ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
সূরা ইয়াসিন সম্পর্কে একটি হাদীসে বর্ণিত রয়েছে যে,
মা'ক্বাল ইবনে ইয়াসার রাযি থেকে বর্ণিত,
وَعَنْ مَعْقِلِ بْنِ يَسَارٍ الْمُزَنِيِّ أَنَّ النَّبِيَّ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - قَالَ: " «مَنْ قَرَأَ يس ابْتِغَاءَ وَجْهِ اللَّهِ - تَعَالَى - غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ، فَاقْرَءُوهَا عِنْدَ مَوْتَاكُمْ» " رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ فِي شُعَبِ الْإِيمَانِ.
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে,তার অতীতের সমস্ত গোনাহ মাফ করে দেয়া হবে।সুতরাং তোমরা মৃত/মুমূর্ষু ব্যক্তির সম্মুখে সূরা ইয়াসিন পাঠ করো।(মিশকাতুল মাসাবিহ-২১৭৮,সুনানু আবি-দাউদ-২/৪৪৫)বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-
https://www.ifatwa.info/5915
(২)
সূরা আর রামান কুরআনের সুন্দর্য্য।
(৩)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাযি থেকে বর্ণিত,
ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ ﺳﻤﻌﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ـ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ـ ﻳﻘﻮﻝ : " ﻣﻦ ﻗﺮﺃ ﺳﻮﺭﺓ ﺍﻟﻮﺍﻗﻌﺔ ﻛﻞ ﻟﻴﻠﺔ ﻟﻢ ﺗﺼﺒﻪ ﻓﺎﻗﺔ ﺃﺑﺪًﺍ "
তরজমাঃ- তিনি বলেন, নবীজী ﷺ বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক রাতে সূরা ওয়াকেয়া তিলাওয়াত করবে; সে কখনও অভাব-অনটনে পতিত হবেনা।’ (শু‘আবুল ঈমান, হাদীস নং-২৪৯৯)
(৪)
(৫)
(৬)
(৭)
উপরোক্ত সূরা গুলির বিশেষ কোনো ফযিলত বিশুদ্ধ ত্বরিকায় বর্ণিত হয়নি।
(৮)প্রশ্নটা পরিস্কার করে কমেন্টে উল্লেখ করবেন।