আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
19 views
ago in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (2 points)
,,,,আসসালামু আলাইকুম,,,,,প্রশ্ন,,,,,, ১,,,,,কেউ যদি তার স্ত্রী কে ১৮ নং কলাম এ অধিকার দিয়ে থাকে যদি কনো সংখ্যা উল্লেখ না থাকে তাহলে তার স্ত্রী কত সংখ্যা মালিক হবে ,,,,,,,,,,

প্রশ্ন,,,,,, ২,,,,,যদি কোনো স্ত্রী ১৮ নং কলাম তালাকে তাফওয়ীদ পাওয়ার পর স্বামীকে উদ্দেশ্য করে,বলে,, তোমার থেকে আলাদা থাকা ভালো', 'তোমার মতো স্বামী না থাকাই ভালো "তোমার সঙ্গে আর থাকা সম্ভব নয়"

"তুমি তোমার মতো থাকো, আমি আমার মতো"

"তোমার সাথে আর কোনো সম্পর্ক নেই"

সম্পর্ক শেষ," "চলে যাও," বা "তোমার আমার রাস্তা আলাদা" ইত্যাদি।

" এমন কোনো "কেনায়া" শব্দ ব্যবহার করে, তাহলে কি তালাক হবে?,,,,,,,,,,বা কনো মহিলা যদি বাংলাদেশ এর যেকনো কেনায়া শব্দ বলে তার স্বামী কে ,,,,,,,,,,

প্রশ্ন,,, ৩,,,,,,,,সেই মহিলা জানতো  যে  ,,,মহিলারা  কেনায়া শব্দ বা যেকনো শব্দ বললে ও কিছুই হয় না, ,,,,কিন্তু তার স্বামী ওয়াসার রোগী দিরঘো এক বছরের বেশি সময় ধরে,,,, সেই স্বামী কি তার স্ত্রী কে থেকে শুনবে তার নিয়ত কি ছিলো,কেনায়া শব্দ বলার সময়,,,,,,, সে শোনার জন্য যদি সেই মহিলা কে জিজ্ঞেস করে তাহলে,,, তো সেই স্বামী র কেনায়া শব্দ উচ্চারণ করা লাগবে সেই স্বামী তো আরো বেশি ওয়াস ওয়াসা র মধ্যে পরে যাব,,,,

প্রশ্ন,,,,, ৪,,,কনো স্বামী যদি তার স্ত্রী কে কেনায়া শব্দ উচ্চারণ করে এবং নিয়ত করে,,,,, তাহলে যদি তার স্ত্রী  যদি বায়েন হয়ে যায় , আগে যে সে স্বামী  তার স্ত্রী কে বিয়ের সময়  যে সে  ১৮ নং কলাম এ অধিকার দিয়েছিলো সে অধিকার কি থাকবে,,, ,,,, পরবর্তী তে তারা নতুন করে যদি  বিয়ে না করে,,, আবার তার স্ত্রী যদি তাকে কনো কেনায়া শব্দ বলে এবং নিয়ত করে,,,,, তাহলে তার স্ত্রী তাকে কেনায়া শব্দ বলার কারনে কি নতুন করে কেনায়া শব্দ হবে,,,,, নাকি স্বামী তার স্ত্রী কে  কেনায়া শব্দ বলার কারনে তার স্ত্রী র ১৮ নং কলাম এ র অধিকার হারিয়ে যাবে,,,,
,,,,,,

1 Answer

0 votes
ago by (672,750 points)
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 

ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 

বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 

এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 

আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। 

আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

ago by (2 points)
হুজুর যদি দয়া করে সঠিক ফতোয়া দিতেন

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...