ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
রাত থেকে নিয়ত করতে হবে। এ রোযাগুলি হল,(১) রমজানের কাযা রোযা (২)অনির্দিষ্ট নযরের রোযা (৩)নির্দিষ্ট নযরের রোযার কাযা রোযা (৪) নফল রোযাকে ভঙ্গ করার পর কাযা করা(৫) কাফফারার রোযা সমূহ যেমন,(ক) জিহারের কাফফারা,(খ) হত্যার কাফফারা,(গ) কসমের কাফফারা,(ঘ) এবং ফরয রোযা ভঙ্গ করার কাফফারা সহ হজ্বের কোনো ওয়াজিব তরক হওয়ার কাফফারা ইত্যাদি।
দলীল নিম্নরূপ--
في الدر المختار،ج٢-ص:٣٨٠
فَيَصِحُّ) أَدَاءُ (صَوْمِ رَمَضَانَ وَالنَّذْرِ الْمُعَيَّنِ وَالنَّفَلِ بِنِيَّةٍ مِنْ اللَّيْلِ) فَلَا تَصِحُّ قَبْلَ الْغُرُوبِ وَلَا عِنْدَهُ (إلَى الضَّحْوَةِ الْكُبْرَى لَا) بَعْدَهَا وَلَا (عِنْدَهَا) اعْتِبَارًا لِأَكْثَرِ الْيَوْمِ (وَبِمُطْلَقِ النِّيَّةِ) أَيْ نِيَّةِ الصَّوْمِ%…………………الي ان قال……………..«وَالشَّرْطُ لِلْبَاقِي) مِنْ الصِّيَامِ قِرَانُ النِّيَّةِ لِلْفَجْرِ وَلَوْ حُكْمًا وَهُوَ (تَبْيِيتُ النِّيَّةِ) لِلضَّرُورَةِ (وَتَعْيِينُهَا) لِعَدَمِ تَعَيُّنِ الْوَقْتِ.» - «حاشية ابن عابدين = رد المحتار ط الحلبي» (2/ 380)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1055
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
রাতে যদি কাযা রোযার নিয়ত করা হয়, যে পরের দিন কাযা রোজা রাখা হবে, কিন্তু সেহরির সময় অসুস্থতা বা অন্য কোন কারনে আবার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, রোজাটি আর রাখা হবে না। এমনটা করা যাবে। কাযা রোজাটি না রাখার অবকাশ থাকবে। তবে সহরির সময় অতিবাহিত হওয়ার পর বিনা জরুেতে রোযা ভঙ্গ করা যাবে না।