(০১)
সিফাত দ্বারা উদ্দেশ্য, যাহা আল্লাহর সত্তার অবিচ্ছেদ্য অংশ।
তবে মহান আল্লাহ তায়ালার শুধু সিফাত তথা গুনকেই আল্লাহ বলা যাবেনা।
বরং এটি আল্লাহ তায়ালার সত্তার অবিচ্ছেদ্য অংশ।
,
আরো জানুনঃ
,
(০২)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا مُؤَمَّلُ بْنُ هِشَامٍ، - يَعْنِي الْيَشْكُرِيَّ - حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، عَنْ سَوَّارٍ أَبِي حَمْزَةَ، - قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَهُوَ سَوَّارُ بْنُ دَاوُدَ أَبُو حَمْزَةَ الْمُزَنِيُّ الصَّيْرَفِيُّ - عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم " مُرُوا أَوْلَادَكُمْ بِالصَّلَاةِ وَهُمْ أَبْنَاءُ سَبْعِ سِنِينَ وَاضْرِبُوهُمْ عَلَيْهَا وَهُمْ أَبْنَاءُ عَشْرِ سِنِينَ وَفَرِّقُوا بَيْنَهُمْ فِي الْمَضَاجِعِ " . - حسن صحيح
‘আমর ইবনু শু‘আইব (রহঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের সন্তানদের বয়স সাত বছর হলে তাদেরকে সলাতের জন্য নির্দেশ দাও। যখন তাদের বয়স দশ বছর হয়ে যাবে তখন (সলাত আদায় না করলে) এজন্য তাদেরকে মারবে এবং তাদের ঘুমের বিছানা আলাদা করে দিবে।
আহমাদ (২/১৮০, হাঃ ৬৬৮৯ এবং ২/১৮৭), হাঃ ৬৭৫৬), হাকিম (১/১৯৭) বায়হাক্বী (৩/৮৪) ‘আমর ইবনু শু‘আইব সূত্রে।
★সুতরাং সতর্কতা মূলক ১০ বসর বয়সের গায়রে মাহরাম ছেলের সামনে পর্দা করা উচিত।
,
তাও প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে তার সামনে পর্দা করবেন।
ছেলে বা মেয়ের বালেগ তথা প্রাপ্ত বয়স্ক হবার বয়স সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ