আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
15 views
ago in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
closed ago by
আসসালামু আলাইক,,,, ভিডিও কলে বিয়ে,,, ছেলে মালেশিয়া এবং,,, মেয়ে বাংলাদেশে,,,ওই ছেলে বাক্তি তার আপন চাচা,,,কে বলে যে আমি,,অমুক মেয়েকে বিয়ে করতে চাই আমার পখখে থেকে তুমি যাবে যেটা যেটা করা লাগবে তুমি করবে ,,, চাচা বলে আচ্ছা আমি যাবো,,,, মেয়ের ফ্যামিলির,,,, ৫ জন উপস্থিত ছিলো,,,, ছেলের পখখে থেকে শুধু তার চাচা ছিলো,,,,তখন কাজি সাহেব বিয়ে পড়ানোর কাজ শুরু করে,,, এবং সম্ভবত মেয়ে র মা কিংবা বাবা বা কাজি সাহেব বলে মোহর কত টাকা রাখা যায় তখন ছেলে বলেছিলো যে তার চাচা আছে চাচা যেটা বলবে সেটাই রাখো,তখন চাচা মনে হয় বলেছিলো যে তুই কত টাকা রাখবি রাখ পরে যতটুকু মনে আছে যে ছেলেই মোহর নিরধারন করেছিলো,,, তার পর কাজি খুতবা পড়ে ,,, কাজি সাহেব ওখান থেকে ভিডিও কলে ,বলছিলো , যে তুমি যদি অমুক এর মেয়ে অমুক কে বিয়ে করতে রাজি,,,থাকো তাহলে বলো কবুল,,,ছেলে তিন বার কবুল বলে মেয়েকে,,,কাজি যখন মেয়েকে বলেছিল এই ভরা মজলিস এ এই সাখ্খিদের সামনে তুমি কি ছেলের নাম নিয়ে ,,, বলছিলো অমুক কে ,,, বিয়ে করতে রাজি আছো তাহলে বলো কবুল,,,, মেয়ে ও তিনবার বলেছিলো কবুল,,, ,,,,,, ,,,,ওই রকম করে তাদের বিয়ে র কাজ সম্পন্ন করে,,,,,,,কিন্তু ১০০% শিওর তার চাচা ছেলের পক্ষে থেকে মেয়েকে কবুল করেনি,,,,, কিন্তু চাচা উপস্থিত ছিলো,,,,,, , সেই ছেলে মালেশিয়া থাকে এবং সেই মেয়ে বাংলাদেশ এ থাকে,,,

,,,,,

,,,,,,,,

,,,সে অনেক  মুফতি র কাছে মাসআলা জিজ্ঞেস করেছিলো সবায় বলেছিলো,,তাদের বিয়ে সহি হয়নি,,,

তারপর সে বাংলাদেশ ছুটি তে বাড়িতে যায় এবং নতুন করে সামনাসামনি,,, উপস্থিত হয়ে বিয়ে করে,,,,,,, এবং কিছু দিন পর তার মনে আবার আগের বিয়ে র চিন্তা আসতে শুরু এবং আগের অনেক কেনায়া শব্দের সন্দেহ ছিলো তার,,,,,,
,,,,, তার পরও তার মন শান্ত হয়না তার কারন,,, মোবাইল ফোন এ বিয়ে র পরে র ছয় মাসে ,,, তার মনে অনেক কেনায়া শব্দ র ওয়াস ওয়াসা ছিলো ,,, সে জন্য সে সঠিক ফতোয়া পাওয়ার জন্য আবার চিন্তা হয় সে যদি মুফতি সাহেব কে অন্য ভাবে মাসআলা জিজ্ঞেস করে তাহলে হয়তো সঠিক ফতোয়া দিতে পারবে,,,,,,,,,
,,,,,

সে জন্য সে ব্যাক্তি অন্য,,, লোকের উদাহরণ দিয়ে মাসআলা জিজ্ঞেস করার জন্য সে লেখে,

,,,,, সে লিখে,,,

ভিডিও কলে বিয়ে,,, ছেলে মালেশিয়া এবং,,, মেয়ে বাংলাদেশে,,,ওই ছেলে বাক্তি তার আপন চাচা,,,কে বলে যে আমি,,অমুক মেয়েকে বিয়ে করতে চাই আমার পখখে থেকে তুমি যাবে যেটা যেটা করা লাগবে তুমি করবে ,,, চাচা বলে আচ্ছা আমি যাবো,,,, মেয়ের ফ্যামিলির,,,, ৫ জন উপস্থিত ছিলো,,,, ছেলের পখখে থেকে শুধু তার চাচা ছিলো,,,,তখন কাজি সাহেব বিয়ে পড়ানোর কাজ শুরু করে খুতবা পড়ে ,,, কাজি সাহেব ওখান থেকে ভিডিও কলে ,বলছিলো , যে তুমি যদি অমুক এর মেয়ে অমুক কে বিয়ে করতে রাজি,,,থাকো তাহলে বলো কবুল,,,ছেলে তিন বার কবুল বলে মেয়েকে,,,কাজি যখন মেয়েকে বলেছিল এই ভরা মজলিস এ এই সাখ্খিদের সামনে তুমি কি ছেলের নাম নিয়ে ,,, বলছিলো অমুক কে ,,, বিয়ে করতে রাজি আছো তাহলে বলো কবুল,,,, মেয়ে ও তিনবার বলেছিলো কবুল

,,

,,,,,(((((((, সে,,লিখেছে এটা ,,, কিন্তু এখন চাচা কে থেকে জানতে চাইলাম ওইখানে কি তোমাকে আমার ওকিল হিসেবে রাখছিলো নাকি কি হিসেবে ,,,,,,,)))))))))
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ ,, বা কাজি কি তোমাকে ওকিল বানিয়ে ছিলো , বা কাজি সাহেব কি তোমাকে বলেছিল যে,,,,,, ছেলের পক্ষের উকিল তুমি ছেলের চাচা বলে না আমাকে ওই রকম কিছু বলে নি,,, শুধু বলেছিল কাজি সাহেব যে,,, তোমার ভাতিজা যে বিয়ে করতে চাচ্ছে,,, তুমি কি রাজি আছো ছেলের চাচা বলেছিলো যে হুম আমি রাজি আছি,,,,,,  তার চাচা কে বলেছিলো আমার পক্ষে থেকে তুমি যাবে এবং যা যা করা লাগবে তুমি করবে,,,,,,,সেই ভাবে তাদের  মোবাইল এ বিয়ে হয়  ,,,,,,,,,বিয়ে র কিছু দিন পর সেই ছেলে,,এবং মেয়ের নির্জন বাস বা সহবাস হওয়ার আগেই,,,, তাদের মধ্যে মধ্যে কথা কাটা কাটি হয় এবং সে ছেলে বিদেশে থাকা অবস্থায় সেই মেয়েকে মোবাইল ফোনে ,,, সেই স্বামী তার স্ত্রী কে  তালাক দাই ,,,,,, সে শুধু মাসআলা জানার ছিলো ঘটনা সাজিয়ে ছিলো অন্য কে উদাহরণ দিয়ে
সে কনো দিন তার স্ত্রী কে উদ্দেশ্য করে তো অনেক দুরের কথা ওই শব্দ ও মাসআলা জানতে ও সরাসরি লেখেনি,,,মাসআলা জানার জন্য অন্য জায়গা থেকে কপি করে এনে সে শুধু পেস্ট করতো ,,, বা কনো মুফতি র কাছে বলে নি
,,,,,সে ব্যাক্তি শুধু মাসআলা জানার জন্য মুফতি র কাছে এই মাসেজ টি পাঠায় পরবরতি তে সে দাখে যে,,,,,,

,,,,,,,,,,,,,,

 তার লেখা উচিত ছিলো,,,

 সে ব্যাক্তি এখন তার চাচা কে থেকে জানতে চাইলে ওইখানে কি তোমাকে ওকিল হিসেবে রেখেছিলো,,,

,,,,,,,,,,,,,,,,,, সে
নিচেরটা লিখে ফেলেছে
সে লিখেছে জানতে চাইলাম সেখানে কি তোমাকে আমার ওকিল হিসেবে নিয়োগ করছিলো মানে তো নিজেকে বোঝানো হয়
↓
সে,,,,,,,,,,,,, কিন্তু এখন চাচা কে থেকে জানতে চাইলাম ওইখানে কি তোমাকে আমার ওকিল হিসেবে রাখছিলো নাকি কি হিসেবে ,,,,,,,)))))))))

,,,,,,,,,,,,,,সে এটা লিখে ফেলেছে সে এখানে অন্য,, কে বা কেউ বলেছে ওই রকম লিখেছে
হুজুর এভাবে মুফতি সাহেব দের কাছে প্রশ্ন করাতে কি তার মিথ্যা স্বিকারক্তি দেয়া হয়েছে,,,,,,, দয়া করে জানাবেন হুজুর দিরষো ৮ মাস এর বেশি সময় ধরে দিন রাত এর ২৪ ঘন্টা র ভেতর যত খন জেগে থাকে,,, সত খন ই একটার পর একটা সন্দেহ তার মনে আসতে থাকে সে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরে তার স্ত্রী ও ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরে,, যেদিন থেকে সে নামাজ পরা শুরু করেছে সঠিক পথে চলতে শুরু করেছে সেইদিন থেকে তার মনে শুধু চিন্তা আর চিন্তা ,, তার অনেক আশা সে আল্লাহর প্রতিটা হুকুম মেনে চলবে,,,, সুখে শান্তি তে তে বসবাস করবে,,, দয়া করে সঠিক সমাধান দিবেন হুজুর,,,,, আপনার দেয়া ফতোয়া অনুসরন করে সে সারাজীবন জিবন যাপন করবে সেও তো মানুষ হুজুর সব সময় তার মনে শুধু চিন্তা আর চিন্তা ,,,,,,,,,,,,
closed

1 Answer

0 votes
ago by (83,970 points)
selected ago by
 
Best answer

ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

তালাকের কথা চিন্তা করল কিন্তু সে শব্দ করে উচ্চারন করল না, বা তার  জিহবা নড়ল না, অর্থাৎ সে মনে মনে বলল, তাহলে তালাক পতিত হবে না। কারণ শুধু অন্তরে উদিত ওয়াসওয়াসা (পাপের ভাব ও চেতনা) আল্লাহ মাফ করে দিয়েছেন।

হাদীস শরীফে এসেছে-

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " إِنَّ اللَّهَ تَجَاوَزَ لِي عَنْ أُمَّتِي مَا وَسْوَسَتْ بِهِ صُدُورُهَا، مَا لَمْ تَعْمَلْ أَوْ تَكَلَّمْ ".

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, (আমার বরকতে) আল্লাহ আমার উম্মতের অন্তরে উদিত ওয়াসওয়াসা (পাপের ভাব ও চেতনা) মাফ করে দিয়েছেন। যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তা কাজে পরিণত করে অথবা মুখে বলে। (সহীহ বুখারী ২৫২৮)

,

হাদীস শরীফে এসেছেঃ

مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا هِشَامٌ حَدَّثَنَا قَتَادَةُ عَنْ زُرَارَةَ بْنِ أَوْفٰى عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ اللهَ تَجَاوَزَ عَنْ أُمَّتِي مَا حَدَّثَتْ بِه„ أَنْفُسَهَا مَا لَمْ تَعْمَلْ أَوْ تَتَكَلَّمْ

قَالَ قَتَادَةُ إِذَا طَلَّقَ فِي نَفْسِه„ فَلَيْسَ بِشَيْءٍ.

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ আল্লাহ আমার উম্মতের হৃদয়ে যে খেয়াল জাগ্রত হয় তা ক্ষমা করে দিয়েছেন, যতক্ষণ না সে তা কার্যে পরিণত করে বা মুখে উচ্চারণ করে।

ক্বাতাদাহ (রহ.) বলেনঃ মনে মনে তালাক দিলে তাতে কিছুইতালাক হবে না। [বুখারী শরীফ ৫২৬৯.২৫২৮] আধুনিক প্রকাশনী- ৪৮৮৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৭৭৮)

,

ফাতাওয়ায়ে শামীতে আছেঃ-  

قال في الدر فلو طلق أو استثنی ولم یسمع نفسہ لم یصح في الأصح (درمختار شامی: ۱/۳۹۵)

সারমর্মঃ কেহ যদি তালাক দেয়,বা ইস্তেছনা করে, নিজে নিজে যদি তাহা শুনতে না পারে,তাহলে উক্ত তালাক সহীহ হবেনা।

,

তালাক দেওয়ার অধিকার শুধু স্বামীর। তবে যদি স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার অধিকার দিয়ে দেয় তাহলে সে ক্ষেত্রে স্ত্রী সে তার নিজের নফসের উপর তালাক দিতে পারবে। এভাবে বললে (আমি আমার নিজের উপর তালাক দিলাম) তালাক হবে। অন্যথায় স্ত্রী যদি স্বামীকে বলে যে, ‘আমি তোমাকে তালাক দিলাম’ তাহলে এতে কোনো তালাক পতিত হয় না।

,

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই!

,

তালাকের কথা চিন্তা করল কিন্তু সে শব্দ করে উচ্চারন করল না, অর্থাৎ সে মনে মনে বলল, তাহলে তালাক পতিত হবে না। বরং তালাক হতে হলে উচ্চারণ করে বলতে হবে।

তবে আপনি সব রকম ওয়াসওয়াসা পরিহার করে চলবেন। কারণ, ওয়াসওয়াসার কার্যকরী চিকিৎসা হল, একে সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে যাওয়া; এমনকি মনের মধ্যে কোন দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা সত্ত্বেও।’ (আল-ফাতাওয়া আল-ফিকহিয়্যা আল-কুবরা ১/১৪৯)

.

কিছু বিষয়ে অস্পষ্টতা থাকায় বিস্তারিত উত্তর দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাই নিকটস্ত কোনো নির্ভরযোগ্য ইফতা বিভাগে সরাসরি যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...