বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
اِنَّ فِیۡ ذٰلِكَ لَذِكۡرٰی لِمَنۡ كَانَ لَهٗ قَلۡبٌ اَوۡ اَلۡقَی السَّمۡعَ وَ هُوَ شَهِیۡدٌ ﴿۳۷﴾
নিশ্চয় এতে উপদেশ রয়েছে তার জন্য, যার রয়েছে অন্তর অথবা যে নিবিষ্টচিত্তে শ্রবণ করে।(সূরা ক্বাফ-৩৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) মাদ্রাসায় দারসে ১ দিন অনুপস্থিত থাকলে পরবর্তী কয়েকদিন এমনকি ৪০ দিন পর্যন্ত বরকত চলে যেতে পারে। এটা পূর্ববর্তী নেককারগণের ধারণা। তারা অভিজ্ঞতার আলোকে এমনটা বলেছেন।
(২)মাদ্রাসার দারস চলাকালীন কথা বার্তা বলা,খাওয়া,এটা অবশ্যই আমানতের খিয়ানত অথবা বেয়াদবি।
(৩)দারসে বসে বাড়ির কাজ (মানে দারসের লেখা) লিখলে অবশ্যই বেয়াদবি হবে এবং মেধা কমে যেতেও পারে।
(৪)যখন যেই কিতাবের দারস শুরু হয়,তখন সেই কিতাব না পড়ে অন্য কিতাব পড়লেও আমানতের খিয়ানত এবং বেয়াদবি হবে।
(৫) উস্তাদদের দারসে কণ্ঠের পর্দা কেমন হওয়া অবশ্যই জরুরী।