আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ।৮ টা প্রশ্ন জানার ছিল।
১।কেউ জানে না যে কোয়ান্টাম শিরক বা কুফরি। একদম জানে না সে যদি বলে সে কোয়ান্টামে যাবে কিন্তু পরে না যায় তাহলে কি কোন সমস্যা হবে?
২।কেউ এ বিষয়ে একদম না জেনে কোয়ান্টামে যায় আর করে পরবর্তীতে জানার পর তওবা করে তাহলে কি তার ঈমান থাকবে নাকি ঈমান ও বিবাহ নবায়ন করতে হবে?বিবাহ নবায়ন করতে না পারলে কোন গুণাহ হবে?
৩।এমন আরো অনেক কিছু যেসব বলা,করা আর বিশ্বাস করা শিরক বা কুফরি বা ইমান চলে যেতে পারে এসব বিষয়ে না জেনে করে ফেললে জানার পর তওব কারলে তার কি ঈমান থাকবে?আবার ঈমান নবায়ন করতে হবে?
৪।একদম জানে না এবং শুনেও নি এখন আস্তে আস্তে জানার চেষ্টা করতেছে সব কিছু নিয়ে, যা যা জানে যতটুকু জানে সেভাবে চলা মানুষের জন্য ও কি একই হবে? মানে অজ্ঞতা গ্রহণ যোগ্য হবে?পরে জানার পর তওব করলে হবে?
৫।কেউ কাউকে কথা বুঝানোর জন্য যদি বলে 'আমি হিন্দু বা আমি অমুসলিম তখন আমার ঈমান চলে যাবে '।মানে বুঝাতে চেয়েছে যে যদি সে অমুসলিম হয় তাহলে তখন ঈমান যাবে যে এমনিতে না, আর নিজেকে অমুসলিম বলে পরিচয় দেয় নি।কথা বুঝানোর দ্বারা কি কোন সমস্যা হবে?
৬।কাউকে এমনিতে মনে সাহস বা ভালবেসে বললো 'চিন্তা করো না আমি আছি না?'এটা বুঝানো যে তুমার পাশে আমি আছি।এমন বললে কি কোন সমস্যা হবে?
৭।কেউ যদি বলে আল্লাহ দাজ্জাল আসার আগে মৃত্যু দিও বা দাজ্জাল আসার আগে মরে গেলে ভাল হবে ঈমান রাখতে পারব না, কেউ যদি ভয়ে এমন বলে কথার ছলে, না বুঝে, আর ঈমান নিয়ে মরার ভয়ে কয়েকজন বসে তাহলে কি কোন সমস্যা হবে?অমুসলিম হতে না চেয়ে ঈমান রক্ষার ভয়ে বা ঈমান রাখা কষ্ট হবে সে ভয়ে?
৮।একসাথে কয়েকটা মাজহাবের ফতোয়া নেওয়ার পর, পরে ঠিকি নিজের মাজহাব অনুসরণ করলে এবং তওবা করলে তার কি কোন সমস্যা হবে? ফতোয়া নেওয়া যায় না জানে কিন্তু সেটা কোন পর্যায়ের গুণাহ বুঝতে না পেরে এমন টা করলে?