আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
24 views
ago in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (26 points)

আসসালামু আলাইকুম হুজুর, আমার কিছু প্রশ্ন ছিলো জানিনা করা উচিত কিনা নাকি অহেতুক তাও জিজ্ঞাসা করতাছি জবাব গুলা পেলে নিজে ও এই নিয়ে অহেতুক চিন্তা আশা করি করবো না এবং কথা বেশি উল্লেখ করছি প্রশ্নের মধ্যে কিন্ত জবাব ছোট হবে। কোন ওয়াস ওয়াসার প্রশ্ন না শুধু বিস্তারিত বলার চেষ্টা করছি চাকরির বিষয় গুলা নিয়ে। আমি আগে ও কিছুবার প্রশ্নটা করেছি কিন্তু জবাব পাইনাই তাই আগের প্রশ্ন থেকে কপি করে এনে এইখানে প্রশ্নটা paste করেছি এবং পুনরায় এখন প্রশ্ন টা আবারো করলাম এইখানে মানে সাইট এ। তো কথায় আসি এখন, আমি জব করি আমার বোন এর জামাই এর অফিস এ তো যেহেতু পরিবার বা আত্নীয়র কোম্পানিতে জব করি সেক্ষেত্রে সুযোগ,সুবিধা বা আমার যদি মন মতো কাজ করি ও কিছু বলবে না কখনো কখনো বললে ও বলতে পারে কাজ নিয়ে সেইটা কোন ইস্যু না মনে করি আমি নিচে ছোট করে অপশন গুলা উল্লেখ করি যেন জবাব দিতে সহজ হয়।পুরা প্রশ্ন এর মধ্যে উল্লেখ করা কথা গুলা পড়বেন অনুরোধ তাহলে আশা করি বুজতে পারবেন। 

//হুজুর যেমন সময় নিয়ে আমার কোন সমস্যা নেই (এমন না আমি সময় অনুযায়ী না আসলে টাকা কম দিবে বেতন থেকে এমন ও না বা কিছু টাকা বেতন থেকে কেটে নিবে এমন ও না) আমি দেরি করে আসলে যদি কাজ কম থাকে বা এমনে ও আমি চাই আগে বাসায় যেতে পারি এমন আর যদি আমাকে কখনো বলে আমার দুলাভাই যে অফিস এ কাজ আছে আসতে আমি আসতে ও বাধ্য এমন প্রায় সময় হয়েছে আমি আগে বাসায় ডুকলে যদি কোন কাজ থাকে হয়ত ফোন বা whatsappভয়েস এর মাধ্যমে বললে আমি অফিসে এসে কাজ টা করি বা করে দি কাজ টা এমন তো সময় অসময় নিয়ে কোন যেহেতু সমস্যা হয় না হ্যা এইটা ঠিক যখন জয়েন হয়েছি তখন সময় নিয়ে কিছুটা বলতে পারি আমাকে বলে দিয়েছিলো এত থেকে এত টাকা অফিস এর সময় কিন্ত এখন এইসব নিয়ে কোন কিছু বলে না বা কোন আপত্তি বা obection করে না অফিস এর বস মানে আমার দুলাভাই এ। যদি আপত্তি বা objection করে আমি চেষ্টা করবো ঠিক সময় আসার দেরি না করে আর অফিস এর ছুটি এর আগে বাসা যেন না ডুকি বা অফিস থেকে ছুটির সময় এর আগে বের না হওয়ার যেহেতু আমি যতই হোক জব তো করি বস এর কথা তো শুনতে হবে ওনি আমার দুলাভাই হয়েছে তো কি হয়েছে তাইনা। হ্যা কখনো কখনো আমার বোন কখনো কখনো কিছুটা এই নিয়ে কথা বলে যে দেরি করে অফিসে আসি কি অফিস করি ইত্যাদি এমন কিন্ত আমি তো জব করি দুলাভাই এর ওর না মানে আমার বোন এর তো অফিসে জব করি না তো ওর এইসব কথা এইখানে বলা না বলা সেম মনে করি।

//আমি কখনো টুকিটাকি মিথ্যা বলি বা বলে ফেলি যেইটা সচরাচর হয়ত যারা জব করে তারা ও বলে থাকে এমন না প্রতি দিন অনেক গুলা মিথ্যা বলি এমন না তাও মনে করেন প্রতিদিনি অনেক বা কম বেশি মিথ্যা বলি ও এতে তো শুধু গুনাহ হবে কিন্ত চাকরির টাকা তো আমার জন্য জায়েজি থাকবে যেমন আরো মনে করেন উদাহরণ দি তা হল আমার কোন কাজ আছে বা কোথাও যাবো ইত্যাদি তখন মুল কারন টা বলতে না পারলে মিথ্যা এই সেই বাহানা বা কথা বলি তো এতে ও তো শুধু গুনাহ হবে কিন্ত বেতন এর টাকা তো জায়েজি থাকবে?

//আর যদি কখনো কখনো কাজে কিছুটা ফাকি দি বা কখনো কখনো ফাকিবাজি করি কাজে এতে হয়ত গুনাহ হবে কিন্ত চাকরির টাকা তো নেওয়া আমার জন্য জায়েজি থাকবে কারন কাজে প্রতিদিন ফাকিবাজি করা যদি কাজ কম থাকে বা না থাকে তখন আরেক হিসাব কাজ এর কিন্ত কাজ আছে প্রতিদিন এর কাজ প্রতি দিন বা সময় দিয়েছি আজকে বিকালের মধ্যে আমি কালকে দিয়েছি জমা এমন যদি করি এতে ও কি কোন গুনাহ হবে হয়ত আমাকে অফিস এর বস মানে আমার দুলাভাই কিছুটা বকা দিবে বা সাধারণ ভাবেই বলবে যখন বলছি তখন কেনো দেস নাই মানে সময় এর মধ্যে জমা কেনো দিনাই ইত্যাদি এমন অভিযোগ বা objection করতে পারে এইটা আমাকে সয্য করতে হবে স্বাভাবিক এইটা যতই আমার পরিবার এর লোক হোক না কেনো।

//আর আজকে আর কিছুখন বা আরো আগেই মানে আজকেই আমি বাম হাত দিয়ে কাজ করছিলাম ডান হাতে মোবাইল ছিলো দুলাভাই বলছে বাম হাতে করি কেনো ডান হাতে কি মোবাইল আমি বলি ডান হাত ব্যাথা করতাছে বা কিছুটা ব্যাথা করতাছে এর পরে বলে কিভাবে কাজ করবি আমি বলি সমস্যা নাই কাজ করতে পারবো বা বলছি কাজ করতে পারবো এর পরে আমি যেই কাজ করতে বলসে সেইটা করি।

// আর যদি কোথায় আমি যায় বা ছুটির দরকার হয় যদি অপর কোন employee হতো হয়ত তাকে অনুমতি নিতে হতো বা আরো যদি কিছু formalities থাকে সেইটা করতে হতো কিন্ত আমার এইসব নিয়ে ও কোন সমস্যা বা অসুবিধা নাই বলব আমার দুলাভাই এর অফিস এ জব করি তাই জব কম আমি মালিক এর যেমনি কাজ করি নিজের মন মত কাজ করি বলতে পারি কিন্ত কাজ দিলে বা থাকলে ও এমন না সেইটা করিনা দেরিতে হোক বা কিছুটা অলসতা যদি ও করি কিন্ত কাজ ও করি বা করার চেষ্টা করি এমনে এমনে তো আর যতই আমার দুলাভাই এর অফিস হোক আমাকে টাকা বা বেতন তো দিবে না।

// আর যখন অফিসে প্রথম জয়েন করি আমি কাজ জানতাম না বুজতাম না কিন্তু যেহেতু পরিবারিরি মানুষ এর অফিস তো আমাকে শিখাইয়া দিচে বা দেখাইয়া দিচে কাজ আস্তে আস্তে ধরে ধরেই বলতে পারি। অপর কোন ব্যক্তি হলে কি আপনাদের মনে হয় শিখাইয়া দিবে হয়ত না শিখাইয়া দিবে না এইটাই স্বাভাবিক।

//ছোট আরো কিছু কথা তা হচ্ছে কখনো কখনো হয়ত এমন ও হয়েছে আমার হাতে কোন কাজ নেই অফিস এর কিন্ত আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করে আমার বস বা অফিস এ যেহেতু দুলাভাই এর বোন এর ছেলে ও আছে সে ও জব করে আর থাকে ও অফিসেই পড়ালেখা হয়ত করে বা যতটুকু আগে জানতাম honours পড়তো হয়ত সেইটা complete করছে তো যাইহোক এরা কেউ যদি জিজ্ঞাসা করে আমি হয়ত বলছি কাজ আছে এই মিথ্যা বলছি অফিসে কাজ নেই কোন তাও এমনো হয়েছে তো এর জন্য তো শুধু গুনাহ হবে কিন্ত বেতন এর টাকা তো আমার জন্য সম্পুর্ন টাই জায়েজি থাকবে??

// কখনো হয়ত এমন ও হয়েছে যে কোন কাজ অফিসে আমাকে দিয়েছে করতে আমি এখনো শুরু করিনাই কিন্ত বলছি এইযে করতাছি কাজ বা আর কিছুটা বাকি কাজ বা half কাজ বাকি আছে ইত্যাদি এমন ও টুকিটাকি মিথ্যা কথা কাজ করার সময় অফিসে বলি বা বলছি এবং শুধু যে আমি বলি এমন বললে ভুল ও হতে পারে আরো অনেক মানুষই তো জব করে এই সেই প্রতিষ্ঠান এ জানেনি তো সেইসব ব্যক্তিরা বা employes রা ও হয়ত এমন বলে তো এইখানে ও তো শুধু মিথ্যা বলার গুনাহ হবে কিন্ত বেতন এর টাকা তো পুরাটায় আমার জন্য নেওয়া জায়েজি থাকবে??

//আর কখনো কখনো কম সময় দেই অফিসে যেমন আমি যদি versity তে থাকি বা যদি versity তে যায় আমার যদি কোন ব্যক্তি গত কাজ থাকে হয় আমি অফিস এ ওইদিন অল্প কিছু সময় দি বা ওইদিন আর অফিস করিনা বা অফিস এ যায় না এমন কখনো কখনো তখন বা পরে অফিস না করলে বা অফিসে না গেলে আমার দুলাভাই কল করে জিজ্ঞাসা করে আসি নাই কেনো বা ওনি আসার আগে আসছি কিনা ইত্যাদি এমন বলে কল করে আবার কখনো কখনো আমি কল রিসিভ ও করিনা এইটা শুধু যে ওনি কল দিলে তা না আরো মানুষ দের ক্ষেত্রে ও কল দিলে আমাকে আমি রিসিভ করিনা আমার কিছুটা এইটা বদঅভ্যাস বলতে পারেন এমন যাইহোক আশা করি আপনাদের কাছে বিষয় গুলা উল্লেখ করতে পারছি অনেকটাই উপরের চাকরির বিষয় গুলা নিয়ে উস্তাদ নিজের পরিবার বা আত্নীয় এর কার অফিসে বা ব্যবসায় জব/চাকরি করলে কম বেশি কিন্ত সুবিধা পায় আরো আমার আপন দুলাভাই তো সেই হিসাবে আমি ও সুবিধা পাই বলতে পারি অপর কোন staff বা employee এমন সুবিধা পাবে না আমি যেমন টা পাই বা পাচ্ছি অপর employee কে হয়ত দেরি করলে বা কাজ ঠিক ভাবে না করলে বকা জকা দিতে পারে বুজেনি সেইটা এবং অফিসে দুলাভাই এর বোন এর ছেলে ও জব করে সে ও এমন সুবিধা সুযোগ পাই যেমনটা বলছি পরিবার বা আত্নীয় এর কার অফিসে বা ব্যবসায় যদি চাকরি করে তাহলে এমন হবেই অল্প হোক বা বেশি এবং আমি এখন অফিসেই আছি অফিস আমার আমার থেকেই বসে আপনাদের এইখানে প্রশ্ন গুলা আর কথা গুলা বললাম তো আমার মুল প্রশ্ন হচ্ছে উপরের বিবরণ গুলা পড়ে আমার জব এর থেকে পাওয়া বেতন এর টাকা আমার জন্য সম্পুর্ন জায়েজ তোএই সমাধানটা দিবেন আশা করি।

আর আমার দুলাভাই তার অফিস এর পিয়ন এর সাথে ও ভালোই ব্যবহার করে এবং তাকে ও টুকুটাকি সুযোগ সুবিধা দেই কিনা বললে ভুল হতে পারে কিন্ত আমি যা দেখি সেই অনুযায়ী বলবো ভালোই treat করে মানে আমার দুলাভাই অনেক কোম্পানির বস কিন্তু খারাপ ব্যবহার বা আচার আচরন ভালো না কিন্ত আমার দুলাভাই অফিস এ আমরা যত জন কাজ করি সবার সাথেই ভালো ব্যবহার করে কোন অপর কোম্পানির বস এর যেমন না ভালো মনেরি মানুষ ওনি অফিসের বস হিসাবেও যথেষ্ট ভালো মানুষ ওনি । আর ওনার অফিস এর পিয়ন আমাদের পরিবার এর মানুষ এর যেমনী এখন বলতে পারি এমন মানে বুজাতে চাচ্ছি পিয়ন টা ভালো মনের অনেক আমাদের বাসায় ও প্রায় প্রতিদিন যাতায়াত হয় তার আরো আমার দুলাভাই আর আমরা পাশাপাশি থাকি মানে তারা যেই বাসায় থাকে পাশের টায় আমরা থাকি।আরো হুজুর যদি কারো পরিচিত কোন ব্যক্তির অফিসে বা ব্যবসায় বা কোন পরিচিত ব্যক্তির রেফার এ আরেক কোম্পানি বা কোন প্রতিষ্ঠান এ ও জব বা চাকরি করে তাদের ও কিন্ত অল্প হলে ও কিছু ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান এর owner এ আশা করি এইটা আপনারা জানেনি আমি কতটুকু এই ক্ষেত্রে ঠিক বলতাছি এইটা নিশ্চিত না আমি নিজে ও কিন্ত পরিবার বা আত্নীয় এর কার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান এ যদি পরিবার বা আত্নীয় এর কোন ব্যক্তি জব বা চাকরি করে তাদের ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা পাওয়া বা সুযোগ-সুবিধা পাবে এইটা স্বাভাবিক মনে করি। জানিনা কত পরিবার বা আত্নীয় এর মধ্যে এমন আছে কিন্ত আমি পাই এমন সুযোগ সুবিধা জব বা চাকরি তে সেইটা উপরে ও যতটুকু পেরেছি উল্লেখ করেছি।

1 Answer

0 votes
ago by (612,450 points)
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 

বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 

এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 

আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। 

আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...