِ الْخَيْرِ، لَأَسْتَمِعَّنَّ إِلَى دُعَائِهِ اللَّيْلَةَ ، فَصَلِّي ثُمَّ سَجَد َ، فَأَصْغَيْتُ بِسَمْعِي إِلَيْهِ ، فَسَمِعْتُهُ يَقُولُ فِي سُجُودِهِ:
" عُبَيْدُكَ بِفِنَائِكَ، مِسْكِينُكَ بِفِنَائِكَ ، فَقِيرُكَ بِفِنَائِكَ ، سَائِلُكَ بِفِنَائِكَ " !!
قَالَ طَاوُوسٌ: فَحَفِظْتُهُنَّ ، فَمَا دَعَوْتُ بِهِنَّ فِي كَرْبٍ إِلَّا فُرِّجَ عَنِّي ".
(২)এটা সুদ হবে না। বরং এটা বোনাস।
(৩) জ্বী, বহুবচন তবে এটা আল্লাহর জন্য সম্মানার্থে ব্যবহার করা হয়।
(৪) আপনার বর্ণিত কথার রেফারেন্স দিবেন। হ্যা, এটা সত্য যে, অনেক আয়াতকে নসখ করা হয়েছে।
নসখ সম্পর্কে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
مَا نَنسَخْ مِنْ آيَةٍ أَوْ نُنسِهَا نَأْتِ بِخَيْرٍ مِّنْهَا أَوْ مِثْلِهَا ۗ أَلَمْ تَعْلَمْ أَنَّ اللَّهَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
আমি কোন আয়াত রহিত করলে অথবা বিস্মৃত করিয়ে দিলে তদপেক্ষা উত্তম অথবা তার সমপর্যায়ের আয়াত আনয়ন করি। তুমি কি জান না যে, আল্লাহ সব কিছুর উপর শক্তিমান?
(সূরা বাকারা-১০৬)
(৫) জ্বী, জায়েয।