আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
51 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (1 point)
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহ
আমার বিয়ের কথা চলছে পাত্র জনিয়েছেন তার যৌথ পরিবার।  ভাইয়েরা আছেন ওনার একজন ভাইয়ের একটা সমস্যা আছে মাসে ১/২ বার মাথা ঘুরে পড়ে যান এখন আমার প্রশ্ন হলো যদি এমন হয় যে বাসায় কেউ নেই আমি আর ওনার অসুস্থ ভাই ছাড়া এমন সময় যদি উনি মাথা ঘুরে পড়ে গিয়ে মাথা ফেটে যায় বা গুরুতর আহত হয় সেক্ষেত্রে আমি কি পর্দা মেইনটেইন করে ওনাকে স্পর্শ করতে পারবো বা ওনার সেবা করতে পারবো?

এটা আমার জন্য কতটুকু জায়েজ হবে? শরিয়তে নন মাহরামদের কতটুকু সেবা করা বা কতটুকু কথা বলা জায়েজ আছে?
আর একটা প্রশ্ন যেহেতু যৌথ পরিবার তাই পর্দা করে কাজ করতে গেলেও যদি কখনো ওনার ভাইদের সামনে পড়ে যাই বা মুখ দেখাদেখি হয়ে যায় তাহলে আমার কতটুকু গুনাহ হবে? আর রান্না করা বা অন্যান্য অনেক কাজ আছে যেগুলো করার সময় হাতের কব্জি খোলা রাখতে হয় বা পায়ের পাতা সেক্ষেত্রে তো খাস পর্দা হবেনা তাহলে করনীয় কি?

1 Answer

0 votes
by (618,420 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 

قُلْ لِلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ أَزْكَىٰ لَهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ [٢٤:٣٠] 

وَقُلْ لِلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا ۖ وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّ ۖ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَىٰ عَوْرَاتِ النِّسَاءِ ۖ وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِنْ زِينَتِهِنَّ ۚ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَ الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ [٢٤:٣١] 

মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।

ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। {সূরা নূর-৩০-৩১}

(أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ) আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বলেনঃ এখানে এমন নির্বোধ ও ইন্দ্রিয়বিকল ধরনের লোকদের বুঝানো হয়েছে, যাদের নারী জাতির প্রতি কোন আগ্রহ ও ঔৎসুক্যই নেই। ইবনে জরীর তাবারী একই বিষয়বস্তুই আবু আব্দুল্লাহ, ইবনে জুবায়র, ইবনে আতিয়্যা প্রমুখ থেকে বর্ণনা করেছেন। কাজেই আয়াতে এমনসব পুরুষকে বুঝানো হয়েছে, যাদের মধ্যে নারীদের প্রতি কোন আগ্রহ ও কামভাব নেই এবং নারীদের রূপ-গুণের প্রতিও তাদের কোন ঔৎসুক্য নেই যে, অপরের কাছে গিয়ে বর্ণনা করবে।

তবে নপুংসক ধরনের লোক যারা নারীদের বিশেষ গুণাবলীর সাথে সম্পর্ক রাখে, তাদের কাছেও পর্দা করা ওয়াজিব। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণিত হাদীসে আছে, জনৈক খুনসা বা হিজড়া ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রীদের কাছে আসা-যাওয়া করত। রাসূলের স্ত্রীগণ তাকে আয়াতে বর্ণিত (غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ) এর অন্তর্ভুক্ত মনে করে তার সামনে আগমন করতেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন তাকে গৃহে প্রবেশ করতে নিষেধ করে দিলেন। [দেখুন, মুসলিমঃ ২১৮০] 

এ কারণেই কোন কোন আলেম বলেনঃ পুরুষ যদিও পুরুষত্বহীন, লিঙ্গকর্তিত অথবা খুব বেশী বৃদ্ধ হয়, তবুও সে (غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ) শব্দের অন্তর্ভুক্ত নয়। তার কাছে পর্দা করা ওয়াজিব। এখানে (غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ) শব্দের সাথে (أَوِ التَّابِعِينَ) শব্দ উল্লেখ করা হয়েছে। উদ্দেশ্য এই যে, নির্বোধ ইন্দ্রিয়বিকল লোক, যারা অনাহূত গৃহে ঢুকে পড়ে, তারা ব্যতিক্রমভুক্ত। [দেখুন-তাবারী, কুরতুবী, ফাতহুল কাদীর]

যদি একজন মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অবস্থা এমন হয় যে সে নারীদের বিষয়গুলি বুঝতে পারে না এবং সেগুলির প্রতি তার কোন ঝোঁক বা আকাঙ্ক্ষা না থাকে, তাহলে তা ঢেকে রাখার প্রয়োজন নেই, তবে অপ্রয়োজনীয় মেলামেশা এড়িয়ে চলাই ভালো। কিন্তু যদি সে নারীদের ব্যাপারগুলো বোঝে এবং তাদের প্রতি তার ঝোঁক এবং লালসা থাকে (যা প্রায়শই তার কথাবার্তা এবং চলাফেরা থেকে জানা যায়), তাহলে তাকে ঢেকে রাখা আবশ্যক, সে তার শ্যালক হোক বা অন্য কোন নন মাহরাম।


أحکام القرآن للجصاصؒ( 5/176) : قوله تعالی (أو التابعین غیر أولی الإربة من الرجال) روی عن ابن عباس وقتادة ومجاهد قالوا: الذی یتبعك لیصیب من طعامك ولا حاجة له فی النساء، وقال عکرمة: هو العنین، وقال مجا هد وطاوس وعطاء والحسن: هو الأبله، وقال بعضهم: هو الأحمق الذی لا أرب له فی النساء، وروی الزهری عن عروة عن عائشة قالت: کان یدخل علی أزواج النبی صلی الله علیه وسلم مخنث فکانوا یعدونه من غیر أولی الإربة، قالت: فدخل رسول الله صلی الله علیه وسلم ذات یوم وهو ینعت امرأةً فقال: لا أری هذا یعلم ما ههنا، لایدخلن علیکن، فحجبوه، وروی هشام بن عروة عن أبیه عن زینب بنت أم سلمة أن النبی صلی الله علیه وسلم دخل علیها وعندها مخنث فأقبل علی أخی أم سلمةفقال: یا عبد الله! لو فتح الله لکم غداً الطائف دللتك علی بنت غیلان فإنها تقبل بأربع وتدبر بثمانٍ فقال: لا أری هذا یعرف ما ههنا، لایدخل علیکم. فأباح النبی صلی الله علیه وسلم دخول المخنث علیهن حین ظن أنه من غیر أولی الإربةفلما علم أنه یعرف أحوال النساء وأوصافهن علم أنه من أولی الإربة فحجبه. تفسير القرطبي ؒ(12/ 205): واختلف الناس في معنى قوله : { أو التابعين غير أولي الإربة } فقيل : هو الأحمق الذي لا حاجة به إلى النساء وقيل الأبله وقيل : الرجل يتبع القوم فيأكل معهم ويرتفق بهم وهو ضعيف لا يكترث للنساء ولا يشتهيهن وقيل العنين وقيل الخصي وقيل المخنث وقيل الشيخ الكبير والصبي الذي لم يدرك وهذا الاختلاف كله متقارب المعنى ويجتمع فيمن لا فهم له ولا همة ینتبہ بھا إلی أمر النساء. بیان القرآن لحکیم الأمة الشیخ أشرف علی التھانویؒ (2/573): (قولی تعالیٰ أو التابعین غیر أولی الإربة من الرجال)


(অথবা যেসব পুরুষ নারীর প্রতি আকাঙ্ক্ষা রাখে না) ইবনে আব্বাস, কাতাদাহ এবং মুজাহিদ থেকে বর্ণিত হয়েছে যে তারা বলেছেন: যে ব্যক্তি তোমার খাবারের জন্য তোমার অনুসরণ করে এবং নারীর প্রতি তার কোন প্রয়োজন নেই। ইকরিমা বললেন: সে পুরুষত্বহীন। মুজাহিদ, তাওউস, আতা’ এবং আল হাসান বলেছেন: সে বোকা। তাদের কেউ কেউ বলল: সে সেই বোকা যার নারীদের প্রতি কোন আকাঙ্ক্ষা নেই। আল-যুহরি উরওয়াহ থেকে বর্ণনা করেছেন, আয়েশা থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন: একজন নারীসুলভ পুরুষ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর স্ত্রীদের কাছে প্রবেশ করত, আর তারা তাকে কামনার অভাবী মনে করত। তিনি বললেন: আল্লাহর রাসূল, আল্লাহ তাকে আশীর্বাদ করুন এবং তাকে শান্তি দান করুন, একদিন একজন মহিলার বর্ণনা দিচ্ছিলেন, তখন তিনি বললেন: আমি এটাকে দেখতে পাচ্ছি না, এখানে কী আছে তা জানে। তার তোমার কাছে প্রবেশ করা উচিত নয়। তাই তারা তাকে বাধা দিল। হিশাম বিন উরওয়াহ তার পিতার সূত্রে যয়নব বিনতে উম্মে সালামাহ (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার কাছে প্রবেশ করলেন এবং তার সাথে একজন নারীসুলভ পুরুষও ছিল। তিনি উম্মে সালামার ভাইয়ের দিকে ফিরে বললেন: হে আল্লাহর বান্দা! যদি আল্লাহ আগামীকাল তোমার জন্য তায়েফ খুলে দেন, তাহলে আমি তোমাকে গায়লানের কন্যা দেখাবো, কারণ সে চারটি গ্রহণ করে এবং আটটি ফিরিয়ে দেয়। সে বলল: আমার মনে হয় না এই লোকটা জানে এখানে কী হচ্ছে। তার তোমার কাছে প্রবেশ করা উচিত নয়। তাই নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নারীসুলভ পুরুষটিকে তাদের কাছে প্রবেশের অনুমতি দিলেন, যখন তিনি মনে করলেন যে তিনি কামনা-বাসনা পোষণকারীদের মধ্যে নেই। যখন সে জানলো যে সে নারীদের অবস্থা এবং বর্ণনা জানে,  তখন সে জানলো যে সে তাদের মধ্যে একজন যাদের পকেটে কামনা আছে। (১২) ২০৫): তাঁর উক্তির অর্থ নিয়ে মানুষ ভিন্নমত পোষণ করেছে: {অথবা যারা ইচ্ছা ছাড়াই অনুসরণ করে}। বলা হয়েছিল: সেই বোকা যার নারীর কোন প্রয়োজন নেই। বলা হয়েছিল: সে বোকা। বলা হয়েছিল: সে সেই ব্যক্তি যে লোকদের অনুসরণ করে, তাদের সাথে খায় এবং তাদের দ্বারা সান্ত্বনা পায়, এবং সে দুর্বল এবং মহিলাদের প্রতি যত্নশীল নয় এবং তাদের কামনা করে না। বলা হয়েছিল: তিনি হলেন পুরুষত্বহীন। বলা হলো: তিনি হলেন খোজা। বলা হয়েছিল: সে নারীসুলভ। বলা হলো: সে তো সেই বৃদ্ধ লোক এবং সেই ছেলে যে এখনও বয়সসীমায় পৌঁছায়নি। এই সমস্ত পার্থক্য অর্থের কাছাকাছি এবং এমন একজনের মধ্যে একত্রিত হয় যার নারীদের বিষয়ে মনোযোগ দেওয়ার কোনও বোধগম্যতা বা আগ্রহ নেই। উম্মাহর প্রতি জ্ঞানী কুরআনের বক্তব্য, শেখ আশরাফ আলী আল-তাহনাবী (২/৫৭৩): (সর্বশক্তিমান আল্লাহর বাণী, "অথবা সেই অনুসারীদের যারা মানুষের মধ্যে কামনা-বাসনার অভাব রাখে")

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নের বিবরণ মতে এক্ষেত্রে যদি তার অবস্থা এমন হয় যে নারী জাতির প্রতি কোন আগ্রহ নেই,নির্বোধ ইন্দ্রিয়বিকল লোকের মতো,এমতাবস্থায় ফিতনার কোনো আশংকা না থাকলে, সেক্ষেত্রে আপনি পর্দা মেইনটেইন করে তাকে কাপড়ের উপর হতে স্পর্শ করতে পারবেন,এভাবে শরীয়তের গন্ডির মধ্যে থেকে তার সেবা করতে পারবেন।

গায়রে মাহরামদের সামনে চেহারা দেখা দেখি হলে আপনার গুনাহ হবে।
তারা আপনার হাত দেখলেও আপনার গুনাহ হবে।

সুতরাং সম্পূর্ণ পর্দার পরিবেশ না থাকলে শরীয়ত সেখানে পূর্ণ ভানে মানা সম্ভব হবেনা।

হ্যাঁ যদি আপনি তাদের সামনে সর্বদা চেহারা ঢেখে রাখেন, সর্বদা হাত পা ঢেখে রাখেন, তারপরও অনিচ্ছাকৃতভাবে হঠাৎ করে যদি তারা আপনার চেহারা দেখতে পায়,হাত দেখতে পায়, এমতাবস্থায় অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি দরুন আল্লাহ তায়ালা আপনাকে ক্ষমা করে দিবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...