হ্যাঁ তারপরেও ইদ্দত পালন করতে হবে।
তবে কিছু ইসলামী স্কলারদের মত হলো যদি এই চার মাসের মধ্যে পূর্ণ তিন হায়েজ অতিবাহিত হয়ে যায়,তাহলে আর ইদ্দত পালন করতে হবেনা।
,
কিতাবুল ফিকহিল ইসলামি ও আদিল্লাতিহি ৯/৭০৮৯ তে আছেঃ
العدة بعد الإيلاء: اتفقت المذاهب الأربعة على أن الزوجة المولى منها تلزمها العدة بعد الفرقة؛ لأنها مطلقة، فوجب أن تعتد كسائر المطلَّقات. وقال جابر بن زيد وهو مروي عن ابن عباس: لا تلزمها عدة إذا كانت قد حاضت في مدة الأربعة الأشهر ثلاث حيضات؛ لأن العدة إنما وضعت لبراءة الرحم، وهذه قد حصلت لها البراءة
সারমর্মঃ
ইলার ক্ষেত্রে পৃথক হওয়ার পর ইদ্দত আবশ্যক, কেননা সে তালাক প্রাপ্তা, তাই অন্যান্য তালাকপ্রাপ্তা দের ন্যায় তারও ইদ্দত পালন করতে হবে,,।
,
উলামায়ে কেরামগন বলেছেনঃ সদাকায়ে ফিতর সম্পর্কিত হাদীসগুলো পর্যালোচনা করলে এ বিষয়ে মোট পাঁচ প্রকার খাদ্যের বর্ণনা পাওয়া যায়: যব, খেজুর, পনির, কিসমিস ও গম। এ পাঁচ প্রকারের মধ্যে যব, খেজুর, পনির ও কিসমিস দ্বারা সদকা ফিতর আদায় করতে চাইলে প্রত্যেকের জন্য এক সা’ দিতে হবে। আর গম দ্বারা আদায় করতে চাইলে আধা ‘সা’ দিতে হবে।
সহিহ বুখারী (১৫১০) ও সহিহ মুসলিমে (৯৮৫)আবু সা‘ঈদ আল-খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে তিনি বলেন:“আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যামানায় ঈদের দিনএক স্বা খাদ্যদ্রব্য (ফিতরা) হিসেবে প্রদান করতাম। আবু সাঈদ (রাঃ) বলেন:তখন আমাদের খাদ্য ছিল— যব, কিসমিস, পনির ও খেজুর।”
অপর এক বর্ণনায় তিনি বলেন: “যখন আমাদের মাঝে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন তখন আমরা ছোট-বড়, স্বাধীন-ক্রীতদাস সবার পক্ষ থেকে যাকাতুল ফিতর (ফিতরা) হিসেবে এক স্বা’ খাদ্য কিংবা এক স্বা’ পনির কিংবা এক স্বা’ যব কিংবা এক স্বা’ খেজুর কিংবা এক স্বা’ কিসমিস আদায় করতাম।”
তবে কিছু ইসলামী স্কলারগন বলেনঃ
মানুষ যে যে প্রকারের খাবারকে প্রধান খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে সেসব খাবার দিয়ে ফিতরা প্রদান করা যায়। যেমন- গম, ভুট্টা, চাল, সীমের বিচি, ডাল, ছোলা, ফূল (একজাতীয় ডাল), নূডুলস, গোশত ইত্যাদি।
(ঘ)
বীর্যপাত ঘটা বা সহবাসে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা না থাকলে স্ত্রীকে চুমু খাওয়া জায়েয,ফোরপ্লে তথা সহবাস ব্যাতিত অন্যান্য কাজ করাও জায়েজ আছে।
তবে কামভাবের সাথে চুমু খাওয়া যাবে না। আর তরুণদের যেহেতু এ আশঙ্কা থাকে তাই তাদের বেঁচে থাকা উচিত।
চুমু খাওয়ার সময় স্ত্রীর থুথু গিলে ফেললে রোযা ভেঙ্গে যাবে।
মযি বের হলে রোযা ভেঙ্গে যাবেনা।
,
বিস্তারিত জানুনঃ
(ঙ)
ফিকহুল মুয়াসসার এর মাসয়ালা ছহীহ।
হ্যাঁ সেটি হেটে হেটে নামাজ পড়ার কথা বলা হয়েছে।
,
(চ)
হ্যাঁ স্বামী গৃহে ইদ্দত পালন করতে হবে।
মাযহাব গত মতবিরোধ নেই।