আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
28 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (25 points)
আসসালামু আলাইকুম। খুব কাছের একজন মানুষের কথা তুলে ধরছি।
তার নিজের ভাষায় -

 আমি ও আমার স্বামী দুজনেই অনেক বেশি প্র্যাক্টিসিং আলহামদুলিল্লাহ। সব সময় আখেরাতের ভয় মনে কাজ করে। মনে হয় আজকে মারা গেলে আমার কবরের জবাবদিহিতা আমাকে দিতে হবে। আখেরাতের এত লম্বা একটা সময় কিভাবে নাফরমানীর জবাবদিহিতা করব।

এই চিন্তাগুলি এখন কাজ করে। কিন্তু আমি নিজে খুব সেক্যুলার একটা পরিবেশে সো কলড ইসলামিক পরিবেশে ক্যারিয়ারে উচ্চাকাঙ্ক্ষী হয়ে বড় হয়েছি। আল্লাহ মাফ করুক, কারো কথা সহজে মানার প্রবণতা আমার ছিল না, বিশেষ করে নিজের চেয়ে ছোট কেউ।

বিয়ের পর অনেক ভাবে স্বামীর সাথে এডজাস্টমেন্ট এ সমস্যা হয়েছে। ও একটু ডমিনেটিং টাইপের মানুষ। মেয়েদের বাসায় থাকাকে পছন্দ করে, আবার পর্দা করে জব করাটাকেও এলাও করে না যে তা না। সে আর আমি দুজনেই দুই রকমের মানুষ।আমরা দুজনেই চিকিৎসক, সেও উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করছে।আমি নিজেও করছি । এমতাবস্থায়, সব ক্যারিয়ার ওরিয়েন্টের চিন্তাভাবনার জন্য সংসারী হয়ে উঠতে পারি নাই পুরোপুরি। কিন্তু আমার স্বামী আবার টিপটপ চায় সবকিছু। সংসারের অনেক কিছুই বুঝি না। যাইহোক, নিজে যে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করছিলাম তার দুই বছরের দ্বারপ্রান্তে (টোটাল পাঁচ বছর)  এসে হঠাৎ করে দীনের  প্রচন্ড বোঝ আসে। মনে হয় পুরোপুরি,বাসায় থেকে  স্বামী সন্তান সবাইকে সন্তুষ্ট করার জন্য কাজ করে যাই, অনেক বেশি গুনা করে ফেলেছি,এর মধ্যেও স্বামীর সাথে অনেকবার মনোমালিন্যতা তৈরি হয়েছে।

ছুটি নিয়েছিলাম, ছুটি শেষে এখন আবার মনের মধ্যে একদিকে চিন্তা আসছে, জয়েন করি।আবার অন্যদিকে, মনে হচ্ছে, কোনভাবে যদি স্বামীকে কষ্ট দিয়ে ফেলি, অতিরিক্ত স্ট্রেসে পড়ে,অথবা স্বামী যদি এমনিই কষ্ট পায় আমার থেকে  (স্বামী একবার বলেছিল,  আমার পড়াশোনার জন্য তাকে ব্যবহার   করছি,উল্লেখ্য যে সে সমস্ত আর্থিক সাপোর্ট দেয়, আর আমার পড়াশোনার ব্যাপারটা আমার বাবার কাছে বিবাহের আগে ওয়াদা দেওয়া ছিল)। এখন সবকিছু ছেড়ে একেবারে বাসায় বসে থাকলেও, নিজে ডিপ্রেশনে পড়ে যেতে পারি। এ  কথা, অনেকবার শুনেছি আর ভেবেছি। কিন্তু,

আমার স্বামী এ কথা বলায়, তখন বললাম, আল্লাহর জন্য কোন কিছু ছাড়লে, আল্লাহ কেন আমাকে ডিপ্রেশনে ফেলবেন?? এটা কি আল্লাহর ক্ষমতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে না?? এমন একটা ধারণা মনে আসে এবং বলেও ফেলি।

যদিও আমার ইচ্ছা হচ্ছে দীনের সেবা করা, কিন্তু, ভয় হয়, যদি, স্বামীকে যথেষ্ট সময় না দেওয়ার কারণে (এমনিতেই সংসার সম্পর্কে আমার বোঝ কম, সব সময় পড়াশোনায় অভ্যস্ত ছিলাম), বিভিন্ন সময়ের নাইট মর্নিং ডিউটির জন্য, তার সাথে যথেষ্ট সময় দেয়া না হলে  /অথবা কখনো কোন স্টেসে পড়ে তাকে কোনভাবে কষ্ট দিয়ে ফেললে (উল্লেখ্য, ছোটখাটো কোন বিষয়ে, আমার কন্ঠের টোন এদিক সেদিক হয়ে গেলেও, আমার স্বামী সেটা নিয়ে মন খারাপ করে থাকেন অনেকদিন, অনেক সময় ডিভোর্সে পর্যন্ত চলে যায়) এই ভয়টা কাজ করে সব সময়।স্বামী সন্তানও নিতে চান না আর আমার ক্যারিয়ারের জন্য, মাঝেমধ্যে তো বলেন তোমার সাথে আমার আর কোন সন্তান নেওয়ার ইচ্ছা নাই । একটা বাচ্চা আছে। আমি বুঝে শুনে তাকে কোন কষ্ট দিচ্ছি না। মাঝেমধ্যে কষ্ট দেয়ার মত কিছু না হলেও সে কষ্ট পেয়ে যাচ্ছে, এই ব্যাপারগুলি বুঝাইয়া বললেও কোন সমাধান হচ্ছে না। মাঝেমধ্যে বলছে, তুমি তোমার ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাও আমি আমার মতো থাকি।  সংসার রক্ষা করার জন্য আমাদেরকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিতে হবে নিজেদের মধ্যে এসব কথাও সে বলে থাকে।

এমতাবস্থায়, অনেক সময় ডিউটির স্ট্রেসের জন্য তাকে যদি কোন ভাবে কষ্ট দিয়ে ফেলি, সেটা মাফ চাইলেও ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ হিসেবে অনেকদিন থাকে। এক্ষেত্রে, আমার পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে একেবারে বাসায় থাকাটাকি উচিত হবে কিনা???স্পেসিফিকলি এই কাজটা কি আল্লাহর জন্য করা হবে?? আল্লাহর জন্য করছি এটা বোঝাবে?? আমি একটু ক্লিয়ার হওয়ার জন্য আর কি। তাহলে মনকে বুঝ দিতে পারব যে আল্লার জন্য করছি।। অথবা আমার এই কাজগুলি  কি আল্লাহর জন্য হচ্ছে /হবে???আমার বাবা বলেন, তুমি মানুষকে সেবা দিতে পারবা বড় ডাক্তার হয়ে গেলে, সেক্ষেত্রে সারা জীবন অনেক সোয়াব তোমার আমলনামায় লেখা হবে।। কোনটাকে বেশি প্রায়োরিটি দিব?? কোন দিকে আগাও আগাবো? কোন দিকে আগালে সেটা আল্লার জন্য হবে?? আমি ইস্তেখারা  করেছি, এই কোর্সটা তে জয়েনিং এর আগে, ছুটি নেয়ার আগে, ছুটি শেষ হয়ে যাওয়ার পরও। মন অস্থির থাকছে। স্বপ্ন বা মনে কোন কিছু স্থির হচ্ছে না। এতদিন পর্যন্ত স্ট্রিট থাকার পরেও এখন আবার মনে হচ্ছে, আবার জয়েন্ করি, আরেকবার মনে হচ্ছে যদি উপরোক্ত ঝামেলাগুলি আবার সৃষ্টি হয়।

আর যদি জবে জয়েন করি, সে ক্ষেত্রে যে বলেছি, আল্লাহর জন্য কোন কিছু ছাড়লে, আল্লাহ কেন ডিপ্রেশনে ফেলবেন, এই কথাগুলির জন্য কি গুনাহ হবে কিনা?? কারন আমি তো ডিপ্রেশনে পড়ে যাচ্ছি। এটা কি আমার ঈমানের কোন ঘাটতি বোঝা যাচ্ছে.?? আমার কি আমল কম হচ্ছে? এজন্য এমন মনে হচ্ছে?? এটা কি আল্লাহর সাথে বেয়াদবি হয়ে যাবে আমার? যেহেতু আল্লাহর শক্তি নিয়ে আমি নিজেই দৃঢ়   ছিলাম, আল্লাহ আমাকে সাহায্য করবেন। আবার এখন কেন, ডিপ্রেশনে পড়ে যাচ্ছি??? কাইন্ডলি ব্যাপার গুলো একটু ক্লিয়ার করবেন।।। সবচেয়ে বড় কথা আমার এই কাজগুলোকে আল্লাহর জন্য করা হবে??? অথবা আল্লাহর জন্য করলে কোন দিকে আগাবো??

অনেক বেশি দুঃখিত বড় একটা পোষ্টের জন্য।

1 Answer

0 votes
by (689,850 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

স্বামীর আদেশ মান্য করা স্ত্রীর উপর আবশ্যক। 

وعن أبي هريرة قال : قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : " لو كنت آمر أحدا أن يسجد لأحد لأمرت 
المرأة أن تسجد لزوجها " . رواه الترمذي
আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘আমি যদি কাউকে কারো জন্য সিজদাহ করার আদেশ করতাম, তাহলে নারীকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদাহ করে।’’ 
(তিরমিযি ১১৫৯)

عن سعيد بن المسيب ، عن عائشة رضی الله عنھا أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ، قال : لو أمرت أحدا أن يسجد لأحد ، لأمرت المرأة أن تسجد لزوجها ، ولو أن رجلا أمر امرأته أن تنقل من جبل أحمر إلى جبل أسود ، ومن جبل أسود إلى جبل أحمر ، لكان نولها أن تفعل
হযরত আঈশা রাঃ  থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘আমি যদি কাউকে কারো জন্য সিজদাহ করার আদেশ করতাম, তাহলে নারীকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদাহ করে।

যদি কোনো স্বামী তার স্ত্রীকে আদেশ করে যে লাল পাহাড় কে কালো পাহাড়ে পরিবর্তন করতে  বা তার বিপরীত,তাহলে স্ত্রীকে এমন কাজই করতে হবে।  
(ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং হাদীস ১৩৩-১৩৪ নং পৃষ্ঠা)

https://ifatwa.info/38201/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
হাদীস শরীফে এসেছেঃ  
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:

لَوْ كُنْتُ آمِرًا أَحَدًا أَنْ يَسْجُدَ لِغَيْرِ اللهِ لأَمَرْتُ الْمَرْأَةَ أَنْ تَسْجُدَ لِزَوْجِهَا وَالَّذِى
نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ لاَ تُؤَدِّى الْمَرْأَةُ حَقَّ رَبِّهَا حَتَّى تُؤَدِّىَ حَقَّ زَوْجِهَا وَلَوْ سَأَلَهَا نَفْسَهَا وَهِىَ عَلَى قَتَبٍ لَمْ تَمْنَعْهُ-

“যদি আমি কাউকে নির্দেশ দিতাম আল্লাহ ব্যতীত অন্যকে সিজদা করার, তাহ’লে স্ত্রীকে নির্দেশ দিতাম তার স্বামীকে সিজদা করার জন্য।ঐ সত্তার শপথ করে বলছি যার হাতে আমার জীবন, মহিলারা ঐ পর্যন্ত আল্লাহর হক আদায় করতে পারে না যতক্ষণ পর্যন্ত সে স্বামীর হক আদায় না করে, এমনকি স্বামী যদি যাত্রা পথে ঘোড়ার পৃষ্ঠেও তাকেও আহবান করে তখনও তাকে বাধা না দেয়।” (ইবনে মাজাহ হা/১৮৫৩; সহীহাহ হা/১২০৩।)

ইফকের ঘটনায় মা আয়েশা রা. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকট তার বাবা-মার কাছে যাওয়ার অনুমতি চাওয়ার হাদিস:
তিনি বলেন:
أتأذن لي أن آتي أبوي

“(হে আল্লাহর রাসূল,) আপনি কি আমাকে আমার বাবা-মার কাছে যাওয়ার অনুমতি দিবেন?” (সহিহ বুখারী ও মুসলিম)

لا يجوز للمرأة الخروج من بيت زوجها إلا بإذنه ، لا لوالديها ولا لغيرهم ؛ لأن ذلك من حقوقه عليها ، إلا إذا كان هناك مسوغ شرعي يضطرها للخروج

“কোন মহিলার জন্য স্বামীর অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া জায়েয নয়। পিতামাতা বা অন্য কারো নিকট নয়। কারণ এটি তার উপর স্বামীর হক। অবশ্য যদি শরিয়ত সম্মত বিশেষ কোনো কারণ থাকে তাহলে ভিন্ন কথা।” (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ১৯/১৬৫)
 
স্ত্রীর জন্য জরুরি হল, বিশেষ কোনো কাজে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হলে স্বামীর নিকট অনুমতি নেয়া। স্বামী অনুমতি দিলে পরিপূর্ণ পর্দা সহকারে এবং নিজেকে ফিতনা থেকে হেফাযতে রেখে স্ত্রী বাইরে যেতে পারে। দূরে কোথাও যাওয়ার দরকার হলে অবশ্যই তার পিতা, ভাই ইত্যাদি মাহরাম পুরুষের সাথে যাবে। কিন্তু স্বামী যদি তাকে যেতে নিষেধ করে তাহলে স্ত্রীর জন্য তা লঙ্ঘন করা বৈধ নয়। অন্যথায় সে স্বামীর ‘অবাধ্য’ হিসেবে গণ্য হবে এবং গুনাহগার হবে।

চার মাযহাব সম্বলীত সর্ব বৃহৎ ফেক্বাহী গ্রন্থ 'আল-মাওসু'আতুল ফেক্বহিয়্যায়' রয়েছে,
" ﻃﺎﻋﺔ ﺍﻟﻤﺨﻠﻮﻗﻴﻦ - ﻣﻤّﻦ ﺗﺠﺐ ﻃﺎﻋﺘﻬﻢ – ﻛﺎﻟﻮﺍﻟﺪﻳﻦ ، ﻭﺍﻟﺰّﻭﺝ ، ﻭﻭﻻﺓ ﺍﻷﻣﺮ : ﻓﺈﻥّ ﻭﺟﻮﺏ ﻃﺎﻋﺘﻬﻢ ﻣﻘﻴّﺪ ﺑﺄﻥ ﻻ ﻳﻜﻮﻥ ﻓﻲ ﻣﻌﺼﻴﺔ ، ﺇﺫ ﻻ ﻃﺎﻋﺔ ﻟﻤﺨﻠﻮﻕ ﻓﻲ ﻣﻌﺼﻴﺔ ﺍﻟﺨﺎﻟﻖ " ﺍﻧﺘﻬﻰ
যাদের আদেশ-নিষেধ এর অনুসরণ শরীয়ত কর্তৃক ওয়াজিব।যেমন-মাতাপিতা,স্বামী,সরকারী বিধিনিষেধ,এর অনুসরণ ওয়াজিব।
এ হুকুম ব্যাপক হারে প্রযোজ্য হবে না বরং ঐ সময়-ই প্রযোজ্য হবে যখন তা গুনাহের কাজ হবে না।কেননা হাদীস দ্বারা প্রমাণিত রয়েছে আল্লাহর অবাধ্যতায় কোনো মাখলুকের অনুসরণ করা যাবে না।(২৮/৩২৭)

স্বামী/মাতাপিতার আদেশকে মান্য করা মূলত তিনটি মূলনীতির আলোকে হয়ে থাকে।
(১) তাদের আদেশ কোনো মুবাহ বিষয়ে হতে হবে।কোনো ওয়াজিব তরকের ব্যাপারে হতে পারবে না।এবং কোন হারাম কাজের জড়িত হওয়ার জন্যও হতে পারবে না।
(২)যে কাজের আদেশ তারা দিবেন,এতে তাদের ফায়দা থাকতে হবে,বা শরীয়তের পছন্দসই কাজ হতে হবে।
(৩)যে কাজের আদেশ দিচ্ছেন,তা তাদের সন্তানদের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারবে না।

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1707

এ সম্পর্কে আরো জানুনঃ-https://www.ifatwa.info/1722

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার স্বামীর আদেশ ব্যতীত কোন কাজ আপনি করবেন না।

আপনার স্বামী যদি আপনাকে পড়াশোনা করতে আদেশ করে সেক্ষেত্রে শরয়ী শর্তাবলী মেনে আপনি পড়াশোনা করতে পারেন।

মহিলাদের চাকুরী সংক্রান্ত বিস্তারিত বিধান জানুনঃ https://ifatwa.info/5112/

★প্রশ্নের বিবরণ মতে উপরোক্ত কথাগুলি বলার দরুন আপনার ঈমানের সমস্যা হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...