যিকির না করার কারনে কলব মরে যায়।
বেশি বেশি যিকির করতে হবে,কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে।
তাহলে ইনশাআল্লাহ কোনো সমস্যা থাকবেনা।
বেশি বেশি যিকির,প্রত্যাহ ফজরের পর এবং রাতে কুরআন তেলাওয়াত করুন,সম্ভব আরো কিছু সময়েও কুরআন তেলাওয়াত করুন,পরিপূর্ণ ভাবে দ্বীন মানুন,আল্লাহর উপর ভরসা করুন।
,
আরো জানুনঃ
সালাতুল হাজাত পড়ুন।
নফল সালাত বেশি বেশি আদায় করুন।
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন দুশ্চিন্তায় পড়তেন, নামাজে মগ্ন হতেন।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য চাও...।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৫৩)
বেশি বেশি ইস্তেগফার করুন। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘অতঃপর আমি বলেছি, তোমরা তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও, তিনি তো মহাক্ষমাশীল। (ফলে) তিনি তোমাদের জন্য প্রচুর বৃষ্টিপাত করবেন, তোমাদের সমৃদ্ধ করবেন ধনসম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে।’ (সুরা : নুহ, আয়াত : ৭১)
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার করবে আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের সংস্থান করে দেবেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫২০)
অধিক হারে দরুদ পড়ুন। হাদিসে এসেছে, উবাই ইবন কাব (রা.) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, আমি আপনার ওপর অধিক হারে দরুদ পাঠ করে থাকি। আমার সময়ের কতটুকু আপনার প্রতি দরুদ পাঠে ব্যয় করব? রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমার যতটুকু ইচ্ছা। আমি বললাম, এক-চতুর্থাংশ সময়? তিনি বলেন, তোমার ইচ্ছা। কিন্তু যদি আরো বাড়াও তবে ভালো। আমি বললাম, অর্ধেক সময়? তিনি বলেন, তোমার যা ইচ্ছা; তবে আরো বৃদ্ধি করলে তা-ও ভালো। আমি বললাম, দুই-তৃতীয়াংশ সময়? তিনি বলেন, তোমার ইচ্ছা; তবে আরো বাড়ালে তা-ও ভালো। আমি বললাম, আমার সবটুকু সময় আপনার ওপর দরুদ পাঠে লাগাব? তিনি বলেন, তাহলে তো তোমার চিন্তামুক্তির জন্য তা যথেষ্ট হয়ে যাবে আর তোমার গুনাহ মাফ করা হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৪৫৭)
আরো জানুনঃ
★সাথে সাথে দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনতের সাথে অথবা কোনো হক্কানী শায়েখের কাছে বা তার প্রতিনিধিদের ছহবোতে যান।