জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
উক্ত দোয়াটি আমরা কুরআন-হাদিসের কোথাও পাইনি।
এটি কোন বুজুর্গের পরীক্ষিত আমল হবে। সে হিসেবে তার উপর আমল করা যায়। কিন্তু একে সুন্নত মনে করা যাবে না।
এটাকে আবশ্যকীয় মনে করা যাবেনা।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল হিসেবে এই আমল প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর করা যাবে।
★গুনাহ থেকে দূরে থাকবে। কারণ গুনাহর কারণে মুখস্থশক্তিতে দুর্বলতা আসে।
★অধিক হারে আল্লাহর যিকির করবে। যেমন- সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার ইত্যাদি পড়া। আল্লাহ তাআলা বলেন: واذكر ربك إذا نسيت“যখন ভুলে যান তখন আল্লাহর যিকির করুন”। (সূরা কাহাফ: ২৪)
★কোন কোন আলেম এমন কিছু খাবারের কথা উল্লেখ করেছেন যেগুলো মুখস্থশক্তি বৃদ্ধি করে। যেমন- মধু ও কিসমিস খাওয়া।
ইমাম যুহরী বলেন: তুমি মধু খাবে; কারণ এটি স্মৃতিশক্তির জন্য ভাল।
তিনি আরও বলেন: যে হাদিস মুখস্ত করতে চায় সে যেন কিসমিস খায়। (খতীব আল-বাগদাদীর ‘আল-জামে’ ২/৩৯৪)
আলেমগণ আরও বলেন: অম্লজাতীয় খাবার স্মৃতিশক্তির জড়তা ও মুখস্থশক্তির দুর্বলতা বাড়ায়।
আল্লাহর নামের আমল সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ
,
আল্লাহর গুনবাচক নাম নিয়ে, যেমন:ইয়া হাদী ইয়া রহীম, এরকম করে জিকির করা যাবে।