আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
52 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (14 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
হুজুর,আমার হাজবেন্ড স্কটল্যান্ড যাবে পিএইচডি করার জন্য।প্রায় ৪ বছর থাকবে।আমাদের ৯ মাস বয়সের বেবি আছে।হাজবেন্ডের যাতায়াত ও থাকা-খাওয়ার খরচ স্কলারশিপ থেকে পাবে।আমার ও বেবীর থাকা-খাওয়ার খরচও পাবে।শুধু আমার ও বেবীর যাওয়ার জন্য প্রায় ৩ লাখ টাকা এবং হেল্থ ইনস্যুরেন্স ফি প্রায় ১০ লাখ টাকা লাগবে।পাশাপাশি উনার একাউন্টে  প্রায় ২০ লাখ টাকা ১ মাস ধরে স্থায়ী আছে এরকম দেখাতে হবে।আমরা আত্মীয় স্বজনের কাছ থেকে প্রায় অর্ধেক ব্যবস্থা করছি।বাকি অর্ধেক দেয়ার মত পরিচিতজন আছে,কিন্তু আমাদের প্রবল ধারণা হলো-চাইলে তারা দিবে না।তবুও সাহস করে চাইবো ভাবছি।হাজবেন্ড নিজে টাকা জমিয়ে নিতে চাইলে প্রায় ২ বছর লাগবে অথবা নেয়াই হবে না।

দেশে আমার ও বেবীর থাকার মত জায়গা আছে।তবে একে অপরকে ছাড়া ২/৪বছর থাকা শারিরীক,মানসিক ও সামাজিক দিক থেকে কষ্টকর ও চারিত্রিকভাবে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ(বড় ফিতনার আশংকা করছি)।

প্রশ্ন-১: স্কটল্যান্ডে পিএইচডি করতে যাওয়া কতটুকু শরীয়তসম্মত?

প্রশ্ন-২: বাংলাদেশে বা অন্য কোনো মুসলিম দেশে পিএইচডি করতে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করা হলেও হাজবেন্ড পশ্চিমা দেশগুলোতে পিএইচডি করতে সামাজিকভাবে চাপের সম্মুখীন।যদিও ঈমান অত্যধিক দৃঢ় হলে চাপের মোকাবেলা করা সহজতর ছিল আল্লাহ চাইলে।তো যেহেতু উনি যাওয়ার জন্য প্রস্তুত,আমার ও বেবীর কি সেখানে যেতে কোনো শরয়ী নিষেধাজ্ঞা আছে?

প্রশ্ন-৩: সাস্থ্যবীমার টাকা দেয়া কি জায়েজ হবে?নাকি সম্পূর্ণ হারাম?

প্রশ্ন-৪: দীর্ঘদিন আলাদা থাকার ক্ষতির আশংকায় যদি উনার সাথে আমরা যাই,তাহলে আত্মীয়-স্বজন/পরিচিতদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করার পরও যদি সব টাকা সংগ্রহ করা সম্ভব না হয়,তাহলে ব্যাংক থেকে সুদে ঋণ নেয়া কি জায়েজ হবে?

প্রশ্ন-৫: যদি জায়েজ হয়,তাহলে লাখপ্রতি মোট ৩ হাজার টাকা সুদ আর লাখপ্রতি মোট ৩০ হাজার টাকা সুদ---এর মধ্যে  কম সুদের ঋণ নেয়া কি উত্তম হবে?

প্রশ্ন-৬: একসাথে আমাদেরকে নেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন।কিন্তু টাকার ব্যবস্থা হতে ১/২ মাস দেরি হলে আমার ও বেবীর জন্য একা বিমান যাত্রা করা কি জায়েজ হবে? হাজবেন্ড আবার এসে নিয়ে যাওয়া খরচসাপেক্ষ,সেই খরচও হাতে থাকবে বলে মনে হয় না।অল্প কিছু থাকলেও সেটা ঋণ পরিশোধের জন্য রাখতে হবে।

প্রশ্ন-৭:যদি আমার যাওয়া জায়েজ না হয়,তাহলে শ্বশুর-শ্বাশুড়ির মতের বিপরীতে হাজবেন্ডের অনুমতিক্রমে বাবার বাড়িতে বেশিরভাগ সময় থাকলে কি গোনাহ হবে?

উস্তাযের কাছে দুআর দরখাস্ত যদি যাওয়া জায়েজ হয়,তাহলে যেন আত্নীয়/পরিচিতদের মাধ্যমেই সুদ ছাড়া ঋণের ব্যবস্থা হয়ে যায় এবং আল্লাহ সবাইকে নিরাপদে ও ঈমানী হালতে রাখেন।।যদি জায়েজ না হয়,তাহলেও যেন আল্লাহ পাক সবাইকে নিরাপদে ও ঈমানী হালতে রাখেন।আমিন।

জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।

1 Answer

0 votes
by (677,700 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

কুফফার রাষ্ট্রে লেখাপড়ার জন্য যেতে হলে অবশ্যই দুটো প্রধান শর্ত মেনে চলতে হবে।

প্রথম শর্ত: বসবাসকারীকে স্বীয় দ্বীনের ব্যাপারে আশঙ্কামুক্ত হতে হবে। অর্থাৎ তার এমন ‘ইলম, ঈমান ও প্রবল ইচ্ছাশক্তি থাকতে হবে, যা তাকে দ্বীনের ওপর অটল থাকার মতো এবং বক্রতা ও বিপথগামিতা থেকে বেঁচে থাকার মতো আত্মবিশ্বাসের জোগান দেয়। আর কাফিরদের প্রতি তার অন্তরে শত্রুতা ও বিদ্বেষ থাকতে হবে। অনুরূপভাবে কাফিরদের সাথে মিত্রতা ও তাদের প্রতি ভালোবাসা থেকে তাকে দূরে থাকতে হবে। কেননা তাদের সাথে মিত্রতা স্থাপন করা এবং তাদেরকে ভালোবাসা ঈমানের পরিপন্থি।
সমস্ত প্রকার অন্যায় অশ্লীল কাজ থেকে দূরে থাকতে হবে।
মহান আল্লাহ বলেছেন,

 لَا تَجِدُ قَوْمًا يُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ يُوَادُّونَ مَنْ حَادَّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَلَوْ كَانُوا آبَاءَهُمْ أَوْ أَبْنَاءَهُمْ أَوْ إِخْوَانَهُمْ أَوْ عَشِيرَتَهُمْ 

“তুমি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী এমন কোনো জাতিকে পাবে না, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল বিরোধীদের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করে; যদিও তারা তাদের পিতা, অথবা পুত্র, অথবা ভাই, কিংবা জ্ঞাতি-গোষ্ঠী হয়।” [সূরাহ মুজাদালাহ: ২২]

দ্বিতীয় শর্ত: নিজের দ্বীনকে প্রকাশ করার মতো সক্ষমতা থাকতে হবে। অর্থাৎ, বসবাসকারী ব্যক্তি কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই ইসলামের নিদর্শনাবলি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবেন। নামাজ, জুমু‘আহ ও জামা‘আত—যদি তার সাথে জামা‘আতে নামাজ ও জুমু‘আহ প্রতিষ্ঠা করার মতো কেউ থেকে থাকেন—প্রতিষ্ঠা করতে বাধাগ্রস্ত হবেন না। অনুরূপভাবে জাকাত, রোজা, হজ ও অন্যান্য শার‘ঈ নিদর্শন প্রতিষ্ঠা করতে বাধাগ্রস্ত হবেন না। যদি এসব কাজ করার সক্ষমতা না থাকে, তাহলে তখন হিজরত ওয়াজিব হয়ে যাওয়ার কারণে সেখানে বসবাস করা জায়েজ হবে না।

বিস্তারিত জানুনঃ  

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,   
(০১)
উপরোক্ত শর্ত গুলো মেনে চলতে পারলে আপনার স্বামী উক্ত দেশে পিএইচডি করতে যেতে পারবে।

(০২)
আপনার ও সন্তানের সেখানে যেতে কোনো শরয়ী নিষেধাজ্ঞা নেই।

তবে এটি বেশ কিছু শর্ত সাপেক্ষ বৈধ।
ক, উপরে উল্লেখিত শর্তাবলী পূর্ণ ভাবে মেনে চলতে হবে।
খ, মাহরাম পুরুষ এর সাথে যেতে হবে।
গ, সেখানকার এলাকা,রাস্তা সম্পূর্ণ নিরাপদ হতে হবে।
ঘ, পূর্ণ পর্দা মেইনটেইন করে চলতে হবে। 
ঙ, ফিতনার কোনো আশংকা থাকা যাবেনা।
চ, গুনাহে জড়িয়ে পড়ার আশংকা থাকা যাবেনা।

(০৩)
হারাম।

(৪-৫)
জায়েজ হবেনা।

(০৬)
মাহরাম পুরুষ ছাড়া এভাবে আপনার ও আপনার সন্তানের জন্য একা যাত্রা করা জায়েজ হবেনা।

(০৭)
পুরোটা সময়ে বাবার বাসায় থাকলেও কোনো গুনাহ হবেনা।
এক্ষেত্রে শশুর বাড়িতে থাকা আপনার জন্য আবশ্যক নয়।

স্বামীর সাথে আপনারও সেখানে যাওয়া জরুরী।  অন্যথায় স্বামী স্ত্রীর কাহারো কোনো হক আদায় হবেনা। আর এক্ষেত্রে উভয়ের পক্ষে গুনাহ মুক্ত থাকা ফিতনাহ মুক্ত থাকা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাড়াবে।

তবে সেখানে আপনিও গেলে অবশ্যই আপনাকেও উপরোক্ত শর্ত গুলো মেনে চলতে হবে।

★যেকোনো ক্ষেত্রেই চার মাসের বেশি বিদেশ অবস্থান স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষ।
এমনকি দেশেও যদি কেহ স্ত্রী হতে চার মাসের বেশি দূরে থাকে,সেক্ষেত্রেও এটি স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষ।

স্বামী-স্ত্রী সর্বদা কাছাকাছি থাকবে, এটাই শরিয়তে কাম্য।
তবে যদি কোনো প্রয়োজনে (যেমন, জেহাদে যাওয়া কিংবা জীবিকা অর্জনের জন্য প্রবাসে যাওয়া) স্বামী দূরে কোথাও যায় তাহলে চার মাসের মধ্যে একবার হলেও স্ত্রীর কাছে ফিরে আসতে হবে।

কারণ নারীরা সাধারণত তাদের স্বামী থেকে চার মাস দূরে থাকতে পারে।
,
হাদিস শরিফে এসেছে,যায়দ বিন আলমাস (রহ.) বলেন,
‘এক রাতে হযরত উমর (রা.) জনগণের খোঁজ-খবর নেয়ার জন্য প্রহরী বেশে বের হয়ে গেলেন। এক বাড়ির পাশ দিয়ে অতিক্রম করার সময় তিনি ঘর থেকে নারী কণ্ঠে কবিতা আবৃত্তি শুনতে পেলেন। ঘরের ভিতর এক মহিলা কবিতা আবৃত্তি করছিল। যার অর্থ হলো,রজনী দীর্ঘ হয়েছে এবং তার এক পার্শ কৃষ্ণবর্ণ ধারণ করেছে। এদিকে দীর্ঘদিন যাবত আমার প্রেমাস্পদ আমার কাছে নেই যে,তার সাথে আমি আমোদ-প্রমোদ করব। আল্লাহর শপথ! যদি এক আল্লাহর ভয় না থাকত তাহলে এ খাটের চার পাশ নড়ে উঠত।
যখন ভোর হলো হযরত উমর (রা.) রাতের কবিতা আবৃত্তিকারিণী মহিলাকে ডেকে আনার নির্দেশ দিলেন। মহিলা খলিফার দরবারে এসে উপস্থিত হলে হযরত উমর (রা.) তাকে জিজ্ঞাসা করলেন,তুমি কি গত রাতে এ-জাতীয় কবিতা আবৃত্তি করেছিলে? মহিলা বলল,হ্যাঁ।
উমর (রা.) বললেন কেন? উত্তরে মহিলা বলল,দীর্ঘদিন যাবত আমার স্বামী জিহাদের ময়দানে রয়েছে। অথচ এমুহূর্তে তার নৈকট্য পাওয়া আমার একান্ত কাম্য ছিল,তার বিরহেই আমি এমনটি করেছি৷ হযরত উমর (রা.) এ কথা শুনে তখনই ঐ মহিলার স্বামীর নিকট ফিরে আসার নির্দেশনা দিয়ে শাহী ফরমান প্রেরণ করলেন। এরপর তিনি তার কন্যা হযরত হাফসা (রা.) এর নিকট গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করলেন,হে আমার মেয়ে! নারীরা তাদের স্বামী থেকে কতদিন পর্যন্ত ধৈর্য ধারণ করে থাকতে পারে? (প্রজাদের স্বার্থ রক্ষার ইচ্ছা যদি না হত তবে আমি তোমার নিকট এরুপ প্রশ্ন করতাম না) তখন হাফসা (রা.) বললেন,মেয়েরা তাদের স্বামী থেকে চার মাস পর্যন্ত ধৈর্য ধারণ করে থাকতে পারে। এরপর থেকে হযরত উমর (রা.) চার মাস পরপর মুজাহিদ বাহিনীকে ফেরত নিয়ে আসতেন এবং নতুন বাহিনী পাঠিয়ে দিতেন।’ [মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, হাদিস: ১২৫৯৪]

পাপ থেকে হেফাযত এবং পূর্ণ নিরাপত্তার মধ্যে থাকার শর্তে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে পারস্পরিক সম্মতিতে দীর্ঘ সময় দূরে থাকায় শরী‘আতে কোন বাধা নেই। তবে পাপের সাথে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকলে অল্প দিনের জন্য হলেও দূরে থাকা বৈধ নয়। 

বিস্তারিত জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (14 points)
edited by
হুজুর,বিষয়টা এমন হয়েছে যে,হাজবেন্ড যাবেই। এই অক্টোবর মাসে ।স্কলারশিপ পেয়ে গেছে এবং ভর্তির কাজও কমপ্লিট।বাংলাদেশে বা মুসলিম দেশে পিএইচডি করার জন্য বলা হয়েছে।তবুও তিনি শোনেন নি।অফিসিয়াল চাপ আছে।ঈমানেরও দুর্বলতা।১ম সমস্যা এটাই।তিনি গেলে আবার আমার যাওয়া অতীব প্রয়োজন।এতদিন একা থাকা নিজের জন্য অনেক কষ্টদায়ক,আবার স্বামীকেও একা ছেড়ে দেয়া অনেক ঝুঁকিপূর্ণ।৪/৬ মাস পরপর সে আসতে পারবে না।১ বছরেও না।ব্যাংক লোন না নেয়ার জন্য আমি অনেক চেষ্টা করতেছি,চেষ্টার সুযোগ আছে,যদিও অনেক কঠিন।কিন্তু স্বাস্থ্যবীমার টাকা দেয়া ছাড়া আমি যেতে পারবো না।এক্ষেত্রে কোনটা করবো বুঝতেছি না।আমি হারামকে হালাল করতে চাচ্ছি এরকম না।আমি হারামে জড়িত হতে চাই না।এক হারাম থেকে দূরে থেকে আবার অন্যদিকে ফিতনা।আমি জানি কম।আমার জন্য কোনো শিথিলতা আছে কি না অথবা না থাকলে কী করণীয় পরামর্শ থাকলে উপকৃত হই।
by (677,700 points)
এক্ষেত্রে আপনি তার সাথেই উক্ত দেশে যাবেন,পূর্ণ দ্বীন মেনে চলবেন।
উপরোক্ত শর্তাবলি মেনে চলবেন।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...