আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
32 views
ago in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (2 points)
দয়া করে পুরোটা পড়বেন, আমার লেখাটি একটু বড় হবে, আল্লাহর জন্য একটু সময় নিয়ে পড়বেন।আমি খুবই বেদিশা হয়ে গেছি।

প্রথমেই আমি আমার ভুলটুকু স্বীকার করে নেই। এটা আমার ২য় বিয়ে। আমার প্রথম বিয়ের সময়কাল ৬ মাস। এই ৬ মাসে আমার প্রথম স্বামীর বাসায় থাকি ৭-৮ দিন। এরপর আমাদের আর কখোনো দেখা হয়নি একমাত্র তালাকের দিন ছাড়া। আমার ২য় বিয়ের সময় তারা জানতো আমার বিয়ে ছিল ৬ মাসের মধ্যে তালাক হয় কিন্তু আমার বাবা এটা সরাসরি বলেনি যে আমার প্রথম স্বামীর বাসায় কিছুদিন ছিলাম। পরবর্তীতে আমার স্বামী এটা জানে এবং আমার সাথে নানাভাবে এটা নিয়ে ঝামেলা করে। আমি অনেক করে বুঝাই আপনাকে ইচ্ছাকৃত ঠকানোর জন্য এটা বলেনি এমন না, বা আমি গিয়েছি কিছু দিন থেকে চলে আসছি এখন এত অল্প দিন থেকেছি এটা কেউ বিশ্বাস করেনা এর জন্যই বলেনি কিন্তু আমার যে বিয়ে ছিল এটা তো জানিয়েছি। তাকে বলেছি এটা আমার একটা অতীত, কিন্তু আপনি জানেন আমি কেমন মেয়ে, আমাকে নিয়ে আপনার কোন অভিযোগ নেই বা আমার আর কোন দোষ সে খুঁজেও বের করতে পারেনি তবুও সে আমার কোন কথাই বোঝেনি , এটা নিয়ে তার ভিতরে এখোনো ক্ষোভ রয়ে গেছে।

আমার স্বামী বছর খানেক আগে টাকার একটা বিষয় নিয়ে সরাসরি তালাকের কথা উঠায় যে ডিভোর্স কবে নিতে চাও। তার মুখে ডিভোর্সের কথা শুনে হতভম্ব হয়ে যাই আর পরবর্তীতে তাকে ফোন দিয়ে না পাওয়ায় সে যেখানে কর্মরত সেখানে যাই আমার নিজের গয়না নিয়ে সমস্যা যেহেতু টাকা নিয়ে তাই গয়না বিক্রি করে তাকে টাকা দেব সেই উদ্দেশ্যে। তখন যেহেতু রাত খুব স্বভাবতই তার রাগ হয় তাকে না জানিয়ে আসছি কেন। অথচ সে আমার কল রিসিভ করছিল না। সেখানে যাওয়ার পর আমাকে সে বাসায় পাঠিয়ে দেয় আর রাতে মেসেজ করে জানায় আমি যদি তাকে না জানিয়ে এভাবে কোনদিন যাই তবে তার সাথে সয়ংক্রিয়ভাবে এক তালাক হয়ে যাবে, এর পর থেকে তার কোন কাজে বা তার কাজের জায়গায় তাকে না জানিয়ে যাই নি কিন্তু টুকটাক মার্কেট যাওয়া, কলেজে যাওয়া, বা বান্ধবীদের সাথে দেখা করতে যাওয়া এগুলো তাকে বলে যাইনা বা পরবর্তীতে বলি। এরপর একদিন আমি আমার বান্ধবীর সাথে দেখা করি ওর বাসায় সে সেটা জানার পর আমাকে বলে আগের তালাকের সাথে তোমার বান্ধবীর সাথে দেখা করাকেও যুক্ত করে দিলাম, মানে প্রথম তালাকের শর্তের সাথে এটাও যুক্ত যেন আমি আমার বান্ধবীর সাথে দেখা না করি। কিন্তু এর কয়েকমাস পরে  আমার বান্ধবী আমার এলাকায় আসে আমাদের দেখা হয়। এরপর থেকে আমি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছি আমাদের কি এক তালাক হয়েছে?
এরপর কিছুদিন আগে আমি আমার স্বামীর আইডি লগইন করি আর দেখি সে তার বিয়ের আগের প্রেমিকার সাথে যোগাযোগ শুরু করে আর তাকে খুবই ইমোশনাল রিলস পাঠায় যেমন তার প্রেমিকা যেন তার কাছে ফিরে আসে, সে কয়েক বাচ্চার মা হলেও তাকে একসেপ্ট করবে, প্রেমে ব্যর্থ হয়ে যুবক আজ পাগল" এই টাইপের যা দেখে আমি খুব ভেঙ্গে পড়ি। এবং আমি এসব জেনেছি এটা তাকে অবগত না করে সেই মেয়ের ভাইকে কল করি সিউর হবার জন্য এটা তার বোনের আইড কিনা, আর তাদের এই পুনরায় যোগাযোগের বিষয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়। তারা যোগাযোগ করেছে এটা আমি জেনেছি এই খবর শুনে সেই মেয়ে আমার সাথে যোগাযোগ করতে চায় এবং আমরা ফোনে কথা বলি। তার সাথে কথা বলে অনেক কিছুই বুঝতে পারি যে আমার স্বামীই তাকে বারবার নক করাতে সে কথা বলে, বিভিন্ন কথা দ্বারা আমার স্বামী তাকে বুঝায় সে বিবাহিত জীবনে সুখী না ( যদিও আমি আমার স্বামীকে ভালো রাখতে নিজেকে কুরবান করতেও রাজি,সে সেটা জানে এবং বুঝে তবুও তার এক্সকে সে এইরকম বুঝাইছে)। এরপর আমি সেই মেয়েকে বলি আপু আপনার পক্ষে সম্ভব হলে আপনি আমার স্বামীর জীবনে চলে আসেন, আমি চাই সে ভালো থাকুক। এবং আমার অতীতের কথাও তাকে বলি , যেহেতু সে বার বার বলছিল তোমার মত এমন মেয়ের সাথে ও এত অবহেলা, এত অযত্ন কেন করবে, আমিও সরল মনে আমার অতীত ও আমার কি ভুল ছিল সেটা বলি। সে শুনে বলে বিয়ের আগেই কত মেয়ে রুমডেট করে সেগুলো গোপনই থেকে যায় ,আর তোমার এইটুকু বিষয় নিয়ে তোমার সাথে এরকম আচরন করছে এটা তো মানাই যায়না। আমার মনে হয়েছে মেয়েটা আর তার ভাই খুব ভালো মনের তাই আমি খুব ইমোশনাল হয়ে তাদের সাথে আমি আমার অতীত, বর্তমান শেয়ার করি। এবং পরবর্তীতে আমার স্বামীকে জানাই যে তার আইডি লগইন করেছিলাম আর তার এক্সের সাথে যোগাযোগ করি। আর তাকে বলি যখন এক্সকে ভুলতেই পারেননি তবে বিয়ে করে শুধু শুধু আমার জীবনটা এমন করলেন কেন? সে আমাকে না জানিয়ে যোগাযোগ করেছে এটা নিয়ে তার ভিতরে কোন অনুতাপ ছিলনা কিন্তু আমি যোগাযোগ করেছি আর আমার অতীত শেয়ার করেছি এটা যেনে অনেক রাগারাগী করে আর আমাকে বলে আমি যদি ওর রক্তের আত্মীয় ছাড়া ওর পরিচিত আর কারো সাথে যোগাযোগ করি তবে ২য় তালাক হয়ে যাবে‌। এটা শুনে আমি সেই মেয়ের সাথে যোগাযোগ করিনি। তবে কিছুদিন আগে আমি তার ফোনের লক খুলে দেখি সেই মেয়ের সাথে প্রতিনিয়ত সে কল করে‌। তাদের যোগাযোগ চলছিল। এটা দেখে আমার প্যানিক এটার্ক হয়। গতকাল আমার স্বামীকে কল দেই এবং প্রায় ১ ঘন্টা তার কল ওয়েটিং পাই আমার আবার প্যানিক এটার্ক শুরু হয় আর সন্দেহ করি সে ওই মেয়ের সাথেই কথা বলছে এটা সিউর হবার জন্য আমার আম্মুর ফোন দিয়ে ওই মেয়ের নাম্বারে কল দেই এটা দেখতে তার ফোনও ওয়েটিং কিনা। কিন্তু আমি কোন কথা বলিনা,কেটে দেই। এখন কি আমার ২ তালাক হয়ে গেছে?
আবমার একটা ভুলের কারনে আজ বিয়ের চার বছরেও আমার স্বামীর আমাকে নিয়ে ক্ষোভ রয়ে গেছে‌। আমি আমার সর্বোচ্চ ভালোবাসা তাকে দেওয়ার চেষ্টা করেছি, অথচ সে আমাকে তার সর্বোচ্চ অবহেলা, অযত্ন আমাকে দিয়ে গেছে। আমি তাকে জানিয়েছি আমার এই ভুলের কারনে আপনি যতটানা কষ্ট পেয়েছেন এর হাজার গুন কষ্ট আমি পেয়েছি, আমি অনুতপ্ত ছিলাম অথচ আপনি আমাকে যে শাস্তি দিয়েছেন তা আমার ভুলের তুলনায় অনেক বেশি হয়ে গেছে। এখন সর্বোপরি আমাকে জানাবেন আমার কি ২ তালাক হয়ে গেছে?

1 Answer

0 votes
ago by (635,130 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم

সুরা বাকারার ২২৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-

الطَّلَاقُ مَرَّتَانِ فَإِمْسَاكٌ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌ بِإِحْسَانٍ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَنْ تَأْخُذُوا مِمَّا آَتَيْتُمُوهُنَّ شَيْئًا إِلَّا أَنْ يَخَافَا أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا وَمَنْ يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولَئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ (229)

"এ তালাক দু'বার, অতঃপর স্ত্রীকে হয় বিধিসম্মতভাবে রাখবে অথবা সদয়ভাবে বিদায় দেবে। আর স্ত্রীকে দেয়া কোন কিছু ফেরৎ নেয়া তোমাদের পক্ষে উচিত নয়। তবে যদি তাদের উভয়ের আশংকা হয় যে তারা আল্লাহর সীমারেখা রক্ষা করে চলতে পারবে না এবং তোমরা যদি আশংকা কর যে তারা আল্লাহর সীমারেখা রক্ষা করে চলতে পারবে না, তবে (সে অবস্থায়) স্ত্রী কোন কিছুর বিনিময়ে (স্বামী থেকে) নিষ্কৃতি পেতে চাইলে তাতে (স্বামী-স্ত্রীর) কারো কোনো পাপ নেই। এসব আল্লাহর সীমারেখা। কাজেই তা লংঘন কর না। যারা আল্লাহর (নির্দিষ্ট) সীমারেখা লংঘন করে তারাই অত্যাচারী।" (২:২২৯)

তালাক এটি খুবই মারাত্মক একটি শব্দ। নিকৃষ্ট হালাল বলা হয়েছে হাদীসে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ مُعَرِّفِ بْنِ وَاصِلٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَبْغَضُ الْحَلاَلِ إِلَى اللَّهِ تَعَالَى الطَّلاَقُ " .

কাসীর  ইবন  উবায়দ .......... ইবন  উমার  (রাঃ)  নবী  করীম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  হতে  বর্ণনা  করেছেন যে,  আল্লাহ্  তা‘আলার  নিকট  নিকৃষ্টতম  হালাল বস্তু  হল  তালাক।

(আবূ দাউদ ২১৭৮, ইরওয়া ২০৪০, যইফ আবু দাউদ ৩৭৩-৩৭৪, আর-রাদ্দু আলাল বালীক ১১৩।) 

এ শব্দটি নিয়ত থাকুক বা না থাকুক রাগে বলুক আর এমনিতেই বলুক স্ত্রীকে উদ্দেশ্য নিয়ে মুখ দিয়ে এ শব্দ বের হলেই তালাক পতিত হয়ে যায়। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” ثَلَاثٌ جِدُّهُنَّ جِدٌّ وَهَزْلُهُنَّ جِدٌّ: الطَّلَاقُ، وَالنِّكَاحُ، وَالرَّجْعَةُ “

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, তিনি বিষয় এমন যে, ইচ্ছেকৃত করলে ইচ্ছেকৃত এবং ঠাট্টা করে করলেও ইচ্ছেকৃত বলে ধর্তব্য হয়। তা হল, তালাক, বিবাহ এবং তালাকে রেজয়ীপ্রাপ্তা স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২০৩৯, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২১৯৪}

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নের বিবরন মতে এক্ষেত্রে ২য় তালাক পতিত হয়নি।

শুধুমাত্র ১ম তালাক পতিত হয়েছে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

ago by (2 points)

আসসালামুয়ালাইকুম
আপনার উত্তরের জন্য জাযাকিল্লাহ খায়ের, আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক। 

আমার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানার ছিল। যেহেতু আমার প্রথম তালাক পতিত হয়েছে সেটা কিসের ভিত্তিতে হলো? আমার বান্ধবীর সাথে দেখা করায় ? নাকি তাকে না বলে এদিক সেদিক জাওয়ায়? যেহেতু এক তালাকের দুটো শর্ত দিয়েছিল। আর ২য় শর্তে ঠিক কোন পর্যায়ে গেলে তার সাথে আমার তালাক হয়ে যাবে ? 

আর শেষমেষ আমাকে একটি নসীহাহ দিন দয়া করে। আমার স্বামীর কথায় কথায় এমন তালাকের শর্ত জুড়ে দেওয়া আমাকে মানসিক ভাবে ভেঙে দিয়েছে। তার শত অবহেলার পরেও তাকে আমি অনেক ভালবাসি। এভাবে করতে থাকলে হয়তো শয়তানের ধোঁকায় আমিও সেই কাজটি করে ফেলবো যেটায় তালাক হয়ে যায়। আমি কি করবো, কিভাবে ধৈর্য ধরবো, তার এই কাজগুলোতে হয়ত আমাদের একদিন বিচ্ছেদ হয়ে যাবে। আমি কিভাবে বেঁচে থাকবো!

ago by (635,130 points)
ঐ মেয়েটর সাথে কথা বললে ২য় তালাক হয়ে যাবে।

পরামর্শ,স্বামীকে দ্বীনদার বানানোর চেষ্টা করতে হবে,আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে,তাকে চিল্লায় পাঠানোর চেষ্টা করতে পারেন।

পাশাপাশি স্বামীর অন্তরে আপনার প্রতি পূর্ণ মুহাব্বত জাগিয়ে তুলার চেষ্টা করবেন।

এ সংক্রান্ত জানুনঃ- 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...