ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ উমামাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত হয়েছে,
أنا زعيم بيت في ربض الجنة لمن ترك المراء وإن كان محقا، وبيت في وسط الجنة لمن ترك الكذب وإن كان مازحا، وبيت في أعلى الجنة لمن حسن خلق
রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি জান্নাতের ধারে সে ব্যক্তির জন্য একটি ঘরের যিম্মাদার যে ব্যক্তি হকপন্থী হওয়া সত্ত্বেও ঝগড়া ত্যাগ করে। আমি সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতের মধ্যে একটি ঘরের যিম্মাদার যে তামাশা করে হলেও মিথ্যা বলা ত্যাগ করে। আর আমি সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতের উঁচু স্থানে একটি ঘরের যিম্মাদার যে তার চরিত্রকে সুন্দর করে। [হাদীসটি পর্যায়ভুক্ত]।(তিরমিজি-(১/৩৫৯), ইবনু মাজাহ (নং ৫১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনারা ন্যায় থাকার পরও আপনারা যদি ঝগড়াকে পরিহার করেন, তাহলে জান্নাতে বালাখানা পাবেন।
তাদের আলোচনা বা গালিগালাজকে লুকিয়ে রাখাই একজন ঈমানদার হিসেবে আপনাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য । যদি কখনো আপনি অপারগ হয়ে যান , তাহলে তখন আপনি তাদের কথাবার্তাকে জরুরতের দরুণ রেকর্ড করতে পারবেন। তখনো কিন্তু অযথা কাউকে শুনানো জায়েয হবে না।