ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) কালেমা তাইয়্যেবা বা কালেমা শাহাদাৎ বিশ্বাসের সহিত ঈমান নবায়নের উদ্দেশ্য পাঠ করলে অবশ্যই ঈমান নবায়ন হবে। তওবা ঈমান নবায়য়ের অংশ না। তবে কালেমার ভিতরে অবশ্যই তাওবহর অর্থ ও মাহাত্ম্য বিদ্যমান রয়েছে। কাজেই কালেমা তাইবাহ ও কালেমা শাহাদাত পড়ে নিলেই ঈমান নবায়ন হয়ে যাবে।
(২) তওবা করার পর আল্লাহ তওবা কবুল করলে, কোন কারনে ভবিষ্যতে আর ঐ কবুল হওয়া তওবা বাতিল হতে পারে না। অর্থাৎ তওবার শানে বেয়াদবি বা অবমাননা মূলক কাজ কিংবা কথার কারণে তাওবাহ বাতিল হবে না।
(৩) আল্লাহর নাম ,কালেমা তাইয়্যেবাহ, ইত্যাদি লেখার দিকে তাকানো অবস্থায় হারাম বস্তুর দিকে চোখ পড়ে গেলে, এতে করে আল্লাহর নামের শানে ,কালেমা তাইয়্যেবা লেখার শানে বেয়াদবি হবে না।
(৪) মনে মনে কথার দ্বারা বা কল্পনা দ্বারা ঈমান ভঙ্গ হতে পারে না। ঈমান ভঙ্গ হবে না।