ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
হজরত সাদ ইবনে ওবায়দা (রা.) থেকে বর্ণিত,
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلَاءِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ إِدْرِيسَ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي زِيَادٍ، عَنْ عِيسَى بْنِ فَائِدٍ، عَنْ سَعْدِ بْنِ عُبَادَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم " مَا مِنِ امْرِئٍ يَقْرَأُ الْقُرْآنَ يَنْسَاهُ إِلَا لَقِيَ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَجْذَمَ "
রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি কোরআন পড়ে ভুলে যায়, সে কেয়ামতের দিন আল্লাহর দরবারে এমন অবস্থায় আসবে যে, কুষ্ঠ রোগের কারণে তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেন খসে খসে পড়ছে।’ (আবু দাউদ : ১৪৭৪)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সূরা মুখস্থ করার পর ভুলে গেলে বা তিলাওয়াত শিখার পর ভুলে , আবার শিক্ষা করার পূর্ব পর্যন্ত গোনাহ হতে থাকবে। তবে যদি ব্যক্তি এমন বৃদ্ধ হয় যে , এখন আর শিখা সম্ভবপর নয়, তাহলে তখন আর গোনাহ হবে না।
(২) দিনের বেলা একা একা ফরয নামায পড়ার সময় ভুল করে কোন হরফ কিছুটা জোরে তিলাওয়াত করে ফেললে, যদি ঐ নামায সিররি তথা জোহর বা আসরের নামায হয়, তাহলে সাহু সেজদা ওয়াজিব হবে। কেননা উক্ত দুই নামাযে নিম্নস্বরে কিরআত পড়া ওয়াজিব।