আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
9 views
ago in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (4 points)
আমি গত বছর hsc (hsc 2024) পরীক্ষা দিয়েছি। গত বছর ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছিলাম কিন্তু কোথাও চান্স হয় নি। চান্স না হওয়ার একটা কারণ আমি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ( বিশেষ করে এটা কি জায়েজ হচ্ছে?  নাকি এটা নাজায়েজ? নাজায়েজ কাজ করলে তো গোনাহ। যখন ভাবি যে গোনাহ নেই ইনশাআল্লাহ। তখন মনে হয় নাজায়েজ কাজকে জায়েজ মনে করলে তো ইমান থাকবে না। জাহান্নামে যেতে হবে। যখন এরকম হয় তখন মাথায় প্রচন্ড চাপ অনুভব করি। অন্য কোনো কাজ ভালোভাবে করতে পারি না।) অতিরিক্ত চিন্তা ভাবনা করার করার কারণে ভালো করে পড়তে পারি নি। এরকমটা সেই hsc এর শুরুর দিক থেকেই হয়ে আসছে। এজন্য hsc তেও ভালো করে পড়তে পারি নি। একেক সময় একেক বিষয় নিয়ে চিন্তা হয়।( আরো অনেক বিষয় নিয়ে আমার সন্দেহ, জায়েজ- নাজায়েজ এরকম অতিরিক্ত চিন্তা ভাবনা হয়।)

তো আমি এবছরও ভর্তি পরীক্ষা দিতে চাচ্ছি hsc 2025 ব্যাচের সাথে সেকেন্ড টাইমার হিসাবে। শুরু থেকে আমি IUT ( lslamic University of technology)  ও Ku (khulna University)  কে টার্গেট রেখেছিলাম। পরে ভাবলাম। Iut তে তো পড়ার অনেক খরচ। আর ফার্স্ট -সেকেন্ড না হলে( ১ম ২য় হলে স্কলারশিপ দেয়)  পড়ার সামর্থ্য আমার নেই। আর ফার্স্ট হওয়া তো অনেক কঠিন। এজন্য আমি Ku কে টার্গেট করি।

 তো কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর ( যে গত বছর বলতে এই বছরই আরকি। কারণ Ku এর পরীক্ষা আমাদের সময়ের টা এই বছর এপ্রিল মাসে হয়েছে। জুন বা জুলাই থেকে ক্লাস শুরু হয়েছে ) সাথে গল্প করার সময় বলছে যে তাদের এক স্যার বলেছে যে, এই বছর Kuet (Khulna University of Engineering and Technology)  এর প্রশ্ন ভালো স্ট্যান্ডার্ড হয়েছে। পরবর্তী বার Ku এর পরীক্ষার প্রশ্ন ( মানে hsc 25 ব্যাচের যে পরীক্ষা হবে আমি যেটা সেকেন্ড টাইমার হিসাবে দেব) Kuet এর ওই প্রশ্ন অনুযায়ী করার জন্য  চেষ্টা করবে। তখন আমি ভাবছিলাম তাহলে তো Kuet এর বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালো করে দেখতে হয়। তো তখন আমার কিছু মনে হয় নি। Kuet এর বিগত বছরের প্রশ্ন গুলো ভালো করে দেখবো এরকম জাস্ট ভেবে রেখে ছিলাম।
এখন গতকাল হঠাৎ সকাল বেলা Ku তে cse সাবজেক্ট  পেতে হলে কেমন মার্ক পেতে হবে এরকম কিছু ভাবার সময়  মনে হলো যে, স্যার তো বলছে Kuet এর মতো প্রশ্ন করার চেষ্টা করবে এখন যদি আমি kuet এর ওই বছরের ও বিগত বছরের প্রশ্ন দেখি তাহলে সেটা প্রশ্ন ফাঁস করা বা নকল করার মতো হয়ে যাচ্ছে না তো? এই নিয়ে নানা রকম চিন্তা ভাবনা হচ্ছে।
ওইসময়ই  আমি ভাবলাম যে kuet এর প্রশ্ন দেখা যাবে না, তখন আমি ku তে কেমন প্রশ্ন হতে পারে ভাবছিলাম তখন ভাবলাম kuet এর  ৬ মার্কের mcq প্রশ্ন ku  তে ১ মার্কের প্রশ্নে আসার সম্ভবনা  নেই। ( কারণ আমার ওই বন্ধুর কথা শুনে আমি মনে করেছিলাম Kuet এর 6 মার্কের mcq  কে ফলো করে হয়ত  ku এর 1 মার্কের mcq গুলো দিবে)

যেহেতু ku তে ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যায় এজন্য প্রশ্ন একটু হার্ড হবে। সেটা DU ( dhaka University) , buet,  ruet এর 1 মার্কের mcq  এর মতো হতে পারে। তো তখন ভাবলাম যে du, buet, ruet এট mcq question গুলো দেখবানি।

তারপর আমাদের সময় ku এর প্রশ্নটা দেখলাম দেখে দেখলাম যে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত এর লিখিত প্রশ্ন kuet, Ruet(Rajshahi University of engineer and Technology) , Cuet(চট্টগ্রাম University of Engineering and Technology)  এর 6 মার্কের mcq প্রশ্নের সাথে মিল আছে। (আগে 2,3 বছর Cuet, Kuet, Ruet এর পরীক্ষা একসাথে হতো। যাকে ckruet  গুচ্ছ পরীক্ষা বলে। আমাদের সময় আবার cuet, kuet, ruet আলাদা পরীক্ষা হয়েছে।) তখন ভাবলাম যে Ku এর লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য আমি cuet, kuet, ruet, এর বিগত বছরের প্রশ্নগুলো দেখবানি। এগুলো দেখলে মোটামোটি আমার ku এর লিখিত ৫ মার্কের প্রশ্নগুলোর জন্য প্রস্তুতি অনেকটা হয়ে যাবে। এটা আমার জন্য Ku এর লিখিত পরীক্ষার জন্য দরকারি। আমি তো নিজের জন্য দরকারি বুঝতেছি এজন্য এগুলো করবো। স্যার বলেছে এজন্য করবো না।

তারপরও চিন্তা হচ্ছিল জায়েজ হবে কি হবে না।
তারপর গতকাল রাতে ভাবলাম যেহেতু স্যার আমাদের সময়ে হওয়া Kuet এর প্রশ্নকে ফলো করার চেষ্টা করবে বলছে। তাহলে ওই প্রশ্ন গুলো দেখবো না অন্য বছরের প্রশ্নগুলো দেখবো। তাহলে তো জায়েজ হওয়ার কথা।
তারপরও আমার সন্দেহ কাটতেছে না। মনে হচ্ছে জায়েজ হবে কি হবে না, এটা নিয়ে চিন্তা হচ্ছে। এখন আমার করণীয় কি।
১. আমি বুঝতেছি যে ckruet গুচ্ছ পরীক্ষা সহ এবারের kuet এর 6 মার্কের প্রশ্নগুলো ku এর লিখিত পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ Ku এর ৫ মার্কের প্রশ্ন গুলো এর মতো অনেকটা ।  এজন্য এগুলো করতে চাচ্ছি। স্যার  বলেছে kuet এর ২৪-২৫ সেশনের  প্রশ্ন ফলো করার চেষ্টা করবে এজন্য কোনোভাবেই করতেছি না। তাহলে এ প্রশ্নগুলো করা জায়েজ হবে কিনা?

২..যেহেতু স্যার বলছে kuet এর ২৪-২৫ সেশন এর প্রশ্ন ফলো করে প্রশ্ন করার চেষ্টা করবে। এখন  আমি যদি kuet এর আমাদের সময় অর্থাৎ kuet 24-25 সেশনের প্রশ্নগুলো না দেখে। অন্য  বছরের ckruet গুচ্ছের ৬ মার্কের প্রশ্নগুলো দেখি। তাহলে সেটা জায়েজ হবে কিনা?
৩. নাকি আমাকে Cuet, Ruet, Kuet এর প্রশ্নগুলো দেখতেই পারবো না? নাকি শুধু Cuet, Ruet এর প্রশ্নগুলো দেখতে পারবো?  ( মাঝে মধ্যে আবার মনে হচ্ছে যে ku এর জন্য পড়াই যাবে না, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য পড়তে হবে।)

(ওই স্যারকে আমি চিনি না, জানি না, তার নামও জানি না, আমার বন্ধু জাস্ট ওই কথা গুলো বলেছিল। ওইটুকুই শুনেছি।
তাছাড়া স্যারের বলা মতো ওইরকম প্রশ্ন হবে কিনা তার তো কোনো কথা নাই কারণ একজন স্যারের কথা মতো তো আর পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন  হবে না তাই না??)
হুজুর এখন আমি কি করবো আমাকে একটু দিক নির্দেশনা দেন।

( আমি এবছর বিয়ে করেছি৷ আমি পরিবারের একমাত্র ও বড় ছেলে।আমার বাসা সাতক্ষীরা। এখন ku (khulna University)  আমার বাসা থেকে কাছে। বাসে যাইতে ২ ঘন্টা এর মতো লাগে। ku তে চান্স হলে সব দিক দিয়ে আমার জন্য সুবিধা হয়। তাছাড়া আমি পড়াশোনা করতে চাই, আমার  ইচ্ছা, স্বপ্ন আমি পড়াশোনা করবো এর মাধ্যমে আমার পরিবার এর খরচ চালাবো। মুসলিমদের কল্যাণে আমার পড়াশোনার মাধ্যমে কাজ করবো।এজন্য  আমি ku তে চান্স পেতেই হবে  ইনশাআল্লাহ এরকম একটা মনোভাব নিয়ে পড়তেছিলাম হঠাৎ এসব বিষয় মনে হচ্ছে।)
হুজুর আমাকে একটু দিকনির্দেশনা দিন। আর এরকম অতিরিক্ত চিন্তা ভাবনা কি ঠিক হচ্ছে? আমি এক মনে কিছু করবো এমনটা করতে পারছি না। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এরকম চিন্তার মধ্যে পড়ে যাচ্ছি বারবার।

1 Answer

0 votes
ago by (674,790 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم

হাদীস শরীফে এসেছেঃ  

ওয়াবিসা ইবনে মা'বাদ রাযি থেকে বর্ণিত,

ﻭﻋﻦ ﻭﺍﺑﺼﺔَ ﺑﻦِ ﻣَﻌْﺒِﺪٍ  ﻗَﺎﻝَ : ﺃَﺗَﻴْﺖُ ﺭﺳﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪ ﷺ ﻓَﻘَﺎﻝَ : « ﺟِﺌْﺖَ ﺗﺴﺄَﻝُ ﻋﻦِ ﺍﻟﺒِﺮِّ؟ » ﻗُﻠْﺖُ : ﻧَﻌَﻢْ، ﻓَﻘَﺎﻝَ : « ﺍﺳْﺘَﻔْﺖِ ﻗَﻠْﺒَﻚَ، ﺍﻟﺒِﺮُّ : ﻣَﺎ ﺍﻃْﻤَﺄَﻧَّﺖْ ﺇِﻟَﻴْﻪِ ﺍﻟﻨَّﻔْﺲُ، ﻭﺍﻃْﻤَﺄَﻥَّ ﺇِﻟَﻴْﻪِ ﺍﻟﻘَﻠْﺐُ، ﻭﺍﻹِﺛﻢُ : ﻣَﺎ ﺣﺎﻙَ ﻓﻲ ﺍﻟﻨَّﻔْﺲِ، ﻭﺗَﺮَﺩَّﺩَ ﻓِﻲ ﺍﻟﺼَّﺪْﺭِ، ﻭﺇِﻥْ ﺃَﻓْﺘَﺎﻙَ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﻭَﺃَﻓْﺘَﻮﻙَ » ﺣﺪﻳﺚٌ ﺣﺴﻦٌ، ﺭﻭﺍﻩُ ﺃﺣﻤﺪُ ﻭﺍﻟﺪَّﺍﺭﻣِﻲُّ ﻓﻲ " ﻣُﺴْﻨَﺪَﻳْﻬِﻤﺎ ."

তিনি বলেন,আমি রাসূলুল্লাহ সাঃ এর নিকট গেলাম।রাসূলুল্লাহ সাঃ আমাকে বললেন,তুমি কি নেকীর কাজ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার জন্য এসেছ?আমি বললাম জ্বী হ্যা, ইয়া রাসূলাল্লাহ!

তখন তিনি আমাকে বললেন,তুমি তোমার অন্তরের নিকট ফাতওয়া জিজ্ঞাসা করো।নেকি হল সেটা যার উপর অন্তর প্রশান্তিবোধ করে,এবং যে জিনিষের উপর অন্তর শান্ত থাকে।আর গোনাহ হল সেটা,যা অন্তরে অশান্তি সৃষ্টি করে নাড়িয়ে দেয়,এবং অন্তরকে দ্বিধান্বিত করে ফেলে।যদিও উক্ত কাজ সম্পর্কে মুফতিগণ বৈধতার ফাতাওয়া প্রদাণ করুক না কেন।(মুসনাদে আহমদ-১৭৫৪৫)

حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ الزُّبَيْرِ أَبِي عَبْدِ السَّلَامِ عَنْ أَيُّوبَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مِكْرَزٍ الْفِهْرِيِّ عَنْ وَابِصَةَ بْنِ مَعْبَدٍ الْأَسَدِيِّ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لِوَابِصَةَ جِئْتَ تَسْأَلُ عَنْ الْبِرِّ وَالْإِثْمِ قَالَ قُلْتُ نَعَمْ قَالَ فَجَمَعَ أَصَابِعَهُ فَضَرَبَ بِهَا صَدْرَهُ وَقَالَ اسْتَفْتِ نَفْسَكَ اسْتَفْتِ قَلْبَكَ يَا وَابِصَةُ ثَلَاثًا الْبِرُّ مَا اطْمَأَنَّتْ إِلَيْهِ النَّفْسُ وَاطْمَأَنَّ إِلَيْهِ الْقَلْبُ وَالْإِثْمُ مَا حَاكَ فِي النَّفْسِ وَتَرَدَّدَ فِي الصَّدْرِ وَإِنْ أَفْتَاكَ النَّاسُ وَأَفْتَوْكَ 

ওয়াবিসা ইবনু মা’বাদ আল আসাদী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওয়াবিসাকে বলেন, “তুমি আমাকে পাপ ও পুণ্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে এসেছ?” তিনি বলেন, হাঁ। তিনি বলেন, তখন তিনি তাঁর আঙ্গুলগুলি মুষ্টিবদ্ধ করে তা দ্বারা তার বুকে আঘাত করে বললেন: “হে ওয়াবিসা! তুমি তোমার নাফসকে জিজ্ঞেস কর, তোমার অন্তরকে জিজ্ঞেস কর।”- একথা তিনি তিনবার বললেন। “তোমার নাফস বা মন যে বিষয়ে প্রশান্তি বা নিশ্চিন্ততা লাভ করে, তোমার অন্তর যে বিষয়ের প্রতি প্রশান্ত- নিশ্চিন্ত হয়-তা-ই হলো পূণ্য। আর তোমার মন যে বিষয়ে চিন্তিত হয়, তোমার অন্তরে যা ইতস্ততবোধ বা দ্বিধা সঞ্চার করে-তা-ই হলো পাপ। লোকেরা যদি তোমাকে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়, তবে তুমি তা গ্রহণ করবে।”

(সুনানে আদ দারেমী ২৫৭১)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)
আপনি যদি kuet এর ২৪-২৫ সেশনের  প্রশ্ন ফলো করার চেষ্টা করেন,বা বিগত অন্য বছরেরও প্রশ্ন ফলো করার চেষ্টা করেন,এতে কোনো সমস্যা হবেনা।

(০২)
জায়েজ হবে।

(০৩)
দেখতে পারবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

No related questions found

...