আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
1,638 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (25 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম।
সম্মানিত মুফতি সাহেব,
১)
একটা বিষয়  নিয়ে  স্বামী - স্ত্রীর মধ্যে  প্রচন্ড  ঝগড়া হচ্ছিল কিন্তু
ঝগড়ার  চরম পর্যায়ও স্ত্রী কখনো স্বামীকে উদ্দেশ্য  করে বলে নাই - " আমাকে তালাক দিয়ে দাও, ছেড়ে দাও,আমাকে ডিভোর্স  দিয়ে দাও,আমি চলে গেলাম  ....... "।
 ঝগড়ার  সময়  স্ত্রী, স্বামীর কাছ থেকে বিচ্ছেদ  চাচ্ছে এমন কোন কিছু  স্পষ্ট   হয় নাই,স্বামীর মেজাজ  গরম হয়ে গেছে  দেখে স্ত্রী  চুপ  করেছি।
তাহলে সেই ঝগড়ার  মজলিসে স্বামী  যদি  স্ত্রীকে ভয় দেখানোর উদ্দেশ্য সম্পূর্ণ তালাকের নিয়ত ছাড়া নিম্নোক্ত  বাক্যগুলোর কোন একটি   বলে ফেললে কি তালাক  হবে?
স্বামী  সম্পূর্ণ তালাকের নিয়ত ছাড়া বলেছে।

★★★ আমি তোমাকে দূর করে দিছি,তোমার সাথে  আমার কোন সম্পর্ক নাই,তোমার নিকট আমার কোন কাজ নাই,তুমি আমার নিকট হইতে পৃথক হয়ে যাও,তোমাকে পৃথক করে দিলাম,আমার ঘর হইতে চলে যাও,বাহির হও,যাও দূর হও,বাপ-মায়ের মাথায় গিয়ে চড়ো,নিজের বাড়ি  যাও,তোমার সাথে  আমার বনিবনা হবে না,তুমি নতুন  স্বামী  খুঁজো।

এই বাক্যগুলো "বেহেশতী জেওর" বইয়ের  কেনায়া শব্দ  থেকে নেওয়া।

২) তালাকের  মজলিস হওয়ার  শর্ত কি?
ঝগড়ার  সময় স্ত্রী  স্বামীর কাছে স্পষ্ট শব্দে  তালাক চায় নাই,কিন্তুু স্বামীকে উদ্দেশ্য করে  বিভিন্ন  কেনায়া শব্দ  বলেছিল, ( সম্পূর্ণ তালাকের  নিয়ত  ছাড়া ),  যেমনঃআমি বাপের  বাড়ি  চলে যাবো,তোমার সাথে আমার মিলে না,তুমি  তোমার মতো অন্য আরেকজন খুঁজে  নাও।
এই মজলিসে স্বামী  কোন কেনায়া বাক্য বলে ফেললে কি স্ত্রী  তালাক???
স্ত্রী  কিন্তু তালাক চায় নাই,এমনেই ঝগড়াঝাটির সময় বলেছিল।

1 Answer

0 votes
by (569,520 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


(০১)
তালাক। এটি খুবই জঘন্য একটি শব্দ। নিকৃষ্ট হালাল বলা হয়েছে হাদীসে। এ ভয়ানক শব্দটি নিয়ত থাকুক বা না থাকুক রাগে বলুক আর ভালবেসে বলুক স্ত্রীকে উদ্দেশ্য নিয়ে মুখ দিয়ে এ শব্দ বের হলেই তালাক পতিত হয়ে যায়। 

হাদীস শরীফে উল্লেখ রয়েছেঃ 

حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ مُعَرِّفِ بْنِ وَاصِلٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَبْغَضُ الْحَلاَلِ إِلَى اللَّهِ تَعَالَى الطَّلاَقُ " .

কাসীর  ইবন  উবায়দ .......... ইবন  উমার  (রাঃ)  নবী  করীম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  হতে  বর্ণনা  করেছেন যে,  আল্লাহ্  তা‘আলার  নিকট  নিকৃষ্টতম  হালাল বস্তু  হল  তালাক।

(আবূ দাউদ ২১৭৮, ইরওয়া ২০৪০, যইফ আবু দাউদ ৩৭৩-৩৭৪, আর-রাদ্দু আলাল বালীক ১১৩।) 

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” ثَلَاثٌ جِدُّهُنَّ جِدٌّ وَهَزْلُهُنَّ جِدٌّ: الطَّلَاقُ، وَالنِّكَاحُ، وَالرَّجْعَةُ “

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, তিনি বিষয় এমন যে, ইচ্ছেকৃত করলে ইচ্ছেকৃত এবং ঠাট্টা করে করলেও ইচ্ছেকৃত বলে ধর্তব্য হয়। তা হল, তালাক, বিবাহ এবং তালাকে রেজয়ীপ্রাপ্তা স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২০৩৯, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২১৯৪}

★★প্রশ্নে উল্লেখিত এগুলো সবই কেনায়া শব্দ,ইঙ্গিতসূচক শব্দ। 
কেনায়া তালাক বলা হয় স্পষ্ট তালাক শব্দ না বলে বরং তালাকের ইঙ্গিতসূচক শব্দ বলে তালাক দেওয়া। 

★★শরিয়তের পরিভাষায় প্রশ্নে উল্লেখিত জাতীয় শব্দে তালাক দেয়াটাকে বলা হয় ‘কেনায়া তালাক’ বা ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারা তালাক। আর কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত তথা তালাকের ইচ্ছা থাকা অত্যাবশ্যক। 
অথবা তালাকের মজলিস হওয়া আবশ্যক।  
আর কেনায়া তালাক দ্বারা এক তালাকে বায়েন পতিত হয় ৷

সুতরাং যদি কেউ স্ত্রীকে এরূপ কথা বলে এবং তালাকের নিয়ত করে, তবে স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে। আর যদি তালাকের নিয়ত না করে তাহলে তালাক হবে না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, ১/৩৭৫)


وَفِي حَالَةِ مُذَاكَرَةِ الطَّلَاقِ يَقَعُ الطَّلَاقُ فِي سَائِرِ الْأَقْسَامِ قَضَاءً إلَّا فِيمَا يَصْلُحُ جَوَابًا وَرَدَّا فَإِنَّهُ لَا يُجْعَلُ طَلَاقًا كَذَا فِي الْكَافِي

তালাকের আলোচনার পরিস্থিতিতে সকল প্রকার কেনায়া তালাকে তালাক পতিত হবে।তবে যে শব্দগুলো তালাকের আবেদনের জবাব এবং রদ উভয়টা বুঝাবে,সে শব্দুগুলো দ্বারা তালাক পতিত হবে না।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩৭৫)

আরো জানুনঃ 

হেদায়া গ্রন্থে আছেঃ 

وَالضَّرْبُ الثَّانِي: الْکِنَايَاتُ، وَلاَيَقَعُ بهَا الطلاَقُ إلاَّبِنِيَةٍ، اَوْ دَلالَةٍ حَالٍ. وَهِيَ عَلَی ضَرْبَيْنِ: مَنْها ثَلاَثَةُ اَلْفَاظٍ يَقَعُ بهَا الطّلاقُ الرَّجْعِيُّ،وَلاَيَقَعُ بهَا إِلا وَاحَدَةٌ، وَهِيَ قَوْلُهُ: اعْتَدِّي، وَاسْتَبْرِئِي رَحِمَکِ، وَاَنْتِ وَاحِدَةٌ، وَبَقِيَةُ الْکِنَايَاتِ إِذا نَوَی بهَا الطلاَقَ کَانَتْ وَاحِدَةً بَائِنَةً، وَإِنْ نَوَی بِهَا ثَلاَثاً کَانَتْ ثَلاَثاً، وَإِنْ نَوَی اثْنَتَيْنِ کَانَتْ وَاحِدَةً، وَهَذَا مِثْلُ قَوْلِهِ: اَنْتِ بَائِنٌ، وَبَتَّةٌ، وَبَتْلَةٌ، وَحَرَامٌ، وَحَبْلُکِ عَلَی غَارِبِکِ، وَالْحَقی بِاَهْلِک، وَخَلِيَةٌ، وَبَرِيّةٌ، وَوَهَبْتُکِ لاهْلِکِ، وَسَرَّحْتُکِ، وَاخْتَارِيْ، وَفارَقْتُکِ، وَاَنْتِ حُرَّةٌ، وَتَقَنَّعِي، وَتَخَمَّرِي، وَاسْتَتِرِيْ، وَاغْرُبِيْ، وَابْتَغِي الاَزْوَاجَ، فَإِنْ لَمْ يَکُنْ لَهُ نِيَةٌ لَمْ يَقَعْ بِهٰذِهِ الاَلْفَاظِ طَلاَقٌ؛ إِلا اَنْ يَکُوْنَا فِيْ مُذَاکَرَةِ الطّلاَقِ؛ فَيَقَعُ بِهَا الطّلاَقُ فِيْ الْقَضَاءِ، وَلاَيَقَعُ فِيْمَابَيْنَةُ وَبَيْنَ اﷲِ تَعَالَی إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَهُ، وَإِنْ لَمْ يَکُوْنَا فِيْ مَذَاکَرَةِ الطّلاَقِ، وَکَانافِيْ غَضَبٍ اَوْ خُصُوْمَةٍ، وَقَعَ الطّلاَقُ بِکُلِّ لَفْظٍ لاَ يُقْصَدُ بِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ، وَلَمْ يَقَعْ بِمَا يُقْصَدُبِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَةُ.

احمد بن محمد البغدادي المعروف بالقدوري، مختصر القدوري: 363. 364، موسسة الريان للطباعة والنشر والتوزيع، بيروت
برهان الدين علي المرغيناني، الهداية شرح البداية، 1: 241، المکتبة الاسلامية

সারমর্মঃ  
কেহ যদি তার স্ত্রীকে বলে যে তোমাকে আমি ছেড়ে  দিলাম, যা খুশি তাই করো,তুমি মুক্ত, তুমি স্বাধীন, তুমি স্বামী খুজো,বা স্বামী তালাশ করো,তাহলে এটিও কেনায়া তালাক।
কেনায়া তালাক হলো ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারা যেটা হয়।
কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত তথা তালাকের ইচ্ছা থাকা অত্যাবশ্যক। আর কেনায়া তালাক দ্বারা এক তালাকে বায়েন পতিত হয়

আরো জানুনঃ 
,
★প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে এহেন বাক্য বলার সময় যেহেতু তালাকের নিয়ত ছিলোনা,আর সেই ঝগড়ার মজলিসে স্বামী স্ত্রী আসলেই বিবাহ বিচ্ছেদ বা ঘর সংসার না করা সংক্রান্ত কোনো আলোচনাই করেনি,স্বামীর মনে এমন কোনো ভাবনাও না আসে,    তাহলে এতে তালাক পতিত হবেনা। 
,
আর যদি সেই মজলিসে স্বামী স্ত্রী বিবাহ বিচ্ছেদ বা ঘর সংসার না করা সংক্রান্ত আলোচনা করে থাকে,বা স্ত্রী এমন কোনো বাক্য ব্যবহার করেছে,যেটি বিবাহ বিচ্ছেদ চায় বা এই জাতীয় কোনো বাক্য বলে,আর স্বামী সেই কথার জবাবে উপরে উল্লেখিত কেনায়া তালাকের বাক্য ব্যবহার করে,তাহলে নিয়ত না থাকলেও তালাক হয়ে যাবে।
,
(০২)
এমন মজলিস,যেখানে তালাক নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বা সেই মজলিসে স্বামী স্ত্রী বা তাদের অভিভাবক বা কাজি   বিবাহ বিচ্ছেদ বা ঘর সংসার না করা সংক্রান্ত আলোচনা করে থাকে,বা স্ত্রী এমন কোনো বাক্য ব্যবহার করেছে,যেটি বিবাহ বিচ্ছেদ চায় বা এই জাতীয় কোনো বাক্য বলে,সেই মজলিসকেই তালাকের মজলিস বলে অবহিত করা হবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
আসসালামু আলাইকুম।কেনায়া শব্দের  দ্বারা এক তালাকে বায়েন হওয়ার পর স্বামী স্ত্রী  পুনরায় ঘর সংসার করতে চাইলে কিভাবে করবে?সেক্ষেত্রে কি আবার বিবাহ পরাতে হবে নাকি রজয়াত করে নিলেই হবে? 
by
হুজুর আসসালামু আলাইকুম।  একটা বিষয়ে খুবই পেরেশানিতে আছি।  নিচের দুটি ঘটনার একটি ঘটনা হয়েছে একটি শোনবেন দয়া করে। আমার স্ত্রিকে তালাক দিয়েছি কিনা সন্দেহের মধ্যে ছিলাম। স্ত্রী স্বাক্ষী দিয়েছে আমি দেয়নি। তো তার কথা মত মুফতি হুজুর ফতোয়া দিয়েছেন যে তালাক হয়নি।  তারপর আমি সব সময় ভয়ে ছিলাম কি জানি হয়ে আছে আল্লাহ তায়ালাই ভাল জানেন। তাই আমার স্ত্রীর কাছে বার বার শুনতে চাইতাম তুমি কি সত্যিই নিশ্চিত যে আমি  তালাক দেয় নি? আমি তার কাছে সবসময়ই এরকম বলতাম। আমার স্ত্রীর সাথে কথা প্রসঙ্গে  বলে ফেলি তোমাকে ছেরে দিলাম তুমি যা খুশি কর । এটা বলেছিলাম মূলত তাকে এটা বোঝানোর জন্য যে তোমার যদি মনে হয় আগের টা  তালাক হয়েছে তাহলে হয়েছে যদি মনে কর হয়নি তাহলে হয়নি। তোমার যেটা মনে হবে সেটাই ঠিক। আমি আর ভাবতে পারব না। কারন তখন আমি প্রচন্ড ক্লান্তছিলাম কথা বলতে ইচ্ছে করছিল না। অল্প কথায় বলে দিয়েছি। আমার রাগ বা তালাক দেওয়ার মত কোন সিচুয়েশন বা মানসিকতা ইচ্ছা কিছুই ছিল না। কেবল ঐ চিন্তা থেকে মুক্তির জন্য দায়িত্বটা আমার স্ত্রীকে দিয়েছি। পরে জানতে পারি এ শব্দ দ্বারাও তালাক হয়।
 আবার মনে হচ্ছে যে সে বাসায় রং করার বিষয়ে   নিজের মত কিছু করতে   চাইছিল। আমি ভিন্ন মত ছিলাম। সে জোড়াজোরি করাতে আমি  বলেছিলাম তোমাকে ছেরে দিলাম যা খুশি কর। আসলে ক্লান্ত থাকার কারনে বেশি কথা বলতে ইচ্ছে করছিল না। অল্প কথায় বলেছি যেটা ভাল হয় কর। রাগও ছিল না। আমি স্বাভাবিক ছিলাম। আমি শুধু ঐ বিষয়টার ব্যাপারে তার ইচ্ছার উপর কাজটি ছেরে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই বলেছি। আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলাম যে আসলে সেদিন কি বিষয়ে কথা হচ্ছিল?  সে বলল সাংসারিক কোন কাজ নিয়ে। ওখানে আমার এক আত্নীয়ও ছিল। প্রথম ঘটনা নাও হতে পারে কারন আমি খুবই ওয়াসওয়াসাই ভুগতেছি। কোন কথার দ্বারা তালাক হয় এটা জানলেই মনে হচ্ছে আমি মনে হয় ঐটাই করেছি। 
হুজুর দয়া করে একটু বলবেন আমার এ দু ঘটনার যে ঘটনায় ঘটুক না কেন দুই  অবস্থায় কি তালাক হয়ে যাবে?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...