সহবাসের সময় স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের গোপনাঙ্গের দিকে তাকানো জায়েয আছে।
,
প্রয়োজন ছাড়া গোপনাঙ্গের দিকে তাকালে গুনাহ হবে না। তবে না তাকানো-ই উত্তম।
ইস্তিঞ্জা করার সময় বা নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করার সময় গোপনাঙ্গের দিকে তাকানো যাবে। তবে যথাসম্ভব নজরকে হেফাজত করা উত্তম।
হাদিসে এসেছে, বাহয বিন হাকীম তিনি তাঁর পিতা তিনি তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেছেন, একদা তিনি বললেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! আমাদের গোপনাঙ্গ কী গোপন করব, আর কী বর্জন করব?’ তিনি বললেন,
احْفَظْ عَوْرَتَكَ ، إِلَّا مِنْ زَوْجَتِكَ ، أَوْ مَا مَلَكَتْ يَمِينُكَ
‘তুমি তোমার স্ত্রী ও ক্রীতদাসী ছাড়া অন্যের নিকটে লজ্জাস্থানের হেফাযত কর।’ সাহাবী বললেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! লোকেরা আপোসে এক জায়গায় থাকলে?’ তিনি বললেন, যথাসাধ্য চেষ্টা করবে, কেউ যেন তা মোটেই দেখতে না পায়।’ সাহাবী বললেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! কেউ যদি নির্জনে থাকে?’ তিনি বললেন,
اللهُ أَحَقُّ أَنْ يُسْتَحْيَا مِنْهُ مِنَ النَّاسِ
‘মানুষ অপেক্ষা আল্লাহ এর বেশী হকদার যে, তাঁকে লজ্জা করা হবে।’ (আবূ দাঊদ ৪০১৯, তিরমিযী ২৭৯৪)
(০২)
"গোপনাঙ্গের দিকে তাকালে স্মৃতিশক্তি কমে যায়",একথার কোনো ভিত্তি নেই।
বিস্তারিত জানুনঃ