১.আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ। কোন কাজ যেমন practical খাতার সাইন নিজে দিয়ে দিছে স্যার দূরে তাই।এসব নিয়ে হাসলে কি ঈমান চলে যাওয়ার মত গুণাহ হবে?
২।সবসময় কুফরি ও ঈমান ঠিক রাখার চেষ্টা করা মানুষ কথা বলার সময় ও ভাবে এ কথা দ্বারা কোন ঈমান চলে যাবে কিনা।সে উপরের এ বিষয় বলার সময় ঈমান চলে যাবে কিনা ভেবে বলে মানে হেসে হেসে আর ভাবতেছে কথার দ্বারা কোন ঈমান চলে যাবে কিনা। হেসে হেসে বলার পর মাথায় আসে এটা তহ গুনাহের কাজ ছিল কিন্তু তার মনে গুণাহ নিয়ে হাসাহাসির কোন উদ্দেশ্য ছিল না। এভাবে গুণাহ নিয়ে হাসাহাসি করার উদ্দেশ্য যদি তার না থাকে এভাবে কি কোন সমস্যা হবে ঈমানে নাকি কবিরা গুণাহ হবে ?তওবা না করলে কি ঈমান চলে যাবে?
৩।গুণাহকে নিয়ে হাসাহাসির উদ্দেশ্য ছাড়া কোন কথা যেগুলো শরিয়তে গুণাহ এগুলো নিয়ে এমনিতে হাসলে ভবিষ্যতে কি কবিরা গুণাহ হবে নাকি ঈমান চলে যাবে?ইসলামের বিষয়ে যদি হাসাহাসির উদ্দেশ্য না থাকে।
৪।পূর্বের না জানা কুফরি কথা নিয়ে জানার পর সাথে সাথে তওবা করতে হয়। কোন কারনে কয়েক মিনিট দেরি করলে কি ঈমান চলে যাবে? মানে ধরেন কেউ বাইরে আছে,খাবার খাচ্ছে, টয়লেটে,কারো সাথে কথা বলতেছে বা কিছু চিন্তা করার কারনে মাথায় না থাকা ইত্যাদি।
৫।অযু করার পর কোন টিসু বা কাপড় নিয়ে স্রাব মুছে নিলে নামাজ ও অজু ঠিক থাকবে?
৬।সাধারণ মানুষ যদি না জানে কোনটা গুণাহ তার মনে আমি জানি না এটা থাকে তাহলে কি গুণাহ হবে? কারণ গুণাহকে সওয়াব ও সওয়াব কে গুণাহ ভাবলে যদি আবার ঈমানে সমস্যা হয়।