ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
দ্বীনের পথে চলতে যতটুকু ইলমের প্রয়োজন,ততটুকু পরিমাণ ইলম অর্জন করা ফরজ।
ইবনে আবেদীন শামী রাহ বলেন,
مِنْ فَرَائِضِ الْإِسْلَامِ تَعَلُّمُهُ مَا يَحْتَاجُ إلَيْهِ الْعَبْدُ فِي إقَامَةِ دِينِهِ وَإِخْلَاصِ عَمَلِهِ لِلَّهِ تَعَالَى وَمُعَاشَرَةِ عِبَادِهِ.
প্রত্যেক মুসলমানের উপর ইসলামের ফরয বিধানসমূহ থেকে একটি ফরয হচ্ছে, দ্বীন প্রতিষ্টা তথা এখলাছের সাথে দ্বীনের উপর আমল করতে প্রয়োজনীয় সব জ্ঞানার্জন করা এবং মানুষের সাথে সদাচরণের জ্ঞান অর্জন করা(ফরয)।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার প্রশ্ন থেকে অনুমান হচ্ছে যে, ফরয সমপরিমাণ ইলম আপনার নেই। আপনি ফরযিয়্যাত সম্পর্কে প্রথমে জ্ঞানার্জন করবেন। তারপর দ্বীনের আনুষাঙ্গিক বিষয়াদি রপ্ত করার চেষ্টা করবেন।
(১) হুজুর যিকির বা ইস্তেগফার সল্প স্বরে হলেও উচ্চারন করে পড়া উচিত।
(২) হুজুর কিনায়া বা কিনায় এই বাক্যগুলা বলায় বা লেখায় বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা হওয়ার প্রশ্নই আসেনা।
(৩) শুধু যদি মা এই বাক্য বলে বা লেখে এবং মনে যদি জিহার এর নিয়ত ও থাকে এতে জিহার হবে না।