আসসালামু আলাইকুম।আমি আপনাদের দারুল ইফতার একজন মুফতিকে ইনবক্সে প্রশ্ন করেছিলাম।আমতার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। তাকে প্রশ্নটি করায় সে প্রথম দিন উত্তর দিয়েছিল তালাক প্রদানের উদ্দেশ্য উক্ত বাক্য না বললে প্রশ্নেউল্লেখিত সুরতে সমস্যা হবে না।আমি এই কথাটা বুজতে না পারায় ৭দিন পর প্রশ্নটি আবার ইনবক্সে পাঠাই।তখনও তিনি বলে তালাকের উদ্দেশ্য যেহ্বতু বলে নাই তালাক হবে না।কিন্তু এরপরের দিন উনি উনি দেখলাম আগের উত্তর টা কেটে দিয়ে বল্ল যে সে ভুল বলেছে প্রশ্ন ভাল করে পরি নাই আপনার ২তালাক হয়েছে।এঁাড়াও একটি প্রশ্ন করি সামি যদি বলে ভাল না লাগ্লে মন চাইলে তালাক দিয়া যাইস গা আমি বলছি একটি তালাকের অনুমতি দেয় সে বলে না ৩টার ই।আমি সেই একই মুফতিকে ইনবক্সস বললে যে এটা সামির উদ্দেশ্য থাকলে সারাজিবন থাকলে।সারাজিবন থাকবে।কিত্নু সে যেহেতু আমার একটি ফতোয়া ভুল দিয়েছিল আমি আমার এলাকার ২জন দারুল ইফতায় জিগায়া করলে তারা বলে না এটা মজলিস পর্যন্ত।তবে ওটাও মি ভুল নাকি মতভেদ ফতোয়া.........
যেহেতু আপনাদের iom মুফতিকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে তাই আমাকে উত্তর দিবেন আশা করি।এভাবে কুন মুফতি যদি ভুল।ফতোয়া দেয় তার থেকে নেওয়া আগের সব ফতোয়া কি নতুন করে নিতে হবে?নাকি দরকার নাই আর ভবিষ্যতে কি তার কাছ থেকে ফতোয়া নেওয়া যাবে।
আর যে প্রশ্নটি তাকে করার পর সে যে ভুল উত্তর টা দিয়েছিল সেই প্রশ্নটি নিচে তুলে ধরচ্ছি..........
প্রশ্নটি ছিল এটা..........
আসসালামু আলাইকুম।হুজুর আল্লাহর ওয়াস্তে দয়া করে উত্তর দিয়ে একটু সাহায্য করেন প্লিজ হুজুর আমার বুন একজন 9ocd রুগী তাই প্রশ্নটি আমি করছি। আশা করি উত্তর দিবেন।তাদের দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে তাদের পরিবার অনিশ্চিত। আপনার একটি উত্তরে হয়ত একটি পরিবার শান্তি খুজে পাবে দয়া করে সাহায্য করবেন।
আমার বুন তালাকের বিষয়ে তার হাসব্যান্ড একটু সামান্য মজা করে কথা বল্লেও আমার দুলাভাইকে নিয়ত জিগাস করে যা তাকে খুবই বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে।গত কয়েকদিন ধরে সে একটা তালাকের বাক্য আমার দুলাভাই কিভাবে বলছে এসব নিয়ে ঝামেলা করছে।আমার বুনকে আমার ভাইয়া বলছে তুমি হুজুদের প্রশ্ন করব না তাও সে করে।ত আমার বুন কেন হুজুরদের প্রশ্ন করল তাই আমার ভাইয়া রাগ করে।আমার বুন বলে তুমি তালাক জাতিয় শব্দ না বল্লেত আর জিগাস করতস্ম না।আমার ভাইয়া উদাহরণ হিসেবে বুজাতে বলছে তালাক হয়েগেছে ডিভোর্স হয়ে গেছে এখন করনীয় কি??আমার বুন বলে তালাক হয়নি হুজুর বলভহে আবার ভাইয়া বলে ধর হয়ে গেল এখন করনীয়?আমার বুন তাকে জিগাস করে কথা গুলা কি তুমি আমাকে শুধু মাএ বুজানোর জন্য বলছ প্রথমে কি বলে মনে নাই আবার জিগাস করলে বলে না বুজানুর জন্য বলি নাই আবার জিগাস করেল বলে বুজানুর জন্য বলিন্নাই। ঠান্ডা মাথায় জিগাস করলে বলে হ্যা বুজানোর জন্য বলছি আমাকেও বিচার আমি একটা কথা বুজানোর জন্য বলছি সেখানে আমস্র নিয়্ত জিগাস করে আমি কেন উকে তালাক দিব অর মুখ দেখলেই আমার মায়া লাগে ও আমার চাচাত বুন ও হয় বউও তুমার বুন আমার নিয়ত জিগাস করে আমি অতিষ্ট এসব নিয়ে ।প্রশ্ন হল
১।হুজুর সেত প্রথমে ধর কথাটি মুখে না বলে উহ্য রেখে উদাহরণ হিসাবে বুজাতে বলছে তালাক হয়ে গেল ডিবোর্স হয়ে গেল এখন করনীয়? পরে আমার বুন বলছে তালাক হয় নি পরে বলছে ধর তালাক হল কিন্তু পথমে সে ত ধর শব্দটি উহ্য রেখে যেন আমার বুন ধরে নেয় সেই উদ্দেশ্য করে বলেছে তালাক হয়ে গেছে ডিভোর্স হয়ে গেছে এখন কি করনীয়?? কথাটি বলে কিন্তু প্রথমে জিগাস করার পর কি বলছে মনে নাই তবে আবার জিগাস করেল বলে না বুজানুর জন্য বলি নাই আবার জিগাস করলে বলে না বুজানুর জন্য বলি নাই পরে মাথা ঠান্ডা হলে বলে আমি বুজানুর জন্য বলেছি সে যখন জানায় যে সে কথাটি উদাহারন হিসাবে বুজা নুর জন্য বলেছে কিত্নু তাকে কসম করে বলতে বলা হয়নি যে সে বুজানুর জন্যই বলছে এমনি ভাল করে জিগাস করা হয়েছে আর সে বলেছে। তার ভাষ্যমতে আমার বুন সাধারন কথায় তার নিয়ত জিগাস করে তাই বলছে যে বুজানুর জন্য বলি নাই আমি বুজানুর জন্যি বলেছি এখানে কি কুন তালাক হবে? যদিও তাকে কসম করে বলতে বলা হয়নি তবুও কি তার কথা ধরে আমল করব যে সে তালাক প্রদানের ইদ্দেশ্য নয় বুজানুর জন্য বলেছে।তারকথা অনুযায়াই কি আমল করব?? যে সে তালাক প্রদানের উদ্দেশ্য বলে নাই। উদাহারন হিসাবে বুজাতে বলছে। আর যদি তালাক কত তালাক কেন তালাক হলে জানাবেন। তার ভাষ্যমতে আমার বুন তালাক নিয়ে তাকে একই প্রশ্ন নিয়ে খুটাখুটি করে কয়েজ বছর বা মাস পরপর বা সাধারন কথা তেও নিয়ত জিগাস করে তাই সে বলেছে বুজানুর জন্য বলে নাই কিনতি সে বুজানুর জন্যই বলছে তালাক দিচ্ছে এমন উদ্দেশ্য ছিল না তবুও কি তালাক হয়ে গেল যা বর্ননা করলাম জানাবেন?