জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
নোবাইল ইত্যাদির বেশিরভাগ গেমসে আছে প্রাণীর ছবি। এছাড়াও অনেক সময় এই গেমসগুলোতে আরো অনেক মন্দ ও গোনাহর বিষয় যুক্ত থাকে।
যেমন, ১. মিউজিক, গান, বাজনা ও বাদ্যযন্ত্র।
২. বেপর্দা নারীদের নগ্ন ও অশ্লীল ছবি।
৩. কাফেরদেরকে সম্মান করা, তাদের নষ্ট সংস্কৃতিকে প্রচার করে মুসলিম শিশু-কিশোর ও যুবসমাজকে ধ্বংস করা।
৪.কাফেরদের ধর্মীয় শিরকি-কুফুরী বিশ্বাস ও কাফেরদের চিহ্নকে কৌশলে মুসলিমদের মাঝে প্রচার করাসহ আরো বহু মন্দ-বিষয় এসব গেমসে থাকে। সর্বোপরি মোবাইলে গেমস খেলা মানে নিজের অমূল্য সম্পদ সময়কে অপচয় করা এবং অল্প থেকে ধীরে ধীরে এটা নেশায় পরিণত হওয়া।
সুতরাং একজন মুসলিম হিসাবে এ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
আবু হুরাইরা রাযি. বলেন , রাসূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , من حُسنِ إسلام المرءِ تركُهُ ما لا يعنيه একজন ব্যক্তির ইসলামের পরিপূর্ণতার একটি লক্ষণ হল যে, তার জন্য জরুরী নয় এমন কাজ সে ত্যাগ করে। (জামে তিরমিযী ২২৩৯)
অনলাইনে গেইম খেলা স ,এতে কোনো ফায়দা নেই।অযথা কালক্ষেপণ করা ছাড়া তাতে আর কিছুই নেই।সুতরাং এমন খেলার অনুমোদন শরীয়তে নেই।
এবং অর্জিত টাকা ব্যবহারও জায়েয হবে না।বরং সদকাহ করে দিতে হবে।
গেম খেলার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা জায়েজ নয়।
★তাই প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে ইনকাম জায়েজ হবেনা।
,
আরো জানুনঃ