ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
«وَعَوَارِضُ الصَّوْمِ الَّتِي قَدْ يُغْتَفَرْ ... لِلْمَرْءِ فِيهَا الْفِطْرُ تِسْعٌ تُسْتَطَرْ حَبَلٌ وَإِرْضَاعٌ وَإِكْرَاهُ سَفَرْ ... مَرَضٌ جِهَادٌ جُوعُهُ عَطَشٌ كِبَرْ» - «حاشية ابن عابدين = رد المحتار ط الحلبي» 2/ 421)
নয়টি কারণে রোযা না রাখার অুনমোদন রয়েছে, গর্ভ,দুগ্ধপান,জোড়জবরদস্তী,সফর,অসুস্থতা,জিহাদ, অনাহার,পিপাসা,বৃদ্ধ( রদ্দুল মুহাতর-২/৪২১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার স্ক্রীর যদি সিংহভাগ ধারণা থাকে যে, যদি সে রোযা রাখে, তাহলে তার বা সন্তানের ক্ষতি হতে পারে, এবং একজন মুসলমান ডাক্তার ও সেই বিষয়টা বলে, তাহলে এমতাবস্থায় রোযা না রাখার রুখসত থাকবে। পরবর্তীতে রোযাকে কাযা করতে হবে।
حاملہ عورت اگر روزہ رکھے تو حمل کے ضائع ہونے کا اندیشہ ہو، اس کے لیے روزہ چھوڑنے کے شرعاً اجازت ہے تاہم بہتر یہ ہے کہ آپ کسی مسلمان ڈاکٹر سے مشورہ کرلیں اور وہ اگر آپ کے قول کی تصدیق کردے تو آپ کی بیوی روزہ چھوڑکر دوسرے ایام میں اس کی قضاء کرسکتی ہے۔
واللہ تعالیٰ اعلم
جواب نمبر: 7230
فتوی: 1067=933/ ل
دارالافتاء،
دارالعلوم دیوبند