আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
29 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (3 points)
আমরা জানি ওয়াশরুম এ আল্লাহর নাম বা কোন দুয়া পড়া উচিত নয়। যদি এমন হয় কেউ ওয়াশরুম এ আটকে গেল অথবা অন্য কোন বিপদে পরল তখনও কি দুয়া পরতে বা আল্লাহর নাম বলতে পারবে না?

আমরা জানি ওয়াশরুম এ আল্লাহর নাম বা কোন দুয়া পড়া উচিত নয়। যদি এমন হয় কেউ ওয়াশরুম এ আটকে গেল অথবা অন্য কোন বিপদে পরল তখনও কি দুয়া পরতে বা আল্লাহর নাম বলতে পারবে না?

আমরা জানি ওয়াশরুম এ আল্লাহর নাম বা কোন দুয়া পড়া উচিত নয়। যদি এমন হয় কেউ ওয়াশরুম এ আটকে গেল অথবা অন্য কোন বিপদে পরল তখনও কি দুয়া পরতে বা আল্লাহর নাম বলতে পারবে না?

আমরা জানি ওয়াশরুম এ আল্লাহর নাম বা কোন দুয়া পড়া উচিত নয়। যদি এমন হয় কেউ ওয়াশরুম এ আটকে গেল অথবা অন্য কোন বিপদে পরল তখনও কি দুয়া পরতে বা আল্লাহর নাম বলতে পারবে না?

আমরা জানি ওয়াশরুম এ আল্লাহর নাম বা কোন দুয়া পড়া উচিত নয়। যদি এমন হয় কেউ ওয়াশরুম এ আটকে গেল অথবা অন্য কোন বিপদে পরল তখনও কি দুয়া পরতে বা আল্লাহর নাম বলতে পারবে না?

আমরা জানি ওয়াশরুম এ আল্লাহর নাম বা কোন দুয়া পড়া উচিত নয়। যদি এমন হয় কেউ ওয়াশরুম এ আটকে গেল অথবা অন্য কোন বিপদে পরল তখনও কি দুয়া পরতে বা আল্লাহর নাম বলতে পারবে না?

আমরা জানি ওয়াশরুম এ আল্লাহর নাম বা কোন দুয়া পড়া উচিত নয়। যদি এমন হয় কেউ ওয়াশরুম এ আটকে গেল অথবা অন্য কোন বিপদে পরল তখনও কি দুয়া পরতে বা আল্লাহর নাম বলতে পারবে না?

আমরা জানি ওয়াশরুম এ আল্লাহর নাম বা কোন দুয়া পড়া উচিত নয়। যদি এমন হয় কেউ ওয়াশরুম এ আটকে গেল অথবা অন্য কোন বিপদে পরল তখনও কি দুয়া পরতে বা আল্লাহর নাম বলতে পারবে না?

1 Answer

0 votes
by (80,070 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

https://ifatwa.info/26799/ নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,

ওজু খানা এবং বাথরুম পৃথক পৃথক হওয়া অধিক উত্তম। কেননা হাদীস শরীফে এসেছে.....

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুগাফ্ফাল রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ নবীজী সা. বলেছেন,

ﻻ ﻳﺒﻮﻟﻦ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﻓﻲ ﻣﺴﺘﺤﻤﻪ ﺛﻢ ﻳﻐﺘﺴﻞ ﻓﻴﻪ ﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺛﻢ ﻳﺘﻮﺿﺄ ﻓﻴﻪ ﻓﺈﻥ ﻋﺎﻣﺔ ﺍﻟﻮﺳﻮﺍﺱ ﻣﻨﻪ

তোমরা কেউ বাথরুমে প্রস্রাব করিও না, কেননা কিছুক্ষণ পর সে তথায় ওজু/গোসল করবে, এবং প্রস্রাব করার ধরুণ নাপাকির ওয়াসওয়াসা সেখান থেকেই তার অন্তরে সৃষ্টি হবে। (আবু-দাউদ;২৭)

,

কেউ বাথরুমে ওজু করলে ওজুর দু'আ পড়তে হবে কি?এমন প্রশ্নের জবাবে আল্লামা ইবনে আবেদীন শামী রাহ বলেনঃ

ﻭَﻟَﻮْ ﺗَﻮَﺿَّﺄَ ﻓِﻲ اﻟْﺨَﻼَءِ ﻟِﻌُﺬْﺭٍ ﻫَﻞْ ﻳَﺄْﺗِﻲ ﺑِﺎﻟْﺒَﺴْﻤَﻠَﺔِ ﻭَﻧَﺤْﻮِﻫَﺎ ﻣِﻦْ ﺃَﺩْﻋِﻴَﺘِﻪِ ﻣُﺮَاﻋَﺎﺓً ﻟِﺴُﻨَّﺔِ اﻟْﻮُﺿُﻮءِ ﺃَﻭْ ﻳَﺘْﺮُﻛُﻬَﺎ ﻣُﺮَاﻋَﺎﺓً ﻟِﻠْﻤَﺤَﻞِّ؟ ﻭَاَﻟَّﺬِﻱ ﻳَﻈْﻬَﺮُ اﻟﺜَّﺎﻧِﻲ ﻟِﺘَﺼْﺮِﻳﺤِﻬِﻢْ ﺑِﺘَﻘْﺪِﻳﻢِ اﻟﻨَّﻬْﻲِ ﻋَﻠَﻰ اﻷَْﻣْﺮِ ﺗَﺄَﻣَّﻞْ.

যদি কেউ বাইতুল খালা বা বাথরুমে ওজু করে,তাহলে কি সে ওজুর মাসনুন দু'আ পড়বে? না ছেড়ে দিবে? আমার কাছে না পড়াই অগ্রগণ্য। (রদ্দুল মুহতার-১/৩৪৪)

,

তাই বুঝা গেল যে,প্রথমত বাথরুমে ওজু না করাই উত্তম, তবে ওজু করাও জায়েয। অন্যদিকে বাথরুমে ওজু করলে মাসনুন দু'আ সমুহ পড়া লাগবে না এবং পড়া যাবেও না। এমনকি আয়না দেখার দু'আ ও পড়া যাবে না।

আরো জানুন - https://ifatwa.info/26799/

,

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!

,

এই ক্ষেত্রে মনে মনে পড়লে কোনো সমস্যা হবে না।

আরো জানুন - https://ifatwa.info/26799/


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...