https://ifatwa.info/124624/
নামাজ ও পড়ে হানাফি নিয়মে পড়ে হয়ত কারণ আমার জানা মতে হানাফি,বিয়েও বাসায় না জানিয়ে করেছিলাম এখন মেনে নিছে।আমি বাবার বাড়িতে থাকি ফোনে কথা হয় আর মাঝে মাঝে দেখা করি।কিন্তু সে এমন যে আমার কোন কথায় শুনে না সে যেটা বুঝে ।ইসলাম নিয়ে তার গভির জ্ঞান নেই। মাজহাব কেন মানতে হবে কিছু জানে না সেটা উপরে প্রশ্নেও বলেছি। আমার ও আগে এসব নিয়ে ধারণা ছিল না তেমন একটা ।তাকে বুঝাতে চাইলে বলে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়।আল্লাহর কাছে মাফ চাইলে সবাইকে মাফ করে দিবে।তুমি কত বড় পাপি এর চাইতেও বড় পাপিদের আল্লাহ মাফ করে দিছে।আমার মনে হচ্ছে সে বুঝবে না।আমি বলেছি তাকে কাকড়া খাওয়া জায়েজ না,অনেক মৌলবি বলে জায়েজ।সে শেফ হতে চায়।জানি না সে শুনবে কিনা।এমন কিছু মাসআলা আছে যেগুলোর নিয়ে আলাদা নিয়ম সেগুলো আমি কিভাবে ওকে বুঝাব জানি না।সে তার মত যার ওয়াজ ভাল লাগে শুনে যেগুলো হানাফি না, কিছু না বুঝে শুনে ভাল লাগে তাই বলে।আমি তাকে খুব ভালবাসি।আরো এমন অনেক কিছু আছে সে জানেও না এগুলো শিরকি/কুফরি কথা যেগুলো সমাজে প্রায়শই সবাই বলে সেগুলো বলে।আমি শুধু বলি এসব বলিও না ।বিস্তারিত বলার সাহস হয় না কারণ সে খুব বেশি খামখেয়ালি করে আমার কথা,মানে আমি বললে হয়ত ২০% ও শুনবে না, বুঝে না এসব কথা যদি সে যাদের ওয়াজ শুনে তারা বলে তাহলে শুনবে।আমি কোন লিখা দেখালেও হবে না যতটুকু জানি। সে যখন নামাজ পড়ে তখন বলে তওবা করে,নামাজ নিয়মিত না।আমিও আগে তেমন বিস্তারিত কিছু জানতাম না।জানি না কত কিছু হয়েছে কিনা খুব ভয়ে থাকি আগের কথাবার্তা নিয়ে ঈমান নিয়ে।এখনো বিস্তারিত জানি না কিভাবে কি করতে হবে।তাকে মাজহাব,বিয়ে নবায়ন এসব নিয়ে বলতে গেলে বলে প্রমাণ দেখাও হাদিসে কোরআনে।
১) আমি কিছু বললে শুনবে না।সে তার মত মাফ চাইলে হবে যখন নামাজ পড়ে?
২)চিন্তায় থাকি ভবিষ্যতে কোনদিন বিবাহ নবায়নের কথা বললেও শুনবে না সে কারণ জানে না। পরে একবার বলার চেষ্টা করেছিলাম সে রেগে গিয়েছিল বলে প্রমাণ দেখাও কোন হাদিস আর কোরআনে আছে।ইসলাম মানি ও ভয় করি।তাকে দেখায় ফাতওয়াতে শামি তে আছে আরো লেকচার দেখায় মুস্তাকুন্নবী হুজুরের 2 মিনিটের।সে বলে হাদিস দেখাও কোন নির্ভরযোগ্য প্রমাণ দেখাও এসব নিয়ে বাড়াবাড়ি হয় আমি আর কিছু বলি নি বলেছি আর বলিও না।বাড়াবাড়ি আর দি নাই। পরে বলে দ্বীন নিয়ে কোন কম্প্রোমাইজ নাই আমার।তাহেরি মার্কা কথা বলবে না আমার সাথে।আরো অনেক কথা এসব নিয়ে। আল্লাহ না করুক ভবিষ্যতে যদি দুইজনের কারে ঈমান ভঙ্গের কারণ হয়। সে ক্ষেত্রে স্বামীকে বলা না গেলে বা না বললে এমনিতে ঈমান নবায়ন ও তওবা করলে কি হবে(শুধু জেনে রাখার চেষ্টা)?
৩)আমার কি কোন গুণাহ হবে এসব বিষয়ে কিছু না বলে শুধু দোয়া করলে?আমি খুব ভয়ে থাকি ঈমান ও বিয়ে নিয়ে।
৪) আল্লাহ জানে সে ৬ টা বিশুদ্ধ হাদিস কিতাব নিয়ে জানে কিনা নাকি শুধু বুখারি শরীফের হাদিসকে সহিহ ভাবে।আল্লাহ জানে।আমার খুব ভয় হয় এসব নিয়ে।পরে এমনিতে বলেছে জানে।