১।আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ ।কেউ যদি মনে মনে কালেমা পড়ে ঈমান নবায়ন করে সবসময় তাহলে কি তার ঈমান নবায়ন হবে ? নাকি বড় করে উচ্চারণ করে পড়তে হবে?
২।যেভাবে নামাজে কোরআন তেলওয়াত করে ওভাবে পড়লেও কি ঈমান নবায়ন হয়?
৩।কালেমায়ে তয়েবা পড়ে ঈমান নবায়ন করলে কি ঈমান নবায়ন হয়?
৪। আল্লাহর কাছে তওবা কি মনে মনে করলে হয়?
৫।কোন ব্যাক্তি তওবার নিয়ম জানে না সে যদি বলে আল্লাহ আমি না জেনে এসব পাপ করে ফেলেছি বলে আসতাগফিরুল্লাহ পড়ে তাহলে কি তার তওবা হবে?
৬।কেউ যদি তওবার নিয়ম না জেনে কোন গুণার পর মনে মনে আর সে গুণাহ করবো না ভাবলে সে টা কি তওবা হবে?কোন কুফরি কথা যেমন হালালকে হারাম ভাবার পর বা বলার পর যখন জানতে পারে তখন।পরবর্তীতে তওবা না করলেও ঈমান চলে যেতে পারে সেটাও জানে না বা ভুলে গেল।সে মানুষটার এরকম গুনাহ এইরকম গুণাহ করবে না ভাবলে কি ঈমান থাকবে? এটাও কি তওবা হবে?।পরবর্তীতে কোন একসময় জানার পর আল্লাহর কাছে সরাসরি মাফ চাইলে তার ঈমান থাকবে?তওবা নিয়ে বিস্তারিত না জানা বা জেনেও তাড়াতাড়ি ভুলে যাওয়া স্বভাবের মানুষ (তাই না জানা)?