আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
48 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (15 points)
السلام عليكم و رحمةلله ؤ بركةه

  ১/ আমি একটা প্রোডাক্ট মাশবুহ বলে ব্যাবহার করতে না চাওয়ায় আমার বাবা-মা আমার উপর রাগান্বিত হন এবং আমার বাবা আমাকে মোবাইল ধরতে নিষেধ করেন।মোবাইল না ধরলে আমার দ্বীনি জ্ঞান অর্জন সহ বিভিন্ন মাসয়ালা জানতে সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়।আর এমনও হতে পারে যে বাবা রাগের মাথায় বলেছে। আর আমি এখন ফোনেই বাবার সাথে কথা বলি এবং এতে বাবার কোনো আপত্তি নেই বরং তিনি খুশিই হন।এখন আমার জন্য মোবাইল ধরা কি জায়েজ হবে?উল্লেখ্য :আমার নিজের কোনো মোবাইল নেই। আমার মায়ের মোবাইল দিয়েই যাবতীয় প্রয়োজন পূরণ হয়।আর মোবাইল।ধরা নিয়ে মায়ের তেমন কোনো আপত্তি নেই।

২/আমাদের বাসায় ৩ টি পুতুল আছে যেগুলো আলমারিতে রাখা আছে। এখন এই পুতুল গুলো কি এমন কোনো মেয়ে বাচ্চাকে দিয়ে দেওয়া যাবে যে নরমালি পুতুল নিয়েই খেলা করা অথবা করেনা?

নাকি এই পুতুলগুলো ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হবে?

৩/২ নং এ উল্লেখিত পুতুলগুলো যদি বাচ্চাকে দিয়ে দেওয়া জায়েজ হয় তবে বাচ্চার হাতে পৌছানোর আগ পর্যন্ত কি এগুলো আলমারিতে বা বাসার দরজার বাহিরে কোনো ব্যাগে রাখতে কোনো সমস্যা আছে?
৪/আমাদের বাসায় বাবা একটা প্রজাপতি ওয়ালা ওয়ালম্যাট লাগিয়েছে। এখন ওই প্রজাপতিগুলোর চোখমুখ এর জায়গাটায় যদি আমি ফুলের স্টিকার দিয়ে লাগিয়ে দেই এমনভাবে যে প্রজাপতির মাথা দেখা যাবেনা শুধু পাখা আর মাথা বিহীন দেহের কালো জায়গাটুকু দেখা যাবে তাহলে এই ওয়ালম্যাট রাখতে কি কোনো সমস্যা আছে?

৫/৪ নং এ উল্লিখিত ওয়ালম্যাট রাখা যদি জায়েজ না হয় তাহলে আমার করণীয় কি? যেহেতু ঘর আমার কতৃত্বে চলেনা তাই আমি চাইলেই হুট করে এটা খুলে ফেলতে পারবোনা। আমি তাদেরকে বুঝিয়ে বলতে পারি।এখন আমার করণীয় কি?আমি কি গুনাহাগার হবো?
৬/আমাদের এসএসসি পরীক্ষার ব্যাবহারিক পরীক্ষায় টিচারেরা এসে বলে দেয় যে তোমরা প্রশ্নের উত্তরটা প্র‍্যাকটিকাল খাতা দেখে লিখে খাতা জমা দিবা।এখন বোর্ড থেকে এমন কোনো নিয়ম আছে কিনা তা জানার জন্য আমি এক সহপাঠীকে জিজ্ঞাসা করায় সে বলে যে, '' হ্যা এটা বোর্ডেরই নিয়ম।'' পরে আমি শিউর হওয়ার জন্য তাকে আবার জিজ্ঞাসা করায় সে বলে, '' হ্যা এটা বোর্ডেরই নিয়ম। যখন দেখতে দেয় সবাইকেই দেয়।'' পরে আমি ভাবি যে সত্যিই হয়তো বোর্ডেরই নিয়ম। তাই আমি প্র‍্যাকটিকাল খাতা দেখে উত্তর লিখে জমা দিয়ে আসি। এখন আমার কি গুনাহ হয়েছে?আর এভাবে দেখে লেখা যাবে কি যেহেতু ব্যাবহারিক পরীক্ষায় সাধারণত এরকম দেখেই লিখতে দেওয়া হয়।

৭/ আমাদের বোর্ড পরীক্ষার একটা নিয়ম আছে যে যার যার যাবতীয় প্রয়োজনীয় বস্তু যেমন পেন্সিল,কলম ইত্যাদি নিজেকেই সরবরাহ করতে হবে।কিন্তু আমি একদিন ব্লু পেন নিতে ভুলে যাওয়ায় আমার সহপাঠীর সাহায্য নেই। এতে কি আমার গুনাহ হবে? আর এভাবে আরেকজনের কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া জায়েজ কি?


৮/ আমি এবার এসএসসি দিলাম।আমি মাঝেমধ্যে এরকম কিছু গল্প বা লেখা বা লেকচার বা বই পড়ি যেগুলোতে বিবাহ নিয়ে বিভিন্ন লেখা থাকে। বিয়ের প্রস্তুতি হিসেবে এগুলো সম্পর্কে আমার জানা জরুরীও বটে।অনেক সময় রোমান্টিক কিছুর উপস্থিতিও লক্ষণীয় হয়। এখন আমার মা বাবা তো জানেনা যে আমি এগুলো পড়ি আর তাদেরকে জানানো আমার জন্য অনেক বেশিই লজ্জাজনক। এখন এসব পড়া কি আমার জন্য জায়েজ হবে না?

৯/আমি ওয়াসওয়াসা সহ বদনজরের রোগী।যার জন্য আমার স্বলাতে খুশু থাকেনা।আমার রুকইয়াহ করা খুবই জরুরি। কিন্তু গাফিলতির বা অন্য কোনো কারণে রুকইয়াহ পুরোপুরি শেষ করতে পারিনা।এখন আমার কি এই রুকইয়াহ না করার জন্য গুনাহ হচ্ছে?

1 Answer

0 votes
by (622,650 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 

(০১)
মা বাবার সর্বদায় আনুগত্য করতে হবে,তাদের কথার নাফরমানী করা যাবেনা।
তাদের সাথে সর্বদায় ভালো ব্যবহার করতে হবে।

তারা কষ্ট পায়,এমন কাজ কখনোও করা যাবেনা।
তাদের হক বা অধিকারসমূহ এবং তাদের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করা সন্তানের ওপর ওয়াজিব বা আবশ্যক।

 পিতামাতার খরচ বহন করা; তাদের খোঁজ-খবর নেয়া; প্রয়োজনের সময় বিশেষ করে বার্ধক্যে তাদের পাশে থাকা আবশ্যক ।

মাতাপিতার দেখভাল করা ও তাদের সাথে উত্তম আচরণ করা শরীয়ত কর্তৃক ফরয ঘোষনা করা হয়েছে।

আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَوَصَّيْنَا الْإِنسَانَ بِوَالِدَيْهِ إِحْسَانًا ۖ حَمَلَتْهُ أُمُّهُ كُرْهًا وَوَضَعَتْهُ كُرْهًا ۖ وَحَمْلُهُ وَفِصَالُهُ ثَلَاثُونَ شَهْرًا

“আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছি। তার মা তাকে কষ্টসহকারে গর্ভে ধারণ করেছে এবং কষ্টসহকারে প্রসব করেছে। তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস।” (সূরা আহকাফ-১৫)

আল্লাহ তা'আলা আরও বলেন,

وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُواْ إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِندَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُل لَّهُمَآ أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوْلاً كَرِيمًا

তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।(সূরা বনী ইসরাঈল-২৩)

أن جاهمة جاء إلى النبي صلى الله عليه وسلم، فقال: يا رسول الله، أردت أن أغزو وقد جئت أستشيرك، فقال: «هل لك من أم؟» قال: نعم، قال: «فالزمها، فإن الجنة تحت رجليها»

“হযরত জাহিমাহ (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) এর কাছে এসে বললেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আমি যুদ্ধে অংশগ্রহণের ইচ্ছা করেছি, আপনার কাছে পরামর্শ নিতে এসেছি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, “তোমার কি মা আছেন?” সাহাবী জবাব দিলেন, “হ্যাঁ!”। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, “তাঁর সেবাকে নিজের উপর আবশ্যক করে নাও। নিশ্চয়ই তাঁর দুই পায়ের নিচে রয়েছে জান্নাত।” (সুনানে নাসাঈ: ৩১০৪)

হাদিস শরীফে আরও এসেছে,

عن أبي هريرة رضي الله عنه قال : "جاء رجلٌ إلى رسول الله -صلى الله عليه وسلم- فقال : يا رسول الله، من أحق الناس بحسن صحابتي؟، قال: (أمك) ، قال: ثم من؟ قال: (أمك) ، قال: ثم من؟ قال: (أمك) ، قال: ثم من؟ قال: (أبوك) متفق عليه .

হযরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার এক সাহাবী এসে রাসূলুল্লাহ (সা.) এর কাছে জিজ্ঞাসা করলেন, “হে আল্লাহর রাসূল! মানুষের মধ্যে কে আমার সর্বাধিক মনোযোগ পাওয়ার যোগ্য?” রাসূল (সা.) উত্তর দিলেন, “তোমার মাতা।” লোকটি জিজ্ঞেস করলো, “তারপর কে?” রাসূল (সা.) উত্তর দিলেন, “তোমার মাতা।” লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলো, “তারপর কে?” রাসূল (সা.) উত্তর দিলেন, “তোমার মাতা।” লোকটি পুনরায় জিজ্ঞেস করলো, “তারপর কে?” রাসূল (সা.) উত্তর দিলেন, “তোমার পিতা।”(বুখারী ও মুসলিম)

তবে গুনাহের কাজে মাতা পিতার আদেশ মানা জায়েজ নেই।

হাদীস শরীফে এসেছে,রাসূলুল্লাহ সাঃবলেন-

لا طاعة في معصية إنما الطاعة في المعروف

গোনাহের কাজে কারো বশ্যতা স্বীকার করা যাবে না।(শরীয়ত যাদের বিধিনিষেধ মেনে চলার আদেশ দিয়েছে তাদের) আদেশ শুধুমাত্র বৈধ ও নেকীর কাজে মানা যাবে।(সহীহ বুখারী-৭২৫৭,সহীহ মুসলিম-১৮৪০)

অন্য এক হাদীসে বর্ণিত রয়েছে,

لَا طَاعَةَ لِمَخْلُوقٍ فِي مَعْصِيَةِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ

আল্লাহর অবাধ্যতায় কারো বিধিনিষেধ কে মান্য করা যাবে না।(মুসনাদে আহমাদ-১০৯৮)

চার মাযহাবের গ্রহণযোগ্য ফেকহী গ্রন্থ 'আল-মা'সুআতুল ফেকহীয়্যায়(২৮/৩২৭)' বর্ণিত রয়েছে,

"طاعة المخلوقين - ممّن تجب طاعتهم – كالوالدين ، والزّوج ، وولاة الأمر : فإنّ وجوب طاعتهم مقيّد بأن لا يكون في معصية ، إذ لا طاعة لمخلوق في معصية الخالق" انتهى

শরীয়ত কর্তৃক যাদের বিধিনিষেধের অনুসরণ করা ওয়াজিব।যেমনঃ মাতাপিতা,স্বামী,এবং রাষ্ট্রীয় প্রধান বা তাদের আদেশপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ।তাদের বিধিনিষেধ আমলে নেয়া তখনই ওয়াজিব যখন তা শরীয়ত বিরোধী হবে না।কেননা 'সৃষ্টিকর্তার নাফরমানীতে কোনো সৃষ্টজীবের অনুসরণ করা যায় না'(মর্মে হাদীসে বর্ণিত রয়েছে)

ইবনে তাইমিয়্যাহ রাহঃ লিখেন,

ويلزم الإنسان طاعة والديه في غير المعصية وإن كانا فاسقين ، وهو ظاهر إطلاق أحمد ، وهذا فيما فيه منفعة لهما ولا ضرر ، فإن شق عليه ولم يضره : وجب ، وإلا فلا

গোনাহের কাজ ব্যতীত মুবাহ তথা বৈধ কাজে
মাতা পিতার আদেশকে মান্য করা ওয়াজিব।যদি তার ফাসিকও হয়।এটা তখন যখন তাতে মাতাপিতার ফায়দা থাকবে,এবং সন্তানের জন্য ক্ষতিকারক হবে না।যদি সন্তানের উপর কষ্টদায়ক হয় তবে ক্ষতিকারক না হয়, তাহলে তখন মাতাপিতার আদেশ মান্য করা ওয়াজিব নয়।(আল-ফাতাওয়াল কুবরা-৫/৩৮১)

★মাতাপিতার আদেশকে মান্য করা মূলত তিনটি মূলনীতির আলোকে হয়ে থাকে।
(১) তাদের আদেশ কোনো মুবাহ বিষয়ে হতে হবে।কোনো ওয়াজিব তরকের ব্যাপারে হতে পারবে না।এবং কোন হারাম কাজের জড়িত হওয়ার জন্যও হতে পারবে না।

(২)যে কাজের আদেশ তারা দিবেন,এতে তাদের ফায়দা থাকতে হবে,বা শরীয়তের পছন্দসই কাজ হতে হবে।

(৩)যে কাজের আদেশ দিচ্ছেন,তা তাদের সন্তানদের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারবে না।

সুতরাং যদি সন্তানের কষ্ট লাগবের জন্য তারা আদেশ দিয়ে থাকেন,তাহলে এক্ষেত্রে মাতাপিতার আদেশকে মান্য করা ওয়াজিব।

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1707

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে বাবার আদেশ অমান্য করে মোবাইল ব্যবহার জায়েজ হবেনা।

মোবাইল ব্যবহার করতে হলে বাবার অনুমতি নিতে হবে।

(২-৩)
ডাস্টবিনে ফেলে দেয়াই ভালো হবে।

কোনোবাচ্চাকে দিলে পুতুলের মাথা,মুখ কাপড়ে দিয়ে ঢেকে রেখে খেলতে বলবেন।
উক্ত বিষয় তার বাবা মা শতভাগ মেনে খেলাতে রাজী হলে পুতুল তাকে দিতে পারেন,অন্যথায় নয়।

আরো জানুনঃ- 

(৪-৫)
প্রশ্নের বিবরন মতে এই ওয়ালম্যাট রাখতে সমস্যা নেই।

(০৬)
প্রশ্নের বিবরণ মতে এক্ষেত্রে আপনার গুনাহ হয়নি।

(০৭)
এতে আপনার গুনাহ হবেনা।
আর এভাবে আরেকজনের কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া জায়েজ আছে।
তবে পরীক্ষায় কাহারো থেকে দেখে লেখা বা কাহারো সাহায্য নিয়ে লেখা,কাউকে নিজের খাতা দেখানো,কাউকে কোনো প্রশ্নের জবাব বলে দেয়া জায়েজ নেই।

(০৮)
অশ্লীল ও যৌন সুড়সুড়ি দেয় এমন কিছু হতে পারবে না। কারণ, এগুলো পড়লে এর মাধ্যমে আপনি নৈতিক অবক্ষয়ের দিকে ধাবিত হবেন। অনেক লেখা আছে, যেগুলোতে মানুষের নৈতিক অবক্ষয়ের জন্য অনৈতিক কথাবার্তা উল্লেখ করা হয়ে থাকে।

এমনটি হলে উহা পড়া জায়েজ নেই।
অন্যথায় জায়েজ আছে।

(০৯)
গুনাহ হচ্ছেনা।

আপনি খুশু খুজুর সহিত নামাজ পড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...