আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
29 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (6 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর আমি সিনথিয়া।আগে ইস্প্লামে তালাক ঈমান ভঈের  কারন এসব সম্পর্কে জানতাম না।আমি এখন জানার পর আমার হাসব্যান্ড এর কাছ থেকে সব সময় তার নিয়ত জেনে নেই।সে মজা করে কুন কথা বল্লেও তার নিয়ত জিগাস করি যার জন্য সে রাগ করে।রিসেন্ট আমি জানতে পেরেছি।রিসেন্ট আমি তাকে একটা তালাক জাতীয় বাজ্য বার বার জিগাস করছি সে কিভানে বল্ল একবার বলার পরেও তাই সে রেগে গেছে বলে হুজুররা পর পুরুষ তাদের কুন প্রশ্ন তুমি কল করে করবে না কিন্তু আমি তবুও জিগাস করি।তাই সে আজ রাগ করছে বলছে আমি কেন হুজুরদের কল দিলাম। আমি বলছি তুমি এসব কথা না বল্লেত আমি জিগাস করি না।সে বলে তালাক হয়ে গেছে ডিভোর্স  হয়ে গেছে এখন কি করনীয়। আমি বুজতে পারি নাই এই কথাটা সে কেন বলছে আমি বলছি হুজির বলছে তালাক হয়ন্নাই সে বলে ধর হুজুর বল্ল তালাক হয়েছে  এখন কি করনীয়। আমি তাকে জিগাস করি কথাটগুলা কি বুজানুর জন্য বলছ প্রথমে জিগাস করার  পর কি বলেছিল ম নে নাই আবার জিগাস করেল বলে  সে না বুজানুর জন্য বলি নাই আবার জিগাস করলে বল বুজানুর জন্য বলি নাই।পরে কল।কেটে দেই এরপর ঠান্ডা মাথায় জিগাস করলে বলে বুজানুর জনু বলছি আমার বুনকে বিচার ও দেয় আমি একটা সাধারন কথা বলেছি সেখানে আমার।নিয়্যত জিগাস করে  তাই আমও বলেছি বুজানুর জন্য বলি নাই। তাই হুজুর  প্রথমে সে বল্ল তালাক হয়ে গেছে কথাটি বলার সময় মনে। মনে উদাহারন হিসাবে বুজাচ্ছে তখন ধর শব্দটি মনে মনে রেখে বলেছে  বলছে  যে বল্ল তালাক হয়ে গেছে এখন কি করনীয়। এরপর  জিগাস করলে  দুবার বল্ল বুজানুর জন্য বলি নাই পরে রাগ কমলে বলে আমি বুজানুর জন্ন্যেই বলেছি তুমি সধারন কথায় প্যাচাও তাই এমনি বলছি বুজানুর জন্য বলি নাই তুমার আমি বুজানুর জন্যি বলেছি জালায় আমি অতিষ্ট হহে গেছি আমার কি কুন তালাক হইয়া গেছে

1 Answer

0 votes
by (656,910 points)
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 

ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 

বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 

এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 

আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। 

আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...