বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
মাছ বা ঘাস কিংবা পানিতে উৎপাদিত কোনো জিনিষ যদি চাষাবাদ ব্যতিত এমনিতেই জন্মায়, তাহলে এগুলো কারো মালিকানাধীন হবে না। বরং জনসাধারণ সবার হক তাতে থাকবে। আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে যেই প্রথমে হাত দিবে তার জন্য হালাল হবে। তবে কেউ শ্রম ও সময় দিয়ে উৎপান করলে তখন ঐ উৎপাদিত জিনিষ তার মালিকানাধীন হবে। ঐ বস্তু তখন অন্য কেউ নিতে পারবে না।
درر الحكام في شرح مجلة الأحكام (3/ 254)
(كما أن الكلأ النابت في الأراضي التي لا صاحب لها مباح كذلك الكلأ النابت في ملك شخص بدون تسببه مباح أيضا. أما إذا تسبب ذلك الشخص في هذا الخصوص بأن أعد أرضه وهيأها بوجه ما لأجل الإنبات كسقيه أرضه أو إحاطتها بخندق من أطرافها فالنباتات الحاصلة في تلك الأرض تكون ماله فلا يسوغ لآخر أن يأخذ منها شيئا فإذا أخذ شيئا واستهلكه يكون ضامنا) . .......وبيع هذا الكلأ قبل إحرازه باطل.
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
বর্ষার পানিতে নৌকা নিয়ে উন্মোক্ত জায়গায় মাছ বা শাপলা তুলা জায়েয হবে। জমির মালিকের অনুমতি নিতে হবে না। কেননা এগুলোর চাষাবাদ করা হয়নি। তবে চাষাবাদ করলে তখন অন্যর জন্য জায়েয হবে না।