আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
273 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (4 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
খুব অল্প বয়সে আমার বন্ধু একটা শারিরিক সম্পর্কে জড়িত হয়ে পড়ে তখন তার তেমন বয়স ছিল না।কিন্তু যখন সে বুজতে পারে তখন সে খাজ দিলে তওবা করে সে এমন আর জীবনে ও করবে না।এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে।দীর্ঘ ৪-৫ সে আর ওই মেয়েটির সাথে আর শারিরিক সম্পর্ক করে না।ছেলেটি জানে জিনাহ করার ফল কি ভোগ করা লাগে।।কিন্তু ছেলেটি বলতাছে তখন তো সে এই সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান ছিল না।মেয়েটির সাথে বিয়ে করা ও অসম্ভব ব্যাপার কারন তার জন্য মাহরাম। যাকে বিয়ে করা তার জন্য হারাম।এই মূহুর্তে সে দুশ্চিন্তায় আছে যদি মেয়েটি কোন এক সময় তার ফ্যামিলিকে মুখ খুলে সব বলে দেয়??  তখন ছেলেটি কি উত্তর দিবে? তারা তো বিশ্বাস নাও করতে পারে।।যদিও করে৷ তাহলে তার নিকট আত্নীয় হওয়ার কারনে এর প্রভাব তার পরিবারে পরবে।

১) মাইয ইবনে মালিক আল-আসলমি, আবু-বকর রাযি, এবং উমর রাযি, মাইয আসলমী কয়েকজনের ঘটনার কথা  বলেছেন।।

বলেছিলেন যে তাদের ঘটনা থেকে বুজা যায় আমার বন্ধুর ব্যাপারটা গোপন রাখাই শ্রেয়।কিন্তু আমার বন্ধু এবং আমি নিজেও তাদের ঘটনা সম্পর্কে অজানা।। ঘটনা গুলো কি ছিল??? শায়েখ প্লিজ বলবেন।


২) যদি মেয়েটি কোন এক সময় ছেলিটিকে অসম্মান করার উদ্দেশ্যে কিংবা মেয়েটি নিজের প্রতি ঘৃনায় তার ফেমিলির সাথে শেয়ার করে তখন ছেলেটি কি স্বিকার করা উচিত হবে???
৩)যদি স্বিকার করে তাহলে মেয়েটির ফ্যমিলিকি কি বলবে???? এটাই মুল প্রশ্ন।


শায়েখ প্লিজ সবগুলো প্রশ্ন পড়ে একটু এক্সপ্লেইন করে এন্সার দিবেন।।আমার বন্ধু আল্লাহর কাছে সারাদিনই তওবা করে।কিন্তু সে ভয়ে দিন কাটায়।নামাজ ঠিকমতো পড়তে পারে না।শুধু মাথায় ওই চিন্তাগুলোই আসে। একটু উত্তরগুলো ব্যাখা  দিবেন।


জাযাকাল্লাহ খাই রন

1 Answer

0 votes
by (574,260 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


(০১)

عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ قَالَ حَفِظْنَاهُ مِنْ فِي الزُّهْرِيِّ قَالَ أَخْبَرَنِي عُبَيْدُ اللهِ أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ وَزَيْدَ بْنَ خَالِدٍ قَالاَ كُنَّا عِنْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَامَ رَجُلٌ فَقَالَ أَنْشُدُكَ اللهَ إِلاَّ قَضَيْتَ بَيْنَنَا بِكِتَابِ اللهِ فَقَامَ خَصْمُهُ وَكَانَ أَفْقَهَ مِنْهُ فَقَالَ اقْضِ بَيْنَنَا بِكِتَابِ اللهِ وَأْذَنْ لِي قَالَ قُلْ قَالَ إِنَّ ابْنِي كَانَ عَسِيفًا عَلَى هَذَا فَزَنَى بِامْرَأَتِهِ فَافْتَدَيْتُ مِنْهُ بِمِائَةِ شَاةٍ وَخَادِمٍ ثُمَّ سَأَلْتُ رِجَالاً مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ فَأَخْبَرُونِي أَنَّ عَلَى ابْنِي جَلْدَ مِائَةٍ وَتَغْرِيبَ عَامٍ وَعَلَى امْرَأَتِهِ الرَّجْمَ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لأَقْضِيَنَّ بَيْنَكُمَا بِكِتَابِ اللهِ جَلَّ ذِكْرُهُ الْمِائَةُ شَاةٍ وَالْخَادِمُ رَدٌّ عَلَيْكَ وَعَلَى ابْنِكَ جَلْدُ مِائَةٍ وَتَغْرِيبُ عَامٍ وَاغْدُ يَا أُنَيْسُ عَلَى امْرَأَةِ هَذَا فَإِنْ اعْتَرَفَتْ فَارْجُمْهَا فَغَدَا عَلَيْهَا فَاعْتَرَفَتْ فَرَجَمَهَا قُلْتُ لِسُفْيَانَ لَمْ يَقُلْ فَأَخْبَرُونِي أَنَّ عَلَى ابْنِي الرَّجْمَ فَقَالَ الشَّكُّ فِيهَا مِنْ الزُّهْرِيِّ فَرُبَّمَا قُلْتُهَا وَرُبَّمَا سَكَتُّ.
আবূ হুরাইরাহ ও যায়দ ইব্নু খালিদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমরা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর কাছে ছিলাম। এক লোক দাঁড়িয়ে বলল, আমি আপনাকে (আল্লাহ্র) কসম দিয়ে বলছি। আপনি আমাদের মাঝে আল্লাহ্র কিতাব মত ফায়সালা করুন। তখন তার বিপক্ষের লোকটি দাঁড়াল। আর সে ছিল তার চেয়ে বুদ্ধিমান। তাই সে বলল, আপনি আমাদের ফায়সালা আল্লাহ্র কিতাব মুতাবিক করে দিন। আর আমাকে অনুমতি দিন। তিনি বললেনঃ বল। সে বলল, আমার ছেলে ঐ ব্যক্তির অধীনে চাকর ছিল। সে তার স্ত্রীর সাথে যিনা করে ফেলে। আমি একশ’ ছাগল ও একজন গোলামের বিনিময়ে তার সঙ্গে মীমাংসা করি। তারপর আমি আলিমদের অনেককে জিজ্ঞেস করলে তাঁরা আমাকে বললেন যে, আমার ছেলের শাস্তি একশ’ বেত্রাঘাত ও এক বছরের নির্বাসন। আর পাথর মেরে হত্যা হলো তার স্ত্রীর শাস্তি। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ কসম ঐ সত্তার যাঁর হাতে আমার প্রাণ! অবশ্যই আমি আল্লাহ্র কিতাব অনুযায়ী তোমাদের ফায়সালা করব। একশ’ ছাগল ও গোলাম তোমাকে ফিরিয়ে দেয়া হবে। আর তোমার ছেলের উপর একশ’ বেত্রাঘাত ও এক বছরের নির্বাসন। হে উনাইস! তুমি সকালে ঐ লোকের স্ত্রীর কাছে যাবে। যদি সে স্বীকার করে তবে তাকে পাথর মেরে হত্যা করবে। পরদিন সকালে তিনি তার কাছে গেলেন। আর সে স্বীকার করল। ফলে তাকে পাথর মেরে হত্যা করা হল।
আমি সুফ্ইয়ান (রহঃ) - কে জিজ্ঞেস করলাম, ঐ লোকটি এ কথা বলেনি যে, লোকেরা আমাকে বলেছে যে, আমার ছেলের ওপর রজম হবে। তখন তিনি বললেন, যুহ্রী (রহঃ) থেকে এ কথা শুনেছি কিনা, এ ব্যাপারে আমার সন্দেহ আছে। তাই কোন সময় এ কথা বর্ণনা করি আর কোন সময় চুপ থাকি।(বুখারী ৬৮২৭.আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩৫৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩৬৮)

মায়েয ইবনে মালেক আল আসলামীর রা. এর তাওবা:
عن بريدة رضي الله عنه: أن ماعز بن مالك الأسلمي أتى رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال: (يا رسول الله إني ظلمت نفسي وزنيت، وإني أريد أن تطهرني فرده، فلما كان من الغد أتاه، فقال: يا رسول الله إني زنيت فرده الثانية، فأرسل رسول الله صلى الله عليه وسلم إلى قومه، فقال: (أتعلمون بعقله بأساً ؟ أتنكرون منه شيئاً ؟) قالوا: ما نعلمه إلا وفيّ العقل، من صالحينا فيما نرى، فأتاه الثالثة، فأرسل إليهم أيضاً، فسأل عنه فأخبره أنه لا بأس به ولا بعقله، فلما كان الرابعة حفر له حفرة، ثم أمر به فرجم، قال: فجاءت الغامدية، فقالت: يا رسول الله إني زنيت فطهرني، وإنه ردها، فلما كان الغد، قالت: يا رسول الله لم تردني ؟ لعلك أن تردني كما رددت ماعزاً، فوالله إني لحبلى، قال: (أما لا، فاذهبي حتى تلدي)، قال: فلما ولدت أتته بالصبي في خرقة، قالت: هذا قد ولدته، قال: (اذهبي فأرضعيه حتى تفطميه)، فلما فطمته أتته بالصبي في يده كسرة خبز، فقالت: هذا يا رسول الله قد فطمته، وقد أكل الطعام، فدفع الصبي إلى رجل من المسلمين، ثم أمر بها فحفر لها إلى صدرها، وأمر الناس فرجموها، فيقبل خالد بن الوليد بحجر فرمى رأسها فتنضخ الدم على وجه خالد فسبها، فسمع نبي الله سبه إياها، فقال: (مهلاً يا خالد ! فوالذي نفسي بيده لقد تابت توبة لو تابها صاحب مكس “وهو الذي يأخذ الضرائب” لغفر له) رواه مسلم. ثم أمر بها فصلى عليها، ودفنت. وفي رواية فقال عمر يا رسول الله رجمتها ثم تصلي عليها ! فقال: ( لقد تابت توبة لو قسمت بين سبعين من أهل المدينة وسعتهم، وهل وجدت شيئاً أفضل من أن جادت بنفسها لله عز وجل. رواه عبد الرزاق في مصنفه ৭/৩২৫.
এক বুরায়দা রাদিয়াল্লাহু তা’আল আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মায়েয ইবনে মালেক আল আসলামী রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি আমার আত্মার উপর জুলুম করেছি, আমি জিনা করেছি। আমি চাই আপনি আমাকে পবিত্র করুন। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার সম্প্রদায়ের নিকট লোক পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করলেন যে, তার মানসিক কোন সমস্যা আছে বলে তোমাদের কাছে খবর আছে কি? তারা বলল, আমরা তো এ ধরনের কিছু জানিনা। তাকে আমরা পূর্ণ জ্ঞানবানই দেখছি। আমাদের দৃষ্টিতে সে একজন সুস্থ মানুষ। এরপর সে তৃতীয়বার আবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট আসে এবং রাসূল আবার তার গোত্রের নিকট লোক পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করেন। তারা জানায়, তার কোন মানসিক সমস্যা নেই। অতঃপর যখন সে চতুর্থবার আসে তখন তার জন্য গর্ত খুঁড়া হয়, পাথর ছুঁড়ে হত্যার মাধ্যমে তার শাস্তি কার্যকর করা হয়।
দুই- গামেদিয়া [গামেদিয়া গোত্রের জনৈকা মহিলা] এসে বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি ব্যভিচার করেছি, আপনি আমাকে পবিত্র করুন! রাসূল তার কথার প্রতি কোন কর্ণপাত করলেন না এবং তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। পরের দিন সে আবার এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! কেন আপনি আমাকে ফেরত পাঠালেন? হয়তো আপনি আমাকে মায়েযের মত ফেরত পাঠাচ্ছেন! আল্লাহর শপথ! আমি অবৈধভাবে গর্ভবতী। তখন তিনি তাকে বললেন, যখন সন্তান প্রসব করবে, তখন এস। সন্তান জন্ম দেবার পর বাচ্চাটিকে একটি কাপড়ে জড়িয়ে নিয়ে মহিলা রাসূলের নিকট হাজির হলেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, যাও যখন সে খাবার খেতে পারবে তখন আসবে। এরপর যখন বাচ্চা খাবার খেতে শুরু করে তখন মহিলা তার সন্তানকে নিয়ে এসে হাজির হন, তখন বাচ্চার হাতে এক টুকরা রুটি ধরা ছিল। সে বলে, হে আল্লাহর রাসূল! বাচ্চা এখন খাবার খাচ্ছে। অতঃপর তার বাচ্চাটাকে একজন মুসলমানের জিম্মায় দেয়া হল। এরপর তার বুক পর্যন্ত গর্ত খুঁড়তে নির্দেশ দেয়া হল। এরপর লোকদের নির্দেশ দেয়া হল যেন পাথর ছুঁড়ে হত্যার মাধ্যমে তার শাস্তি কার্যকর করা হয়। খালিদ ইবনে অলিদ একটা পাথর ছুঁড়ে তার মাথায় মারেন, যার ফলে রক্ত ছুটে খালিদের মুখে এসে পড়ে, এজন্য খালিদ তাকে গালি দেন। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার গালি শুনতে পেয়ে বলেন, ধীরে, হে খালিদ! আমার জীবন যে সত্ত্বার হাতে রয়েছে তার কসম করে বলছি। এ মহিলা এমন তাওবা করেছে, যদি এ তাওবা কোন অবৈধ ট্যাক্স আদায়কারী করত, তাহলে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হত। এরপর নির্দেশ দেয়া হয় এবং তার জানাযা পড়ে তাকে দাফন করা হয়।
এক বর্ণনায় এসেছে, উমার রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি তাকে রজম [পাথর ছুড়ে হত্যা] করলেন এরপর তার আবার জানাযা পড়বেন? তখন তিনি বললেন, সে এমন তাওবা করেছে তা যদি মদীনার সত্তর জন লোকের মাঝে বন্টন করে দেয়া হত, তাহলে তা তাদের গুনাহ মাপের জন্য যথেষ্ট হত। তুমি কি এর চেয়ে আর কাউকে উত্তম দেখেছ, যে আল্লাহর উদ্দেশ্যেই নিজের জীবন নিয়ে উপস্থিত হয়েছে”?।
.
(২.৩)
আপনার বন্ধুর জন্য এই শারিরিক সম্পর্কের কথা কাউকে জানানো জায়েয হবে না। 
,
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে সে স্বীকার করবেনা।
তওরিয়া করবে।
এইভাবে বলবে যে আমার দ্বারা এমন জঘন্য কাজ হতে পারে? 
,
আপনাদের কি বিশ্বাস হয় যে আমি এমন কাজ করতে পারি? 
,
আরো জানুনঃ     
,
তাওরিয়া সংক্রান্ত জানুনঃ


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...