আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
37 views
ago in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (2 points)
السلام عليكم و رحمة الله و بركاته

আমি মাহরাম আর পর্দা মানার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি।  আর দ্বীন সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি।আমার   বিয়ে হয়েছে একবছর হচ্ছে। আগে মাসে ৪-৫ দিন একসাথে থাকা হত। ২ মাস ধরে আমরা একসাথে থাকি।আমার স্বামীর চিন্তার সাথে আমার চিন্তা একদম মিলে না। আগে তেমন সমস্যা না হলেও একসাথে থাকার পর থেকে অনেক সমস্যা হচ্ছে। নিয়মিত এগুলো নিয়ে ঝগড়া হয়।যেমন আমি যদি  উনাকে গায়রে মাহরামের সাথে পর্দা করতে বলি উনি আমাকে ন্যারো মাইন্ড বলে,আমি নাকি উনাকে সন্দেহ করি অথচ আমার মনে এমন কিছু নেই। উনি গায়রে মাহরামের সাথে একদম পর্দা করে না।  যদি বলি অমুসলিম, কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবে না, আল্লাহর  জন্যই  তাদের সাথে শত্রুতা তখন উনি আমাকে সাম্প্রদায়িক বলে।গনতন্ত্র কুফর মনে করে না।ফেসবুক-ইউটিউব অনেক পরিমাণ ব্যবহার করে। ফেসবুক আর ইউটিউব থেকে টাকাও কামাতে চাই, যেটা আমার পছন্দ না। দৃষ্টি হেফাজত করে না।ফজরে জামাআতে নামাজ পড়ে না,বাকি ৪ ওয়াক্ত পড়ে।ইসলামি কথা বলতে চাইলে শুনতে চাই না, বইও পড়তে চাই না। আমি সহশিক্ষা ছেড়ে দিছি সেজন্য উনি নারাজ।আমাকে ইসলামিক পড়াশুনা করতে নিষেধ করে। আমি নাকি কট্টর।  আমি অনেক চিন্তায় আছি। এগুলো নিয়ে খুব অশান্তি হচ্ছে। আমার খুব কান্না পায়।এখনো বাচ্চা হয়নি।বাচ্চা হলে কি হবে সেটা নিয়ে চিন্তাই আছি। আমি ইসলামি শিক্ষায় আগ্রহী আর উনি দুনিয়াবী।উনি কওমিদের একদম দেখতে পারে না।এসএসসি পর্যন্ত আলিয়াতে পড়েছে।এরপর ইংরেজিতে অনার্স।

চিন্তা-ধারণা ছাড়া বাকি সবকিছু ভালো। অনেক ক্যায়ারিং। আমাকে অনেক ভালোবাসে।

আপনি বলবেন আমি কেন উনাকে বিয়ে করেছি? আসলে বিয়ের আগে এতকিছু বুঝিনি। ফ্যামেলি ছিল বেদ্বীন।  অনেক প্রেশার ছিল। পর্দার পরিবেশও ছিল না।
১.স্বামীর ঈমান আছে কিনা?বিয়ে ঠিক আছে কিনা?
২.উনাকে কিভাবে দাওয়াহ দেওয়া যায়?

৩.আমি স্বামীর সাথে থাকি। শ্বশুর বাড়িতে যৌথ ফ্যামেলি পর্দা করা কঠিন। রান্না ঘরে আড্ডা দেয়, একসাথে খায়,স্বামী তেমন সাপোটির্ভ না। সেক্ষেত্রে ২-৩ মাস বা ঈদে-কুরবানে গেলে কি গুনাহ হবে? স্বামী যদি অন্য সময়ও যেতে জোর করে।
৪.সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাকে কিছু নসীহা করুন।

1 Answer

0 votes
ago by (679,140 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

প্রশ্নের বিবরণ মতে আপনার স্বামীর ঈমান আছে। আপনাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে।

প্রিয় বোন, ভালোবেসে হোক আর পারিবারিকভাবেই হোক একটি মেয়ের জীবনের পথচলার সঙ্গী হয়ে থাকে তার স্বামী। আর সে স্বামী ধীরে ধীরে আপনার চোখের সামনে দূরে হারিয়ে যাচ্ছে দেখে নিশ্চয় আপনি এক অব্যক্ত বেদনা দ্বারা প্রতিনিয়ত পিষ্ট হচ্ছেন। এজন্য প্রথমেই আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন আপনার বেদনা মুছে দেন এবং আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে যেন আপনার প্রতি পরিপূর্ণ আগ্রহী ও মনোযোগী করে দেন। আর আমরা আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি যে, স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক এই অনাবিল ভালোবাসা কিন্তু আল্লাহর সৃষ্টি; বান্দা/বান্দীর প্রতি তাঁর বিশেষ নেয়ামত। আল্লাহ বলেন,

وَمِنْ آيَاتِهِ أَنْ خَلَقَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا لِّتَسْكُنُوا إِلَيْهَا وَجَعَلَ بَيْنَكُم مَّوَدَّةً وَرَحْمَةً إِنَّ فِي ذَلِكَ لَآيَاتٍ لِّقَوْمٍ يَتَفَكَّرُونَ

আর তাঁর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সংগিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। (সূরা রুম ২১)

সুতরাং আপনার প্রতি আমাদের প্রধান উপদেশ এটাই যে, আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক আরো দৃঢ় করুন। কেননা, একমাত্র তিনিই পারবেন আপনার কষ্ট দূর করতে; আপনার পেরেশানিকে শান্তি দ্বারা ভরপুর করে দিতে।

দুই. পাশাপাশি আপনার প্রতি আমাদের আরো পরামর্শ হল–

১. আপনার স্বামীর জন্য একজন উপদেশদাতার প্রয়োজন। সুতরাং যদি সম্ভব হয়, আপনার পরিচিত কারো মাধ্যমে আপনার স্বামীকে একজন আমলধারী আলেমের শরণাপন্ন করান; যিনি আপনার স্বামীকে হেকমত ও প্রজ্ঞার সঙ্গে কিছু নসিহত করবেন। হতে পারে, এর মাধ্যমে তিনি নিজের ভুল বুঝতে সক্ষম হবেন।

২. আপনার স্বামী নিশ্চয় একটা ফেতনার ভেতরে পড়ে গিয়েছে। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

مَا تَرَكْتُ بَعْدِي فِتْنَةً أَضَرَّ عَلَى الرِّجَالِ مِنْ النِّسَاءِ

পুরুষের জন্য স্ত্রীজাতি অপেক্ষা অধিক ক্ষতিকর কোন ফিতনা আমি রেখে গেলাম না। (বুখারি ৪৮০৮)

আর আপনি যেহেতু তার সবচেয়ে কাছের কল্যাণকামী, সেহেতু এই ফেতনা থেকে উত্তরণের জন্য তার জন্য আল্লাহর কাছে অধিকহারে দোয়া করুন। কোরআনে বর্ণিত এ দোয়াটিও করতে পারেন; ইনশা-আল্লাহ আল্লাহ আপনার স্বামীকে আপনার চোখের শীতলতা বানিয়ে দিবেন।

رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের জীবনসঙ্গীর পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্যে চোখের শীতলতা দান দান করুন এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্যে আদর্শস্বরূপ দান করুন। (সূরা ফুরকান ৭৪)

৩. একটু ভেবে দেখুন তো, আপনার প্রতি আপনার স্বামী কর্তৃক স্থাপিত মুসিবতের পেছনে আপনিও কিছুটা দায়ী কিনা? কেননা, বিজ্ঞজনরা বলে থাকেন, যে স্ত্রীর যবান চলে বেশি, তার স্বামীর হাত চলে বেশি। যদি এমনটি হয় তাহলে যবান সংযত করার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সচেষ্ট হোন। স্বামীর রাগ ওঠে এমন কথা ও কাজ যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন।

৪. অনেক সময় পুরুষ তার চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। সুতরাং তিনি বিশেষ কাজে আহবান করলে আপনার সম্মতি যেন থাকে। প্রয়োজনে কৃত্রিমভাবে হলেও আপনি এবিষয়ে আগ্রহ বেশি দেখাবেন। দেখবেন, এটাও তার রাগ প্রশমনে খুব দ্রুত কাজ করবে।

৫. আপনি অবশ্যই মুসিবতে আছেন। কিন্তু আপনার চাইতেও বেশি মুসিবতে আছে, এ দুনিয়ায় এমন স্ত্রীও আছে। এমন নরপশুও তো আছে, যে স্ত্রীর সঙ্গে কেবল খারাপ আচরণ করে না; বরং যৌতুকের দাবি নিয়ে স্ত্রীর পরিবারের জীবনকেও বিষিয়ে তোলে। মাতাল হয়ে এসে স্ত্রীর হাত পা ভেঙ্গে দেয়। এদের কথা ভাবুন, আপনার দুঃখ কিছুটা হলেও হালকা হবে। রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

عَجَبًا لِأَمْرِ الْمُؤْمِنِ إِنَّ أَمْرَهُ كُلَّهُ خَيْرٌ وَلَيْسَ ذَاكَ لِأَحَدٍ إِلَّا لِلْمُؤْمِنِ : إِنْ أَصَابَتْهُ سَرَّاءُ شَكَرَ ، فَكَانَ خَيْرًا لَهُ ، وَإِنْ أَصَابَتْهُ ضَرَّاءُ صَبَرَ ، فَكَانَ خَيْرًا لَهُ

মুমিনের অবস্থা ভারি অদ্ভুত। তাঁর সমস্ত কাজই তাঁর জন্য কল্যাণকর। মুমিন ব্যাতিত অন্য কারো জন্য এ কল্যাণ লাভের ব্যাবস্থা নেই। তাঁরা আনন্দ (সুখ শান্তি) লাভ করলে শুকরিয়া জ্ঞাপন করে, তা তাঁর জন্য কল্যাণকর হয়, আর দুঃখকষ্টে আক্রান্ত হলে ধৈর্যধারণ করে, এও তাঁর জন্য কল্যাণকর হয়। (মুসলিম ৭২২৯)

৬. আপনার স্বামী যতই খারাপ হোক না কেন; নিশ্চয় তার মাঝে কিছু ভালো গুণও আছে। যেমন, আপনি বলেছেন যে, তিনি নামাযী। কিংবা অন্য কোনো গুণও তার মাঝে থাকতে পারে। সেগুলো দেখুন এবং সেগুলোর প্রশংসা করুন। প্রশংসা করার সময় নিজেকে বিশেষভাবে পরিপাটি রাখুন। এতে কিছুটা হলেও ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হওয়া ভালোবাসা পুনরজ্জীবিত হবে-ইন শা আল্লাহ।

৭. ওলামায়ে কেরাম লিখেছেন, আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামসমূহের মধ্যে (اَلْوَدُوْدُ) ‘আল-ওয়াদুদু’ ( অর্থ-প্রকৃত বন্ধু) একটি। এ পবিত্র নামের আমলে স্বামী-স্ত্রী অমিল ও দূরত্ব কমে যায়। সুতরাং অধিকহারে পড়ুন- ‘ইয়া ওয়াদুদু’।

৮. কোনো কোনো আলেম বলেন, শুক্রবার অর্ধরাত অতিবাহিত হবার পর অজু করে নিম্নোক্ত দুআটি তিনবার পড়লে স্বামীর ভালবাসা পুনরায় তৈরি হবে–

فَإِنْ تَوَلَّوْا فَقُلْ حَسْبِيَ اللَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ

প্রিয় বোন, যদি আপনি উক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে পারেন এবং পাশাপাশি আল্লাহর কাছেও দোয়াও অব্যাহত রাখেন তাহলে আমরা আশা করছি যে, তখন আল্লাহর রহমত আসবে। ফলে আপনার স্বামীর মনুষ্যত্ব জেগে উঠবে এবং তিনি আপনার প্রতি সদয় হবেন। তবে অনেক সময় দেখা যায়, দাম্পত্যজীবনের সমস্যাগুলো খুব দ্রুত সমাধানে আসে না। বরং ছেলে-মেয়ে বড় হতে হতে সমস্যা ধীরে ধীরে মিলিয়ে যেতে থাকে। সুতরাং আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। বেশি হারে ইস্তেগফার পড়ুন। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

مَنْ لَزِمَ الاِسْتِغْفَارَ جَعَلَ اللَّهُ لَهُ مِنْ كُلِّ ضِيقٍ مَخْرَجًا وَمِنْ كُلِّ هَمٍّ فَرَجًا وَرَزَقَهُ مِنْ حَيْثُ لاَ يَحْتَسِب

যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার করবে আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুঃশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের সংস্থান করে দেবেন। (আবূদাউদ ১৫২০)

পরিশেষে আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, তিনি যেন আপনাদেরকে সুখময় দাম্পত্যজীবন দান করেন। (সংগৃহীত)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী সম্মানিত দ্বীনি বোন,
আপনি উপরে উল্লেখিত নসীহাগুলো পালন করার চেষ্টা করবেন এবং স্বামীকে দ্বীনদার বানানোর জ্ন্য সবর, হেকমত ও ভালাবাসার সাথে চেষ্টা করতে হবে ও দোয়ার আমল চালিয়ে যেতে হবে। সেই সাথে স্থায়ীভাবে স্বামী-স্ত্রী একত্রে অবস্থান করার চেষ্টা করুন,দ্রুত সন্তান নিন, ইনশাআল্লাহ অনেক সমস্যাই দূর হয়ে যাবে। আল্লাহ তায়ালা আপনাদের দাম্পত্য জীবনে পরিপূর্ণ কল্যাণ ও বরকত দান করুন।
,
★আপনার শ্বশুর বাড়িতে যেহেতু যৌথ ফ্যামেলি থাকে,সেখানে পর্দা করা যেহেতু কঠিন,তাই সেখানে আপনি গেলে গায়রে মাহরামদের সামনে সর্বদা হিজাব পড়ে থাকবেন।
চেহারা যেনো কোনোক্রমেই দেখা না যায়,সেদিকে সজাগ থাকবেন।

শ্বশুর বাড়িতে ২-৩ মাস বা ঈদে-কুরবানে গেলে আপনার গুনাহ হবেনা।

সেখানে গিয়ে গায়রে মাহরামদের সাথে কথা বলতে হলে পূর্ণ পর্দার আড়ালে থেকে কথা বলবেন।
অপ্রয়োজনীয় কথা বলবেননা বা হাসাহাসি করবেননা।

স্বামী যদি অন্য সময়ও যেতে জোড় করলে আপনি যেতে পারেন,তবে উপরে উল্লেখিত পদ্ধতি মেনে চলবেন।

আরো জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...