عَنْ عَبْدِ اللهِ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَنَّهُ قَالَ:: ” الْمَرْءُ مَعَ مَنْ أَحَبَّ
হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসঈদ রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, ব্যক্তি [কিয়ামতের দিন] তার সাতে থাকবে যাকে সে মোহাব্বত করে। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৩৭১৮, বুখারী, হাদীস নং-৬১৬৮, ৫৮১৬}
عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ
হযরত ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি যার সাদৃশ্য গ্রহণ করে, সে তাদেরই অন্তর্ভূক্ত। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪০৩১}
২য় মতের উলামায়ে কেরাম গন কিছু শর্তের ভিত্তিতে
শার্ট প্যান্ট পরিধানের অনুমতি প্রদান করে থাকেন।
২য় মতের উলামায়ে কেরামদের মত অনুযায়ী আমরা বলতে পারি যে, কোন ব্যক্তি যদি ইসলামিক ড্রেসকোড মেনে অর্থাৎ ঢিলেঢালা শার্ট-প্যান্ট পড়লো,টাখনুর উপরে প্যান্ট পরিধান করলো,তার শার্ট-প্যান্ট পরিধানের দ্বারা তার শরীরের কোন অঙ্গ প্রকাশিত হলো না এবং অন্যান্য ইসলামিক নিয়মাবলী মেনে শার্ট প্যান্ট পরিধান করলো তাহলে সুন্নাহ পালন হবে।
.
★উলামায়ে কেরামদের মাঝে যেহেতু মতবিরোধ রয়েছে, তাই বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া শার্ট প্যান্ট না পড়াই উত্তম।
★★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে ইসলামী মূলনীতির খেলাফ হওয়ার কারনে মহিলাদের জন্য এহেন পোশাক পরিধানের অনুমতি নেই।