জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
বন্ধ্যত্ব দূর করার জন্য যথাসাধ্য অভিজ্ঞ ডাক্তারের নিকট চিকিৎসা করার পাশাপাশি আল্লাহর নিকট দুয়া ও কান্নাকাটি করতে হবে। আল্লাহর রহমত থেকে হতাশ হওয়া যাবে না। কারণ জীবনের একটা সুদীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও মহান আল্লাহ মানুষকে সন্তান দান করেছেন-এর বহু নজির আছে।
মহান আল্লাহ সম্মানিত রসূল ইবরাহীম আলাইস সালাম কে বহু বছর বন্ধ্যত্ব কাটানোর পর বৃদ্ধ বয়সে তাঁর স্ত্রীর সারা আ. এর গর্ভে ইসহাক আ. কে দান করেছিলেন।
মনে রাখতে হবে, আল্লাহ তাআলা যাকে ইচ্ছে সন্তান দান করেন আর যাকে ইচ্ছা বন্ধ্যা করেন। এটা সম্পূর্ণ আল্লাহর এখতিয়ার ভুক্ত বিষয়। আল্লাহ তা’আলা বলেন:
لِّلَّـهِ مُلْكُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ يَخْلُقُ مَا يَشَاءُ ۚ يَهَبُ لِمَن يَشَاءُ إِنَاثًا وَيَهَبُ لِمَن يَشَاءُ الذُّكُورَ أَوْ يُزَوِّجُهُمْ ذُكْرَانًا وَإِنَاثًا ۖ وَيَجْعَلُ مَن يَشَاءُ عَقِيمًا ۚ إِنَّهُ عَلِيمٌ قَدِيرٌ
“নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের রাজত্ব আল্লাহ তা’আলারই। তিনি যা ইচ্ছা, সৃষ্টি করেন। যাকে ইচ্ছা কন্যা-সন্তান এবং যাকে ইচ্ছা পুত্র সন্তান দান করেন। অথবা তাদেরকে দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা বন্ধ্যা করে দেন। নিশ্চয় তিনি সর্বজ্ঞ, ক্ষমতাশীল।” (সূরা শূরা: ৪৯ ও ৫০)
আল্লাহর রহমত থেকে হতাশ না হয়ে যথাসম্ভব চিকিৎসা গ্রহণের পাশাপাশি আল্লাহর নিকট দুআ করতে হবে। দয়াময় আল্লাহ ইচ্ছা করলে অবশ্যই সন্তান দানের মাধ্যমে তাদের প্রত্যাশা পূরণ করবেন।
,
(১.২)
বন্ধ্যা নারীকে বিবাহ করা নাজায়েজ নয়।
জায়েজ আছে,কোনো সমস্যা নেই।
তারা সারাজীবন অবিবাহিত থাকিবেনা,বিবাহ করবে।
,
(০৩)
যদি তারা বালেগ বালেগাহ হয়,তাহলে বিবাহ হয়ে যাবে।
তবে কুফু না মিললে অভিভাবক আদালতের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ করাতে পারবে।
আমাদের পরামর্শ হলো অভিভাবকদের জানিয়েই বিবাহ করা।
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০৪)
হ্যাঁ কোনো সমস্যা নেই।
,
(০৫)
হ্যাঁ এই অবস্থায় তওবা ইস্তিগফার করা যাবে।
,
(০৬)
হ্যাঁ এটি হাদিয়া।
গ্রহন করতে কোনো সমস্যা নেই।
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০৭)
হ্যাঁ, এগুলোর হিসেব করে কাজা আদায় করতে হবে।
,
ওমরি কাজা সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ