ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ তা'আলা সন্ত্রাসীদের শাস্তি সম্পর্কে বলেন,(যা খেলাফত বা মুসলমানদের সরকার বাস্তবায়ন করবে)
إِنَّمَا جَزَاءُ الَّذِينَ يُحَارِبُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَيَسْعَوْنَ فِي الْأَرْضِ فَسَادًا أَن يُقَتَّلُوا أَوْ يُصَلَّبُوا أَوْ تُقَطَّعَ أَيْدِيهِمْ وَأَرْجُلُهُم مِّنْ خِلَافٍ أَوْ يُنفَوْا مِنَ الْأَرْضِ ۚ ذَٰلِكَ لَهُمْ خِزْيٌ فِي الدُّنْيَا ۖ وَلَهُمْ فِي الْآخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। ( সূরা মায়েদা-৩৩)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
শরীয়া আইন আদালত অপরাধীদের শাস্তি বাস্তবায়ন করবে। আইনকে নিজ হাতে তুলে নেয়া যাবে না।
চুরি করেছে এবং জানের ক্ষতি করার জন্য অবস্থান নিয়েছে, কিন্তু সে এখনো জানের ক্ষতি করেনি, তার শাস্তি হুকুমত মৃত্যুদন্ড সাব্যস্ত করতে পারবে না। বরং এরচেয়ে নিম্নমানের শাস্তি প্রয়োগ করবে। সর্বোপরি এগুলো আইন আদালতের বিষয়। মুসলমান পুলিশের হাতে ন্যাস্ত করতে পারবে।