আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
7 views
ago in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (4 points)
edited ago by
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ।স্বামী দূরে থাকে প্রায় ১ বছর হচ্ছে স্বামীর সাথে দেখা হচ্ছে না এমন  মেয়ে স্বামীর সাথে ফোনে রাতে কথা বলার সময় মানে গোপন তরল কিছু বের হয়,এরপর কিছু ভিড়িও ও দেখে। এখন এগুলো মজি নাকি বীর্য বুঝতে পারে না।স্রাব ও যায় প্রায় সময়।টয়লেটে গিয়ে সাদা ওর মনে হচ্ছে ওটা স্রাব।এখন বুঝতে পারতেছে না।রাত থেকে এটা নিয়ে ভাবতেছে।এটা বীর্য হলেও গোসল কিভাবে করবে, আবার ভাবতেছে নয় বীর্য নয় মনে হয়।সকালে উঠে ভাবতে ভাবতে অযু করে করার পর আবার আসে মনে নামাজ পড়লে কোন গুণাহ হবে কিনা বীর্য কিনা ভয়ে।এখন বাসার ওরা জানলেও কি বলবে কি করবে বুঝতে না পেরে একটা রুমে ঢুকছে।নামাজ না পড়ে পড়ছে বললেও গুণাহ হবে, না পড়লেও নানারকম প্রশ্ন উঠবে, নাকি না পড়ে পড়ছে এটা জানবে সবাই এমন চিন্তা আসার পর পর মনে মনে না না বলে কারণ রিয়া হলে আবার। এসব ভাবতে ভাবতে পরে জায়নামাজ রেখে আবার চলে আসে।বাসার ওরা ভাবতেছে নামাজ পড়ছে । কিন্তু কাউকে বলতেও পারতেছে না, কি বলবে সেটাও বুঝাতেছে না লজ্জায় । পরে কাযা পড়ে দিবে এমন ভাবলে কি গুণাহ হবে?

১।মনে এসব চিন্তা আসার কারণে কি ঈমানে সমস্যা হবে?নামাজ নিয়ে কোন খারাপ কিছু চিন্তা না আর কাউকে লোক দেখানো ও উদ্দেশ্য না।স্বামী নাই তাই লজ্জায় তখন গোসল ও করা না হলে কি কোন সমস্যা হবে?রিয়া জাতীয় কিছু হবে?

২।উপরের প্রশ্ন কি বুঝা যাচ্ছে কি বুঝানো হয়েছে?শোয়ার পরে আবার স্বামীর কথা মনে পড়ে খারাপ ভিড়িও দেখে ফেললে কি ঈমানে সমস্যা হবে?বার বার না দেখার তওবা করার পর ও দেখে ফেললে?
ago by (4 points)
২ টা প্রশ্নের উত্তর দিয়েন হুজুর। 

Please log in or register to answer this question.

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...